হাইতি পুনর্গঠনে এক দশক লাগবে
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হাইতি পুনর্গঠনে এক দশক সময় লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছে দাতা দেশ ও ত্রাণকর্মীরা। হাইতিকে সাহায্য করতে আগামী মার্চে নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজন করতে সম্মত হয়েছে দাতা দেশগুলো। এদিকে ত্রাণ বিতরণে অব্যবস্থাপনা এবং লুটপাটের কারণে ভূমিকম্পের পর দুই সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও পুনর্বাসনের কাজ ঠিকমতো এগোচ্ছে না।
আন্তর্জাতিক রেডক্রসের পেইরি ক্রেহেনবুহেল বলেন, এই মুহূর্তে প্রয়োজন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা এবং দ্রুত সুস্থ করে তোলা। এর পরেই আসবে দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনের সময়। এ কাজে ১০ বছরের বেশি সময় লেগে যাবে।
হাইতি পুনর্গঠন বিষয়ে কানাডার মন্ট্রিলে আলোচনায় বসেছে দাতা দেশ, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা। ওই আলোচনায় কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পারও হাইতি পুনর্গঠনে একই ধরনের সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন।
হার্পার বলেন, ‘প্রতিশ্রুত সব সম্পদ, প্রত্যেক ত্রাণকর্মী, প্রতিটি পরিবহন ও প্রতি ডলারের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে আমাদের কাজ করতে হবে।’
হাইতির প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ-ম্যাক্স বিল্লেরিভ বলেন, খাদ্য, পনি, আশ্রয় ও স্বাস্থ্যসেবার আপতত ব্যবস্থা করার পর হাইতির জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশল বিশ্বকে অবশ্যই নিতে হবে।
বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলরি ক্লিনটন বলেন, ‘আমাদের এখনো জরুরি অবস্থা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। আমরা এখনো সবার জন্য খাবার ও পানির ব্যবস্থা করতে পারিনি।’
হিলারি বলেন, অনেকে গুরুতর আহত হয়েছে। এদের মধ্যে যারা চিকিত্সাসেবা পেয়েছে, তাদেরও অনেকের হাত-পা কেটে ফেলতে হয়েছে। অনেকের ঘুমানোর জায়গাও নেই।
আগামী মে মাসে বর্ষাকাল আসার আগেই জরুরি ভিত্তিতে দুই লাখ তাঁবু এবং তিন কোটি ৬০ লাখ প্যাকেট খাবার পাঠানোর জন্য বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন হাইতির প্রেসিডেন্ট রেনি প্রিভাল।
আন্তর্জাতিক রেডক্রসের পেইরি ক্রেহেনবুহেল বলেন, এই মুহূর্তে প্রয়োজন মানুষকে বাঁচিয়ে রাখা এবং দ্রুত সুস্থ করে তোলা। এর পরেই আসবে দীর্ঘমেয়াদি পুনর্গঠনের সময়। এ কাজে ১০ বছরের বেশি সময় লেগে যাবে।
হাইতি পুনর্গঠন বিষয়ে কানাডার মন্ট্রিলে আলোচনায় বসেছে দাতা দেশ, জাতিসংঘসহ বিভিন্ন সংস্থা। ওই আলোচনায় কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পারও হাইতি পুনর্গঠনে একই ধরনের সময় লাগতে পারে বলে জানিয়েছেন।
হার্পার বলেন, ‘প্রতিশ্রুত সব সম্পদ, প্রত্যেক ত্রাণকর্মী, প্রতিটি পরিবহন ও প্রতি ডলারের কার্যকর ব্যবহার নিশ্চিত করতে আমাদের কাজ করতে হবে।’
হাইতির প্রধানমন্ত্রী জ্যঁ-ম্যাক্স বিল্লেরিভ বলেন, খাদ্য, পনি, আশ্রয় ও স্বাস্থ্যসেবার আপতত ব্যবস্থা করার পর হাইতির জন্য একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশল বিশ্বকে অবশ্যই নিতে হবে।
বৈঠকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলরি ক্লিনটন বলেন, ‘আমাদের এখনো জরুরি অবস্থা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। আমরা এখনো সবার জন্য খাবার ও পানির ব্যবস্থা করতে পারিনি।’
হিলারি বলেন, অনেকে গুরুতর আহত হয়েছে। এদের মধ্যে যারা চিকিত্সাসেবা পেয়েছে, তাদেরও অনেকের হাত-পা কেটে ফেলতে হয়েছে। অনেকের ঘুমানোর জায়গাও নেই।
আগামী মে মাসে বর্ষাকাল আসার আগেই জরুরি ভিত্তিতে দুই লাখ তাঁবু এবং তিন কোটি ৬০ লাখ প্যাকেট খাবার পাঠানোর জন্য বিশ্বের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন হাইতির প্রেসিডেন্ট রেনি প্রিভাল।
No comments