রিয়াল-মিলানের পরীক্ষার রাত
চ্যাম্পিয়নস লিগে আজ দুটি লড়াই। বার্নাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদ-অলিম্পিক লিওঁ, ওল্ড ট্রাফোর্ডে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড-এসি মিলান। এই চার দলকে এক সুতোয় বাঁধা কঠিন। বার্নাব্যু থেকে ওল্ড ট্রাফোর্ডের দূরত্বও কম নয়। তবে দু জায়গার লড়াই দুটো কিন্তু মিশে গেছে একই সূত্রে। দুটি ম্যাচেই আছে পেছন থেকে উঠে আসার প্রত্যয়। পার্থক্য শুধু বার্নাব্যুতে পেছন থেকে উঠে আসতে লড়বে স্বাগতিকেরা। আর ওল্ড ট্রাফোর্ডে এ কাজটা করবে সফরকারীরা।
এ ম্যাচের আগে রিয়াল ও মিলানের আরও একটি জায়গায় মিলে যাচ্ছে—দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম লেগে দুটি দলই এক গোলে পিছিয়ে। লিওঁর মাঠে ০-১ গোলে হেরে এসেছে রিয়াল, আর মিলান ম্যানইউর কাছে নিজেদের মাঠে হেরেছে ২-৩ গোলে। তবে রিয়াল আর মিলান দু দলেই বিশ্বাস, চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ আটে উঠবে তারাই।
রিয়াল গোলরক্ষক ইকার ক্যাসিয়াসের দৃষ্টিটা শুধু শেষ আটেই আটকে থাকছে না। কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল পেরিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার সোনালি ঝিলিকটাই দেখতে পাচ্ছেন তিনি। ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনটা ক্যাসিয়াস শুরুই করলেন এই দৃঢ় ঘোষণায়, ‘রিয়াল মাদ্রিদের লক্ষ্য শিরোপা। এ বছরে আবার আমাদের ইউরোপ শাসন করতে হবে।’
একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার হাহাকার রিয়ালের অনেক দিনের। সর্বোচ্চ নয়টি ইউরোপ-সেরার মুকুট শোভা পাচ্ছে তাদের ট্রফি-কেসে। কিন্তু সর্বশেষ জেতা ট্রফিটায় ধুলোই জমে গেছে। সেই ২০০১-০২ মৌসুমে নবম শিরোপা জয়ের পর থেকে প্রতিবারই দশম শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরু করে রিয়াল। কিন্তু সেই স্বপ্ন তো পূরণ হয়ইনি, গত ছয় বছর পেরোতে পারেনি শেষ ষোলর বাধাই।
এবার ঘটনা অন্য রকম হবে বলেই বিশ্বাস রিয়ালের মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর, ‘সবাই জানে এই ক্লাবটি একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার জন্য কীভাবে অপেক্ষা করছে। নয়টি শিরোপা আছে, সবাই চায় দশম শিরোপা। এ বছরের ফাইনালটাও এখানে (বার্নাব্যুতে) হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, আমরা শেষ ষোলর লড়াইটা পেছন থেকে এসে জিতে নিতে পারব। লিওঁকে বুঝিয়ে দিতে পারব, বার্নাব্যু আমাদের মাঠ।’
এসি মিলানের বিপক্ষে ম্যানইউও নিশ্চয়ই নিজেদের মাঠের এই সুবিধাটা পাবে। এসি মিলান কোচ লিওনার্দো এটা জানেন। তবে এই প্রতিবন্ধকতা জয় করেই শেষ ষোলোর লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসতে চান এই ব্রাজিলিয়ান, ‘ওখানে গিয়ে আমাদের শুধু নিজেদের খেলাটা খেলতে হবে। সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হবে। আর ধীরস্থির থাকতে হবে আমাদের।’
লিওনার্দো যা চাইছেন—পেছন থেকে উঠে এসে শেষ ষোলর বৈতরণী পার হওয়া, এটা পেতে হলে তাঁকে তাকিয়ে থাকতে হবে তাঁরই স্বদেশি রোনালদিনহোর দিকে। সম্প্রতি পুরোনো জাদু কিছুটা হলেও ফিরে পেয়েছেন এসি মিলানের প্লে-মেকার। রোনালদিনহো নিজেও তাই আত্মবিশ্বাসী। অ্যাডিডাসের বিজ্ঞাপনের সুরে ঘোষণা করে দিলেন, ‘অসম্ভব বলে কিছু নেই।’
পেছন থেকে উঠে আসার সঙ্গে দুই ম্যাচে আছে দুটি ফেরার গল্প। ২০০৩ সালে ম্যানইউ ছাড়ার পর এই প্রথম ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফিরছেন মেজর লিগ সকারের দল এলএ গ্যলাক্সি থেকে ধারে মিলানে খেলতে যাওয়া বেকহাম। আর লিওঁ ছাড়ার পর এই প্রথম পুরোনো দলের মুখোমুখি হচ্ছেন করিম বেনজেমা।
এ ম্যাচের আগে রিয়াল ও মিলানের আরও একটি জায়গায় মিলে যাচ্ছে—দ্বিতীয় রাউন্ডের প্রথম লেগে দুটি দলই এক গোলে পিছিয়ে। লিওঁর মাঠে ০-১ গোলে হেরে এসেছে রিয়াল, আর মিলান ম্যানইউর কাছে নিজেদের মাঠে হেরেছে ২-৩ গোলে। তবে রিয়াল আর মিলান দু দলেই বিশ্বাস, চ্যাম্পিয়নস লিগের শেষ আটে উঠবে তারাই।
রিয়াল গোলরক্ষক ইকার ক্যাসিয়াসের দৃষ্টিটা শুধু শেষ আটেই আটকে থাকছে না। কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমিফাইনাল পেরিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার সোনালি ঝিলিকটাই দেখতে পাচ্ছেন তিনি। ম্যাচ-পূর্ববর্তী সংবাদ সম্মেলনটা ক্যাসিয়াস শুরুই করলেন এই দৃঢ় ঘোষণায়, ‘রিয়াল মাদ্রিদের লক্ষ্য শিরোপা। এ বছরে আবার আমাদের ইউরোপ শাসন করতে হবে।’
একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার হাহাকার রিয়ালের অনেক দিনের। সর্বোচ্চ নয়টি ইউরোপ-সেরার মুকুট শোভা পাচ্ছে তাদের ট্রফি-কেসে। কিন্তু সর্বশেষ জেতা ট্রফিটায় ধুলোই জমে গেছে। সেই ২০০১-০২ মৌসুমে নবম শিরোপা জয়ের পর থেকে প্রতিবারই দশম শিরোপার স্বপ্ন নিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরু করে রিয়াল। কিন্তু সেই স্বপ্ন তো পূরণ হয়ইনি, গত ছয় বছর পেরোতে পারেনি শেষ ষোলর বাধাই।
এবার ঘটনা অন্য রকম হবে বলেই বিশ্বাস রিয়ালের মহাতারকা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর, ‘সবাই জানে এই ক্লাবটি একটি চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপার জন্য কীভাবে অপেক্ষা করছে। নয়টি শিরোপা আছে, সবাই চায় দশম শিরোপা। এ বছরের ফাইনালটাও এখানে (বার্নাব্যুতে) হচ্ছে। আমি নিশ্চিত, আমরা শেষ ষোলর লড়াইটা পেছন থেকে এসে জিতে নিতে পারব। লিওঁকে বুঝিয়ে দিতে পারব, বার্নাব্যু আমাদের মাঠ।’
এসি মিলানের বিপক্ষে ম্যানইউও নিশ্চয়ই নিজেদের মাঠের এই সুবিধাটা পাবে। এসি মিলান কোচ লিওনার্দো এটা জানেন। তবে এই প্রতিবন্ধকতা জয় করেই শেষ ষোলোর লড়াইয়ে শেষ হাসি হাসতে চান এই ব্রাজিলিয়ান, ‘ওখানে গিয়ে আমাদের শুধু নিজেদের খেলাটা খেলতে হবে। সুযোগগুলো কাজে লাগাতে হবে। আর ধীরস্থির থাকতে হবে আমাদের।’
লিওনার্দো যা চাইছেন—পেছন থেকে উঠে এসে শেষ ষোলর বৈতরণী পার হওয়া, এটা পেতে হলে তাঁকে তাকিয়ে থাকতে হবে তাঁরই স্বদেশি রোনালদিনহোর দিকে। সম্প্রতি পুরোনো জাদু কিছুটা হলেও ফিরে পেয়েছেন এসি মিলানের প্লে-মেকার। রোনালদিনহো নিজেও তাই আত্মবিশ্বাসী। অ্যাডিডাসের বিজ্ঞাপনের সুরে ঘোষণা করে দিলেন, ‘অসম্ভব বলে কিছু নেই।’
পেছন থেকে উঠে আসার সঙ্গে দুই ম্যাচে আছে দুটি ফেরার গল্প। ২০০৩ সালে ম্যানইউ ছাড়ার পর এই প্রথম ওল্ড ট্রাফোর্ডে ফিরছেন মেজর লিগ সকারের দল এলএ গ্যলাক্সি থেকে ধারে মিলানে খেলতে যাওয়া বেকহাম। আর লিওঁ ছাড়ার পর এই প্রথম পুরোনো দলের মুখোমুখি হচ্ছেন করিম বেনজেমা।
No comments