আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যক্তি পর্যায়ে ছয় মাসের আমানত নিতে পারবে
অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এখন থেকে ব্যক্তির ক্ষেত্রে ছয় মাস মেয়াদের আমানত সংগ্রহ করতে পারবে। এত দিন পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলো জনগণের কাছ থেকে সর্বনিম্ন এক বছর মেয়াদি আমানত নিতে পারত।
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার এক নির্দেশনায় নতুন এ সুযোগ তৈরি করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে গতকাল প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে এ বিষয়ের সার্কুলার পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জনগণের কাছ থেকে ছয় মাস বা এর বেশি যেকোনো মেয়াদে আমানত সংগ্রহ করলে তা ছয় মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর নির্দিষ্ট হারে মুনাফাসহ নগদায়ন করা (ভাঙানো) যাবে। এর আগ পর্যন্ত এক বছরের আগে আমানত নগদায়ন করা যেত না।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমানের সঙ্গে অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকে শীর্ষ নির্বাহীরা ব্যক্তির কাছ থেকে এক বছরের জায়গায় ছয় মাস মেয়াদে আমানত এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাস মেয়াদে আমানত নেওয়ার সুযোগ তৈরির দাবি করেন।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যক্তি আমানতের ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, নতুন এই সুযোগের ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান তহবিল সংকট কিছুটা কমে আসবে।
সাধারণত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের তহবিলের জন্য ব্যাংকের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে। ব্যাংক থেকে এসব প্রতিষ্ঠান উচ্চ সুদ দিয়ে অর্থ ধার করে থাকে।
আবার তারা আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকেও উচ্চ সুদে (কলমানি) ঋণ করে থাকে। এতে তাদের তহবিল-ব্যয় অনেক বেড়ে যায়।
এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো লিজে যে অর্থ খাটায়, তার সুদের হারেও গিয়ে প্রভাব পড়ে।
এখন জনসাধারণের কাছ থেকে স্বল্প মেয়াদে আমানত নেওয়ার সুযোগ তৈরি হওয়ায় এসব ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। উপরন্তু, আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারেও অর্থ বিক্রির সুদের হার কমে আসতে পারে।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মফিজউদ্দিন সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। এতে ব্যক্তি আমানতকারীরা অধিক হারে তাদের কাছে অর্থ খাটাতে আগ্রহী হবেন। অন্যদিকে তাদের তহবিল-ব্যয় কমবে। যার সামগ্রিক প্রভাব ইতিবাচক।’
বাংলাদেশ ব্যাংক গতকাল মঙ্গলবার এক নির্দেশনায় নতুন এ সুযোগ তৈরি করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ থেকে গতকাল প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের কাছে এ বিষয়ের সার্কুলার পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জনগণের কাছ থেকে ছয় মাস বা এর বেশি যেকোনো মেয়াদে আমানত সংগ্রহ করলে তা ছয় মাস অতিক্রান্ত হওয়ার পর নির্দিষ্ট হারে মুনাফাসহ নগদায়ন করা (ভাঙানো) যাবে। এর আগ পর্যন্ত এক বছরের আগে আমানত নগদায়ন করা যেত না।
সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমানের সঙ্গে অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর শীর্ষ নির্বাহীদের এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এই বৈঠকে শীর্ষ নির্বাহীরা ব্যক্তির কাছ থেকে এক বছরের জায়গায় ছয় মাস মেয়াদে আমানত এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ছয় মাসের পরিবর্তে তিন মাস মেয়াদে আমানত নেওয়ার সুযোগ তৈরির দাবি করেন।
গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যক্তি আমানতের ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি করেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক মনে করছে, নতুন এই সুযোগের ফলে আর্থিক প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান তহবিল সংকট কিছুটা কমে আসবে।
সাধারণত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের তহবিলের জন্য ব্যাংকের ওপর অনেকাংশে নির্ভর করে। ব্যাংক থেকে এসব প্রতিষ্ঠান উচ্চ সুদ দিয়ে অর্থ ধার করে থাকে।
আবার তারা আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজার থেকেও উচ্চ সুদে (কলমানি) ঋণ করে থাকে। এতে তাদের তহবিল-ব্যয় অনেক বেড়ে যায়।
এর ফলে প্রতিষ্ঠানগুলো লিজে যে অর্থ খাটায়, তার সুদের হারেও গিয়ে প্রভাব পড়ে।
এখন জনসাধারণের কাছ থেকে স্বল্প মেয়াদে আমানত নেওয়ার সুযোগ তৈরি হওয়ায় এসব ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। উপরন্তু, আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারেও অর্থ বিক্রির সুদের হার কমে আসতে পারে।
যোগাযোগ করা হলে বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এবং লংকাবাংলা ফাইন্যান্স লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মফিজউদ্দিন সরকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘এটা আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। এতে ব্যক্তি আমানতকারীরা অধিক হারে তাদের কাছে অর্থ খাটাতে আগ্রহী হবেন। অন্যদিকে তাদের তহবিল-ব্যয় কমবে। যার সামগ্রিক প্রভাব ইতিবাচক।’
No comments