শেয়ারবাজারে বড় দরপতন
দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে কমছে লেনদেনের পরিমাণও। আর এসব পতনের ধাক্কা সবচেয়ে বেশি লেগেছে তুলনামূলক ভালো মৌলভিত্তির কোম্পানির ওপর।
এভাবে বাজার পড়তে থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। এ সময় তারা এসইসি ও ডিএসইর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) বিভিন্ন সময় নেওয়া পদক্ষেপের প্রভাবেই বাজার পড়ছে। কিন্তু এ ব্যাপারে এসইসি একেবারেই নির্বিকার। তারা অবিলম্বে সংকট উত্তরণের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
বাজার পরিস্থিতি: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের পরিমাণ চলতি বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। লেনদেন হয়েছে ৬২৯ কোটি টাকার শেয়ার। অর্থাত্ এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জটির লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার বেশি কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৮৬ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৪০০ পয়েন্টে নেমে এসেছে। গত এক মাসে এটিই সর্বনিম্ন সূচক।
এদিন মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়া কোনো খাতই তেমনভাবে দাঁড়াতে পারেনি। সব খাতের অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ডিএসইতে গতকাল মোট ২৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১৭৮টির দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল ১৬১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। কমেছে ১১৯টির দাম। চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। সিএসইতে সার্বিক সূচক ১৬৯ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি টাকার।
এভাবে বাজার পড়তে থাকায় ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে। এ সময় তারা এসইসি ও ডিএসইর বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে থাকে।
বিক্ষোভকারীদের অভিযোগ, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) বিভিন্ন সময় নেওয়া পদক্ষেপের প্রভাবেই বাজার পড়ছে। কিন্তু এ ব্যাপারে এসইসি একেবারেই নির্বিকার। তারা অবিলম্বে সংকট উত্তরণের কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছে।
বাজার পরিস্থিতি: ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গতকাল মঙ্গলবার লেনদেনের পরিমাণ চলতি বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে এসেছে। লেনদেন হয়েছে ৬২৯ কোটি টাকার শেয়ার। অর্থাত্ এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে স্টক এক্সচেঞ্জটির লেনদেন এক হাজার কোটি টাকার বেশি কমেছে।
ডিএসইতে গতকাল সাধারণ মূল্যসূচক ৮৬ পয়েন্ট কমে পাঁচ হাজার ৪০০ পয়েন্টে নেমে এসেছে। গত এক মাসে এটিই সর্বনিম্ন সূচক।
এদিন মিউচুয়াল ফান্ড ছাড়া কোনো খাতই তেমনভাবে দাঁড়াতে পারেনি। সব খাতের অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে। ডিএসইতে গতকাল মোট ২৪৩টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এদের মধ্যে দাম বেড়েছে ৪৯টির, কমেছে ১৭৮টির দাম।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) গতকাল ১৬১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ৩৪টি কোম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে। কমেছে ১১৯টির দাম। চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম ছিল অপরিবর্তিত। সিএসইতে সার্বিক সূচক ১৬৯ দশমিক ১৪ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৭০৭ পয়েন্টে নেমে এসেছে। আর লেনদেন হয়েছে ৬৪ কোটি টাকার।
No comments