যুক্তরাজ্য শিক্ষার্থী ভিসা আবেদন স্থগিত করায় নেপালে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্য শিক্ষার্থী (স্টুডেন্ট) ভিসার আবেদন নেওয়া স্থগিত করার প্রতিবাদে গতকাল সোমবার নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে বিক্ষোভ হয়েছে। শিক্ষার্থীরা ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে ‘মানুষের জীবন নিয়ে খেলার’ অভিযোগ তুলে নানা স্লোগান দেন। তাঁদের অনেকে অভিযোগ করেন, তাঁরা যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য অগ্রিম হাজার হাজার পাউন্ড পরিশোধ করেছেন। এখন তাঁদের ভবিষ্যত্ শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তায় পড়েছে।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া রবিন ভট্টরাই (২২) নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি গোটা বছরটাই কাটিয়েছি যুক্তরাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আবেদন করার পেছনে ছোটাছুটি করে। এখন আমি একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য তিন হাজার ৬০০ পাউন্ড পরিশোধ করেছি। আমার ক্লাস শুরু হবে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে। ভিসার আবেদন স্থগিত করায় এখন আমি কী করব বুঝে উঠতে পারছি না।
যুক্তরাজ্য গত রোববার ঘোষণা করে, মাত্রাতিরিক্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউকে বর্ডার এজেন্সি (ইউকেবিএ) উত্তর ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের পয়েন্টভিত্তিক বিশেষ ক্যাটাগরিতে ভিসা দেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া অভিযোগ পাওয়া গেছে, ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করায় অনেক প্রার্থী এর অপব্যবহার করছেন। সবকিছু খতিয়ে দেখার এক মাস পর সাময়িক এ স্থগিতাদেশ পুনর্বিবেচনা করা হবে।
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ হওয়ায় নেপাল থেকে ধারণার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী ভিসার জন্য আবেদন করতে থাকেন। নেপালের শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করায় যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার পরিবর্তে নেপালি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্যের দিকে ঝুঁকতে থাকেন
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া রবিন ভট্টরাই (২২) নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমি গোটা বছরটাই কাটিয়েছি যুক্তরাজ্যের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়ার আবেদন করার পেছনে ছোটাছুটি করে। এখন আমি একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য তিন হাজার ৬০০ পাউন্ড পরিশোধ করেছি। আমার ক্লাস শুরু হবে ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে। ভিসার আবেদন স্থগিত করায় এখন আমি কী করব বুঝে উঠতে পারছি না।
যুক্তরাজ্য গত রোববার ঘোষণা করে, মাত্রাতিরিক্ত আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইউকে বর্ডার এজেন্সি (ইউকেবিএ) উত্তর ভারত, নেপাল ও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের পয়েন্টভিত্তিক বিশেষ ক্যাটাগরিতে ভিসা দেওয়ার কার্যক্রম সাময়িকভাবে স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ছাড়া অভিযোগ পাওয়া গেছে, ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করায় অনেক প্রার্থী এর অপব্যবহার করছেন। সবকিছু খতিয়ে দেখার এক মাস পর সাময়িক এ স্থগিতাদেশ পুনর্বিবেচনা করা হবে।
২০০৮ সাল থেকে যুক্তরাজ্যের ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ হওয়ায় নেপাল থেকে ধারণার চেয়েও বেশি শিক্ষার্থী ভিসার জন্য আবেদন করতে থাকেন। নেপালের শিক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, ভিসাপ্রক্রিয়া সহজ করায় যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার পরিবর্তে নেপালি শিক্ষার্থীরা যুক্তরাজ্যের দিকে ঝুঁকতে থাকেন
No comments