আহতদের নেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লাইট আবার চালু
ভূমিকম্পে গুরুতর আহতদের চিকিত্সার জন্য হাইতি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার ফ্লাইট আবার চালু করা হয়েছে। এদিকে শিশু পাচারের অভিযোগে হাইতিতে আটক ১০ মার্কিন নাগরিকের সঙ্গে গত রোববার দেখা করেছেন পোর্ট অ প্রিন্সে মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা।
গত বুধবার থেকে মার্কিন সেনারা হাইতি থেকে ফ্লোরিডাগামী ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়। হোয়াইট হাউসের এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, সরবরাহজনিত সমস্যার কারণে ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে গত রোববার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ফ্লাইট চালু হবে। যেসব আহত ব্যক্তিকে যুক্তরাষ্ট্রে আনা হবে, তাদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাইতিতে নিযুক্ত মার্কিন চিকিত্সকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছিলেন, শিগগিরই চিকিত্সাসেবা না পেলে হাইতিতে বহু লোক মারা যাবে।
মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হাইতির অভিবাসন আইন ভঙ্গের অভিযোগে আটক মার্কিন নাগরিকদের সঙ্গে কূটনীতিকেরা দেখা করেছেন এবং এ বিষয়ে হাইতি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগও রাখা হচ্ছে।
হাইতির সমাজকল্যাণবিষয়ক মন্ত্রী ইভেস ক্রিস্টালিন গত রোববার জানান, ৩১টি শিশুকে নিয়ে ডোমিনিকান রিপাবলিকে ঢোকার সময় শুক্রবার রাতে মার্কিন পাসপোর্টধারী পাঁচ পুরুষ ও পাঁচ নারী এবং হাইতির দুই নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। ওই শিশুদের দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের বয়স দুই মাস থেকে ১২ বছরের মধ্যে।
হাইতির জননিরাপত্তাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আরামিক লুইস জানান, ওই ১০ মার্কিন নাগরিকের বিষয়ে সরকার দু-এক দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নেবে। দেশের আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হাইতির প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ-ম্যাক্স বিল্লেরিভ বলেন, ‘মার্কিন নাগরিকদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা খুবই গুরুতর।
গত বুধবার থেকে মার্কিন সেনারা হাইতি থেকে ফ্লোরিডাগামী ফ্লাইট বন্ধ করে দেয়। হোয়াইট হাউসের এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, সরবরাহজনিত সমস্যার কারণে ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে গত রোববার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যেই ফ্লাইট চালু হবে। যেসব আহত ব্যক্তিকে যুক্তরাষ্ট্রে আনা হবে, তাদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।’
ফ্লাইট বন্ধ হয়ে যাওয়ায় হাইতিতে নিযুক্ত মার্কিন চিকিত্সকেরা উদ্বেগ প্রকাশ করে জানিয়েছিলেন, শিগগিরই চিকিত্সাসেবা না পেলে হাইতিতে বহু লোক মারা যাবে।
মার্কিন দূতাবাসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, হাইতির অভিবাসন আইন ভঙ্গের অভিযোগে আটক মার্কিন নাগরিকদের সঙ্গে কূটনীতিকেরা দেখা করেছেন এবং এ বিষয়ে হাইতি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগও রাখা হচ্ছে।
হাইতির সমাজকল্যাণবিষয়ক মন্ত্রী ইভেস ক্রিস্টালিন গত রোববার জানান, ৩১টি শিশুকে নিয়ে ডোমিনিকান রিপাবলিকে ঢোকার সময় শুক্রবার রাতে মার্কিন পাসপোর্টধারী পাঁচ পুরুষ ও পাঁচ নারী এবং হাইতির দুই নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। ওই শিশুদের দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে নিয়ে আসা হয়েছিল। তাদের বয়স দুই মাস থেকে ১২ বছরের মধ্যে।
হাইতির জননিরাপত্তাবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আরামিক লুইস জানান, ওই ১০ মার্কিন নাগরিকের বিষয়ে সরকার দু-এক দিনের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নেবে। দেশের আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
হাইতির প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ-ম্যাক্স বিল্লেরিভ বলেন, ‘মার্কিন নাগরিকদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা খুবই গুরুতর।
No comments