বাঁচার জন্য মরিয়া কাসাব পাকিস্তানের সাহায্য চাইছেন
বাঁচার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছেন মুম্বাইয়ে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে জড়িত পাকিস্তানি নাগরিক আজমল কাসাব। গত সোমবার মুম্বাইয়ের আদালতে চূড়ান্ত জবানবন্দি দেওয়ার আগে কান্নাকাটি করে মাতৃভূমি পাকিস্তানের সহায়তা চান তিনি।
কাসাব বলেন, ‘এখানে পাকিস্তানের গণমাধ্যমের কোনো ব্যক্তি যদি উপস্থিত থাকেন, তবে তাঁদের মাধ্যমে পাকিস্তান সরকারের কাছে আমি একটি বার্তা পাঠাতে চাই। আমি চাই, পাকিস্তান থেকে আমাকে রক্ষার জন্য সাক্ষী পাঠানো হোক।’ খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
বিচারক এম এল তাহালিয়ানি কাসাবকে মনে করিয়ে দেন যে, তাঁর দেশ এ পর্যন্ত তাঁর জন্য কিছুই করেনি। বিচারক বলেন, ‘আপনার পক্ষে লড়ার জন্য আমরাই আপনাকে আইনজীবী দিয়েছি। আমরাই আপনার আত্মপক্ষ সমর্থনে কথা শুনেছি। বিচারকাজ শুরুর সময় সহায়তা চেয়ে আপনি পাকিস্তানকে যে চিঠি লিখেছেন আজ পর্যন্ত তার কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।’
এমনকি বিচারক কাসাবের পক্ষে পাকিস্তান থেকে সাক্ষী আনারও প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তখন সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন কাসাব।
কাসাব বলেন, ‘আমি শুধু পাকিস্তান সরকারের মাধ্যমে সাক্ষীদের ডেকে আনতে চাই। পাকিস্তান সরকার যদি কোনো প্রতিনিধি পাঠায় তখন আমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলব।’
কাসাব দাবি করেন, তিনি যখন পুলিশের হেফাজতে ছিলেন তখন পাকিস্তান থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা ভারতে এসে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তিনি তখন তাঁদের কাছে দাবি করেছিলেন, আন্তর্জাতিক আদালতে তাঁর বিচার করা হোক। তখন থেকেই কাসাব নিশ্চিত ছিলেন যে ভারতের আদালত তাঁকে ন্যায়বিচার নাও দিতে পারেন।’
আদালতে শুনানির সময় কাসাব তাঁর বিরুদ্ধে আনা সাক্ষ্য-প্রমাণ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, ২৬/১১ মুম্বাই হামলার কয়েক সপ্তাহ আগেই পুলিশ তাঁকে জুহু চৌপট্টি থেকে আটক করে এবং ‘র’-এর কাছে হস্তান্তর করে। বিচারক ‘র’ এর মানে জানতে চাইলে কাসাব বলেন, তাঁরা হচ্ছেন গোয়েন্দা।
কাসাব আরও অভিযোগ করেন, সিসিটিভিতে ধারণ করা কিছু প্রমাণ নষ্ট করে তাঁকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি জোরালো কণ্ঠে বলেন, আবু আলী নামের আরেকজন বন্দুকধারী ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনালের হত্যাকাণ্ডে অংশ নিলেও ক্যামেরায় শুধু তাঁকে দেখানো হয়।
কাসাব বলেন, ‘এখানে পাকিস্তানের গণমাধ্যমের কোনো ব্যক্তি যদি উপস্থিত থাকেন, তবে তাঁদের মাধ্যমে পাকিস্তান সরকারের কাছে আমি একটি বার্তা পাঠাতে চাই। আমি চাই, পাকিস্তান থেকে আমাকে রক্ষার জন্য সাক্ষী পাঠানো হোক।’ খবর টাইমস অব ইন্ডিয়ার।
বিচারক এম এল তাহালিয়ানি কাসাবকে মনে করিয়ে দেন যে, তাঁর দেশ এ পর্যন্ত তাঁর জন্য কিছুই করেনি। বিচারক বলেন, ‘আপনার পক্ষে লড়ার জন্য আমরাই আপনাকে আইনজীবী দিয়েছি। আমরাই আপনার আত্মপক্ষ সমর্থনে কথা শুনেছি। বিচারকাজ শুরুর সময় সহায়তা চেয়ে আপনি পাকিস্তানকে যে চিঠি লিখেছেন আজ পর্যন্ত তার কোনো জবাব পাওয়া যায়নি।’
এমনকি বিচারক কাসাবের পক্ষে পাকিস্তান থেকে সাক্ষী আনারও প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তখন সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছিলেন কাসাব।
কাসাব বলেন, ‘আমি শুধু পাকিস্তান সরকারের মাধ্যমে সাক্ষীদের ডেকে আনতে চাই। পাকিস্তান সরকার যদি কোনো প্রতিনিধি পাঠায় তখন আমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলব।’
কাসাব দাবি করেন, তিনি যখন পুলিশের হেফাজতে ছিলেন তখন পাকিস্তান থেকে কয়েকজন কর্মকর্তা ভারতে এসে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তিনি তখন তাঁদের কাছে দাবি করেছিলেন, আন্তর্জাতিক আদালতে তাঁর বিচার করা হোক। তখন থেকেই কাসাব নিশ্চিত ছিলেন যে ভারতের আদালত তাঁকে ন্যায়বিচার নাও দিতে পারেন।’
আদালতে শুনানির সময় কাসাব তাঁর বিরুদ্ধে আনা সাক্ষ্য-প্রমাণ অস্বীকার করেন। তিনি দাবি করেন, ২৬/১১ মুম্বাই হামলার কয়েক সপ্তাহ আগেই পুলিশ তাঁকে জুহু চৌপট্টি থেকে আটক করে এবং ‘র’-এর কাছে হস্তান্তর করে। বিচারক ‘র’ এর মানে জানতে চাইলে কাসাব বলেন, তাঁরা হচ্ছেন গোয়েন্দা।
কাসাব আরও অভিযোগ করেন, সিসিটিভিতে ধারণ করা কিছু প্রমাণ নষ্ট করে তাঁকে মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি জোরালো কণ্ঠে বলেন, আবু আলী নামের আরেকজন বন্দুকধারী ছত্রপতি শিবাজি টার্মিনালের হত্যাকাণ্ডে অংশ নিলেও ক্যামেরায় শুধু তাঁকে দেখানো হয়।
No comments