ইয়ুধোইয়োনো অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মানে ভূষিত
ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুসিলো বামবাং ইয়ুধোইয়োনোকে অস্ট্রেলিয়ার সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে সে দেশের সরকার। তিন দিনের এক সফরে গতকাল মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার ক্যানবেরায় পৌঁছান ইয়ুধোইয়োনো। এ সময় তাঁকে লালগালিচা শুভেচ্ছা জানানো হয়।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, ইন্দোনেশিয়ার গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট ইয়ুধোইয়োনোর অবদান প্রশংসনীয়। তিনি অস্ট্রেলিয়ার সত্যিকারের বন্ধু। তাঁর নেতৃত্বে প্রতিবেশী দুদেশের সম্পর্ক দৃঢ় হয়েছে। আমরা সন্ত্রাসবাদ, মানবপাচার এবং আন্তদেশীয় অপরাধ দমনে যৌথভাবে কাজ করছি।
ইয়ুধোইয়োনো আজ বুধবার অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। অস্ট্রেলীয় পার্লামেন্টে ইন্দোনেশিয়ার কোনো প্রেসিডেন্টের জন্য এটাই হবে প্রথম ভাষণ দেওয়া। এ সম্পর্কে কেভিন রাড বলেন, এটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’। ইয়ুধোইয়োনোর এ ভাষণের মধ্য দিয়ে পরিষ্কার হবে আমরা পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নে কতটা সংকল্পবদ্ধ।
এ সফরে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে তাঁর দেশের ৮৫০ কোটি ডলারের দ্বিমুখী বাণিজ্য সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া দুদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা ও অবাধ বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার কথা রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার বন্দর ব্যবহার করে কেউ যাতে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে আশ্রয় প্রার্থনা করতে না পারে সে বিষয়েও আলোচনা করবেন ইয়ুধোইয়োনো।
পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী কেভিন রাড বলেন, ইন্দোনেশিয়ার গণতন্ত্র ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট ইয়ুধোইয়োনোর অবদান প্রশংসনীয়। তিনি অস্ট্রেলিয়ার সত্যিকারের বন্ধু। তাঁর নেতৃত্বে প্রতিবেশী দুদেশের সম্পর্ক দৃঢ় হয়েছে। আমরা সন্ত্রাসবাদ, মানবপাচার এবং আন্তদেশীয় অপরাধ দমনে যৌথভাবে কাজ করছি।
ইয়ুধোইয়োনো আজ বুধবার অস্ট্রেলিয়ার পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে ভাষণ দেবেন। অস্ট্রেলীয় পার্লামেন্টে ইন্দোনেশিয়ার কোনো প্রেসিডেন্টের জন্য এটাই হবে প্রথম ভাষণ দেওয়া। এ সম্পর্কে কেভিন রাড বলেন, এটি একটি ‘গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক’। ইয়ুধোইয়োনোর এ ভাষণের মধ্য দিয়ে পরিষ্কার হবে আমরা পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নে কতটা সংকল্পবদ্ধ।
এ সফরে ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে তাঁর দেশের ৮৫০ কোটি ডলারের দ্বিমুখী বাণিজ্য সম্পর্ক আরও সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ ছাড়া দুদেশের সীমান্ত নিরাপত্তা ও অবাধ বাণিজ্য চুক্তির বিষয়ে দ্বিপক্ষীয় আলোচনার কথা রয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার বন্দর ব্যবহার করে কেউ যাতে অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে আশ্রয় প্রার্থনা করতে না পারে সে বিষয়েও আলোচনা করবেন ইয়ুধোইয়োনো।
No comments