অপরাধীদের নির্বাচন করতে দেওয়া যাবে না: সোনিয়া
ভারতের কংগ্রেস দলের সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধী বলেছেন, অপরাধীরা যাতে নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে সে বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে মতৈক্যে আসতে হবে। নির্বাচন কমিশনের হীরক জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
সোনিয়া গান্ধী বলেন, ‘অর্থ এবং পেশিশক্তির দৌরাত্ম্য প্রতিহত করতে আমাদের আরও বেশি কিছু করতে হবে। যাঁদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের রেকর্ড, তাঁদের কীভাবে নির্বাচন করতে না দেওয়া যায়, তা নিয়ে আমাদের একটি মতৈক্যে পৌঁছাতে হবে।’
ভারতে বর্তমানে কেউ কোনো মামলায় দুই বছর সাজাপ্রাপ্ত হলেও ওই রায়ের বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত আইনমন্ত্রী ভিরাপ্পা মৌলি নির্বাচন কমিশনকে আশ্বস্ত করে জানান, এ বিষয়ে সংস্কারের সব দাবি সরকার বিবেচনা করবে এবং জাতীয় পর্যায়ের একটি পরামর্শক কমিটি এ বছরের জুন মাস থেকেই কাজ শুরু করবে।
ভিরাপ্পা মৌলির পূর্বসূরিরাও একই ধরনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তবে বাস্তবে কিছু হয়নি। কিন্তু এবার ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর এই তত্পরতায় হয়তো কিছু হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ভালো মানুষ এখন আর রাজনীতিতে আকৃষ্ট হচ্ছে না এবং নির্বাচন-ব্যবস্থায় সংস্কারের ব্যাপারে দলগুলো মতৈক্যে আসতে না পারায় অপরাধীরাও নির্বাচন করছে।
দেশে গণতন্ত্র শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার প্রশংসা করেন সোনিয়া গান্ধী এবং বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির নেত্রী সুষমা স্বরাজ। তবে লোকসভা ও বিধানসভায় নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণে মতৈক্যে পৌঁছাতে না পারায় আক্ষেপ প্রকাশ করেন সোনিয়া গান্ধী।
সুষমা স্বরাজ বলেন, ভারতে বুলেট নয়, ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতার হাতবদল হয়। এর পেছনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা অনেক। রাজনীতির অনেক রথী-মহারথীকেও নির্বাচন কমিশনের কাছে নত হতে হয়। কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা এতেই প্রমাণিত হয়।
রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল, উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, সোনিয়া গান্ধী ও সুষমা স্বরাজ থেকে সবাই রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
সোনিয়া গান্ধী বলেন, ‘অর্থ এবং পেশিশক্তির দৌরাত্ম্য প্রতিহত করতে আমাদের আরও বেশি কিছু করতে হবে। যাঁদের বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের রেকর্ড, তাঁদের কীভাবে নির্বাচন করতে না দেওয়া যায়, তা নিয়ে আমাদের একটি মতৈক্যে পৌঁছাতে হবে।’
ভারতে বর্তমানে কেউ কোনো মামলায় দুই বছর সাজাপ্রাপ্ত হলেও ওই রায়ের বিরুদ্ধে আদালতে আপিল করে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত আইনমন্ত্রী ভিরাপ্পা মৌলি নির্বাচন কমিশনকে আশ্বস্ত করে জানান, এ বিষয়ে সংস্কারের সব দাবি সরকার বিবেচনা করবে এবং জাতীয় পর্যায়ের একটি পরামর্শক কমিটি এ বছরের জুন মাস থেকেই কাজ শুরু করবে।
ভিরাপ্পা মৌলির পূর্বসূরিরাও একই ধরনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তবে বাস্তবে কিছু হয়নি। কিন্তু এবার ক্ষমতাসীন জোটের প্রধান শরিক দল কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর এই তত্পরতায় হয়তো কিছু হতে পারে।
প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং হতাশা প্রকাশ করে বলেন, ভালো মানুষ এখন আর রাজনীতিতে আকৃষ্ট হচ্ছে না এবং নির্বাচন-ব্যবস্থায় সংস্কারের ব্যাপারে দলগুলো মতৈক্যে আসতে না পারায় অপরাধীরাও নির্বাচন করছে।
দেশে গণতন্ত্র শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকার প্রশংসা করেন সোনিয়া গান্ধী এবং বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির নেত্রী সুষমা স্বরাজ। তবে লোকসভা ও বিধানসভায় নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণে মতৈক্যে পৌঁছাতে না পারায় আক্ষেপ প্রকাশ করেন সোনিয়া গান্ধী।
সুষমা স্বরাজ বলেন, ভারতে বুলেট নয়, ব্যালটের মাধ্যমে ক্ষমতার হাতবদল হয়। এর পেছনে নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা অনেক। রাজনীতির অনেক রথী-মহারথীকেও নির্বাচন কমিশনের কাছে নত হতে হয়। কমিশনের গ্রহণযোগ্যতা এতেই প্রমাণিত হয়।
রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল, উপরাষ্ট্রপতি হামিদ আনসারি, প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, সোনিয়া গান্ধী ও সুষমা স্বরাজ থেকে সবাই রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনার জন্য নির্বাচন কমিশনকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।
No comments