ইয়েমেনে সন্ত্রাসবিরোধী গোপন সামরিক অভিযান ওবামা অনুমোদন করেছিলেন
ইয়েমেনে সম্প্রতি সন্ত্রাসবিরোধী গোপন সামরিক অভিযানের অনুমোদন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাই দিয়েছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা ওয়াশিংটন পোস্ট-এর এক খবরে এ কথা বলা হয়েছে। ছয় সপ্তাহ আগে শুরু হওয়া এ অভিযানে আল-কায়েদার ছয়জন আঞ্চলিক নেতা নিহত হয়েছেন। ইয়েমেনের সেনাবাহিনীর সঙ্গে এ অভিযানে মার্কিন সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থা অংশ নিয়েছে।
ওয়াশিংটন পোস্ট-এর গতকাল বুধবারের সংস্করণে বলা হয়েছে, গত ২৪ ডিসেম্বর ইয়েমেনে পরিচালিত একটি সামরিক অভিযানের অনুমতি দেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আল-কায়েদার আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে মার্কিন নাগরিক আনোয়ার আল আউলাকি বৈঠক করছেন—এমন তথ্যের ভিত্তিতে ইয়েমেনের একটি ভবনে অভিযান চালানো হয় সে সময়।
মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা বলেছেন, ওই অভিযানে আনোয়ার আউলাকিকে টার্গেট করা হয়নি। এমনকি তাঁকে হত্যাও করা হয়নি। তবে এ অভিযানের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী নাগরিকদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করা হয়। এ তালিকায় আউলাকিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তালিকার সবাইকে হয় গ্রেপ্তার অথবা হত্যা করার নির্দেশ রয়েছে।
ইয়েমেনে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে মার্কিন উপদেষ্টারা অংশ নেননি বলে খবরে বলা হয়েছে। তবে অভিযানের পরিকল্পনা, কৌশল উন্নয়ন ও অস্ত্র সরবরাহের ক্ষেত্রে সহায়তা করেছেন তাঁরা।
ইয়েমেনের সেনাবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে যুক্তরাষ্ট্র। এসবের মধ্যে রয়েছে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের ইলেকট্রনিক ও ভিডিও পর্যবেক্ষণ, ত্রিমাত্রিক মানচিত্র এবং আল-কায়েদা নেটওয়ার্ক বিশ্লেষণ।
ওবামা প্রশাসনের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, ‘ইয়েমেনের সেনাবাহিনীকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে আমরা সন্তুষ্ট।’
ইয়েমেনের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, আরব উপদ্বীপে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুটি দেশ পরস্পরকে গভীরভাবে সহযোগিতা করছে। তবে ইয়েমেনের মাটিতে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে তথ্য দিয়েই বেশি সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র।
সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে একটি ‘যৌথ অভিযান কেন্দ্র’ খোলা হয়েছে। সেখানে মার্কিন উপদেষ্টারা ইয়েমেনের সেনাবাহিনী এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়ের কাজ করছেন। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের কাজও করছেন তাঁরা।
মার্কিন কর্মকর্তারা ইয়েমেনে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে যৌথ সামরিক অভিযানের ব্যাপারে জানালেও মার্কিন যুদ্ধবিমান এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে, সে সম্পর্কে কিছু বলেননি। তবে তাঁরা বলেছেন, মার্কিন সেনাবাহিনী সরাসরি ইয়েমেন অভিযানে অংশ নেয়নি।
ইয়েমেনে সন্ত্রাসবিরোধী এ অভিযানে আরও গুরুত্ব দেওয়ার লক্ষ্যে গতকাল লন্ডনে উচ্চপর্যায়ের একটি আন্তর্জাতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বড়দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েটগামী বিমানে ব্যর্থ বোমা হামলার পেছনে ইয়েমেনভিত্তিক আল-কায়েদাই জড়িত ছিল বলে সংস্থাটি দাবি করার পরিপ্রেক্ষিতে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
ওয়াশিংটন পোস্ট-এর গতকাল বুধবারের সংস্করণে বলা হয়েছে, গত ২৪ ডিসেম্বর ইয়েমেনে পরিচালিত একটি সামরিক অভিযানের অনুমতি দেন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। আল-কায়েদার আঞ্চলিক নেতাদের সঙ্গে মার্কিন নাগরিক আনোয়ার আল আউলাকি বৈঠক করছেন—এমন তথ্যের ভিত্তিতে ইয়েমেনের একটি ভবনে অভিযান চালানো হয় সে সময়।
মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা বলেছেন, ওই অভিযানে আনোয়ার আউলাকিকে টার্গেট করা হয়নি। এমনকি তাঁকে হত্যাও করা হয়নি। তবে এ অভিযানের পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সন্দেহভাজন সন্ত্রাসী নাগরিকদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা করা হয়। এ তালিকায় আউলাকিকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তালিকার সবাইকে হয় গ্রেপ্তার অথবা হত্যা করার নির্দেশ রয়েছে।
ইয়েমেনে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে মার্কিন উপদেষ্টারা অংশ নেননি বলে খবরে বলা হয়েছে। তবে অভিযানের পরিকল্পনা, কৌশল উন্নয়ন ও অস্ত্র সরবরাহের ক্ষেত্রে সহায়তা করেছেন তাঁরা।
ইয়েমেনের সেনাবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ গোয়েন্দা তথ্য দিয়ে সাহায্য করছে যুক্তরাষ্ট্র। এসবের মধ্যে রয়েছে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের ইলেকট্রনিক ও ভিডিও পর্যবেক্ষণ, ত্রিমাত্রিক মানচিত্র এবং আল-কায়েদা নেটওয়ার্ক বিশ্লেষণ।
ওবামা প্রশাসনের একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে পত্রিকাটি বলেছে, ‘ইয়েমেনের সেনাবাহিনীকে সহায়তা করার ক্ষেত্রে আমরা সন্তুষ্ট।’
ইয়েমেনের একজন শীর্ষ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, আরব উপদ্বীপে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দুটি দেশ পরস্পরকে গভীরভাবে সহযোগিতা করছে। তবে ইয়েমেনের মাটিতে যুক্তরাষ্ট্রের অভিযানের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানে তথ্য দিয়েই বেশি সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র।
সন্ত্রাসবিরোধী লড়াইয়ে একটি ‘যৌথ অভিযান কেন্দ্র’ খোলা হয়েছে। সেখানে মার্কিন উপদেষ্টারা ইয়েমেনের সেনাবাহিনী এবং যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়ের কাজ করছেন। গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং বিশ্লেষণের কাজও করছেন তাঁরা।
মার্কিন কর্মকর্তারা ইয়েমেনে আল-কায়েদার বিরুদ্ধে যৌথ সামরিক অভিযানের ব্যাপারে জানালেও মার্কিন যুদ্ধবিমান এবং ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে, সে সম্পর্কে কিছু বলেননি। তবে তাঁরা বলেছেন, মার্কিন সেনাবাহিনী সরাসরি ইয়েমেন অভিযানে অংশ নেয়নি।
ইয়েমেনে সন্ত্রাসবিরোধী এ অভিযানে আরও গুরুত্ব দেওয়ার লক্ষ্যে গতকাল লন্ডনে উচ্চপর্যায়ের একটি আন্তর্জাতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বড়দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েটগামী বিমানে ব্যর্থ বোমা হামলার পেছনে ইয়েমেনভিত্তিক আল-কায়েদাই জড়িত ছিল বলে সংস্থাটি দাবি করার পরিপ্রেক্ষিতে এ বৈঠকের আয়োজন করা হয়।
No comments