তিন মাস ধরে প্রতিবাদ, অতঃপর...
চীনা নাগরিক ফেং ঝেংঘু। মানবাধিকার কর্মী ও ভিন্নমতাবলম্বী হিসেবে বেশ পরিচিত। এ কারণে চীনে তিন বছর জেলও খাটতে হয়েছে তাঁকে। বোনের সঙ্গে দেখা করতে জাপানে গিয়েছিলেন তিনি। এখন আর তাঁকে দেশে ঢুকতে দিচ্ছে না চীন সরকার।
ফেং গত আট মাসে আটবার দেশে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। সর্বশেষ গত নভেম্বরে ফেং সাংহাই পুডং বিমানবন্দরে পৌঁছেছিলেন। কিন্তু বিমানবন্দর থেকেই তাঁকে ফেরত পাঠিয়েছিলেন চীনা কর্মকর্তারা। এরপর জাপানে ফিরে যান। ঠাঁই নেন নারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। চীন সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে তিনি ওই বিমানবন্দরেই আছেন গত তিন মাস ধরে। সেখানে বসেই তিনি ইন্টারনেটে নিজের ব্লগ ও টুইটারে বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। তাঁর বিষয়টা বেশ প্রচারও পেয়েছে। কিন্তু জাপানে চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারা সম্প্রতি বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর তিনি প্রতিবাদী অবস্থান ছেড়ে জাপানে ঢোকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই কর্মকর্তারা তাঁকে চীনে প্রবেশ করতে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
ফেংয়ের কাছে চীনা বৈধ পাসপোর্ট এবং জাপানে ঢোকার ভিসা আছে। তারপরও তিনি এতদিন বিমানবন্দর ছেড়ে জাপানে ঢোকেননি। খাওয়া, ঘুম সবই চলেছে নারিতা বিমানবন্দরের এক নম্বর টার্মিনালের ‘নো ম্যানস ল্যান্ডে’। সঙ্গে আছে শুধু একটি মোবাইল ও একটি ল্যাপটপ। বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ওই দুটি যন্ত্র দিয়েই। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ টার্মিনালে তাঁকে দেখতে দেখতে জাপানে ঢুকেছে, নয়তো দেশের বাইরে চলে গেছে। তিনি রয়ে গেছেন বিমানবন্দরেই। বিষয়টি অনেকটা হলিউডের চলচ্চিত্র দ্য টার্মিনালের মতো। যদিও তিনি মনে করেন, তাঁর অবস্থা চলচ্চিত্রের ওই চরিত্রের চেয়েও খারাপ।
নারিতা বিমানবন্দর থেকে ফেং ফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, ‘চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারা কয়েকবার আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। মনে হচ্ছে তাঁরা আমার সমস্যা বুঝতে পেরেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি এখন জাপানে ঢোকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে আগামী চীনা নববর্ষে আমি আবার সাংহাইয়ে ফিরে যাব। আশা করি, পরের বার আমি দেশে ফিরতে পারব। চীনা নাগরিক হিসেবে আমার অধিকার আছে দেশে ফেরার।’
ফেং গত আট মাসে আটবার দেশে ঢোকার চেষ্টা করেছেন। সর্বশেষ গত নভেম্বরে ফেং সাংহাই পুডং বিমানবন্দরে পৌঁছেছিলেন। কিন্তু বিমানবন্দর থেকেই তাঁকে ফেরত পাঠিয়েছিলেন চীনা কর্মকর্তারা। এরপর জাপানে ফিরে যান। ঠাঁই নেন নারিতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। চীন সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে তিনি ওই বিমানবন্দরেই আছেন গত তিন মাস ধরে। সেখানে বসেই তিনি ইন্টারনেটে নিজের ব্লগ ও টুইটারে বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়ে আসছেন। তাঁর বিষয়টা বেশ প্রচারও পেয়েছে। কিন্তু জাপানে চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারা সম্প্রতি বিমানবন্দরে তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর তিনি প্রতিবাদী অবস্থান ছেড়ে জাপানে ঢোকার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ওই কর্মকর্তারা তাঁকে চীনে প্রবেশ করতে দেওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন।
ফেংয়ের কাছে চীনা বৈধ পাসপোর্ট এবং জাপানে ঢোকার ভিসা আছে। তারপরও তিনি এতদিন বিমানবন্দর ছেড়ে জাপানে ঢোকেননি। খাওয়া, ঘুম সবই চলেছে নারিতা বিমানবন্দরের এক নম্বর টার্মিনালের ‘নো ম্যানস ল্যান্ডে’। সঙ্গে আছে শুধু একটি মোবাইল ও একটি ল্যাপটপ। বাইরের দুনিয়ার সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ওই দুটি যন্ত্র দিয়েই। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ টার্মিনালে তাঁকে দেখতে দেখতে জাপানে ঢুকেছে, নয়তো দেশের বাইরে চলে গেছে। তিনি রয়ে গেছেন বিমানবন্দরেই। বিষয়টি অনেকটা হলিউডের চলচ্চিত্র দ্য টার্মিনালের মতো। যদিও তিনি মনে করেন, তাঁর অবস্থা চলচ্চিত্রের ওই চরিত্রের চেয়েও খারাপ।
নারিতা বিমানবন্দর থেকে ফেং ফোনে বার্তা সংস্থা এপিকে বলেন, ‘চীনা দূতাবাসের কর্মকর্তারা কয়েকবার আমার সঙ্গে দেখা করেছেন। মনে হচ্ছে তাঁরা আমার সমস্যা বুঝতে পেরেছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি এখন জাপানে ঢোকার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে আগামী চীনা নববর্ষে আমি আবার সাংহাইয়ে ফিরে যাব। আশা করি, পরের বার আমি দেশে ফিরতে পারব। চীনা নাগরিক হিসেবে আমার অধিকার আছে দেশে ফেরার।’
No comments