শাস্তির মুখে আফ্রিদিরা
ভালো খেললে যেমন বোনাস মেলে, খারাপ খেললে তেমনি জরিমানাও করা উচিত। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) অনেক দিন ধরেই এমনটা ভেবে আসছে। এবার সেই ভাবনা বাস্তবে রূপ নেওয়ার অপেক্ষায়। গত অস্ট্রেলিয়া সফরে দলের ব্যর্থতার কারণ অনুসন্ধানে গঠিত পিসিবির তদন্ত কমিটির সুপারিশ বোর্ড সভাপতি ইজাজ বাটের হাতে এসে পৌঁছেছে। তাতে নাকি দলের পাঁচ খেলোয়াড় শহীদ আফ্রিদি, শোয়েব মালিক, রানা নাভেদ-উল-হাসান, কামরান ও উমর আকমলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
ওয়াসিম বারির নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের কমিটি গত সপ্তাহে তাদের প্রতিবেদন তৈরি করে বাটের হাতে তুলে দেয়। প্রতিবেদন পড়ার পর পরশু বাট মহসিন খানের নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে কমিটির সুপারিশগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। বাট দোষী খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেন। এই খেলোয়াড়দের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে থাকা তাই নিশ্চিত নয়।
টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক আফ্রিদি আগামী মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবেন কি না, সংশয় দেখা দিয়েছে তা নিয়েও। অবশ্য আফ্রিদি আর আকমল ভাইদের শুধু মোটা অঙ্কের জরিমানাও করা হতে পারে। আফ্রিদির অপরাধ, বল কামড়ে পাকিস্তানের ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা; আকমল ভাইদের অপরাধ, টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া। এঁদের ২০-৩০ লাখ রুপি করে জরিমানার প্রস্তাব করেছে ওই কমিটি।
মালিক আর রানা নাভেদের জন্য আরও কঠোর শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দলে কোন্দল তৈরির। এ বছর পুরো সময়ের জন্যই এই দুজনকে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করেছে কমিটি। বাট সব সুপারিশই বাস্তবায়নের পক্ষে। ক্রিকইনফোকে তিনি বলেছেন, ‘আমরা শাস্তি হিসেবে জরিমানা এবং নিষেধাজ্ঞা দুটোই দেওয়ার কথা ভাবছি। যে পদক্ষেপই নেওয়া হোক, সেটি হবে দৃষ্টান্তমূলক।’
সূত্র জানিয়েছে, অলরাউন্ডার আবদুল রাজ্জাক কিংবা মিহবাহ-উল হককে অধিনায়ক করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গঠন করার কথা ভাবছে পিসিবি।
ওয়াসিম বারির নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের কমিটি গত সপ্তাহে তাদের প্রতিবেদন তৈরি করে বাটের হাতে তুলে দেয়। প্রতিবেদন পড়ার পর পরশু বাট মহসিন খানের নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে কমিটির সুপারিশগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। বাট দোষী খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নেওয়ার পক্ষে অবস্থান নেন। এই খেলোয়াড়দের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ১৫ জনের দলে থাকা তাই নিশ্চিত নয়।
টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়ক আফ্রিদি আগামী মাসে ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলবেন কি না, সংশয় দেখা দিয়েছে তা নিয়েও। অবশ্য আফ্রিদি আর আকমল ভাইদের শুধু মোটা অঙ্কের জরিমানাও করা হতে পারে। আফ্রিদির অপরাধ, বল কামড়ে পাকিস্তানের ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করা; আকমল ভাইদের অপরাধ, টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া। এঁদের ২০-৩০ লাখ রুপি করে জরিমানার প্রস্তাব করেছে ওই কমিটি।
মালিক আর রানা নাভেদের জন্য আরও কঠোর শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে। এঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দলে কোন্দল তৈরির। এ বছর পুরো সময়ের জন্যই এই দুজনকে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করেছে কমিটি। বাট সব সুপারিশই বাস্তবায়নের পক্ষে। ক্রিকইনফোকে তিনি বলেছেন, ‘আমরা শাস্তি হিসেবে জরিমানা এবং নিষেধাজ্ঞা দুটোই দেওয়ার কথা ভাবছি। যে পদক্ষেপই নেওয়া হোক, সেটি হবে দৃষ্টান্তমূলক।’
সূত্র জানিয়েছে, অলরাউন্ডার আবদুল রাজ্জাক কিংবা মিহবাহ-উল হককে অধিনায়ক করে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল গঠন করার কথা ভাবছে পিসিবি।
No comments