সোনা জিতলে ৫ লাখ, রুপার জন্য ২
দক্ষিণ এশীয় গেমসে ব্যক্তিগত সোনা-রুপা-ব্রোঞ্জ জয়ের জন্য খেলোয়াড়েরা পুরস্কার পাবেন ৫ লাখ, ২ লাখ ও ৫০ হাজার টাকা করে। ফুটবল, ক্রিকেট, হকি দলের জন্য ১৫ লাখ, ১০ লাখ ও ৩ লাখ। কাবাডি, ভলিবল, বাস্কেটবলসহ অন্যসব দলগত খেলায় পুরস্কারের অঙ্কটা ১০ লাখ, ৪ লাখ, দেড় লাখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া এই ঘোষণা বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে নতুন। কোনো সরকার-প্রধান এভাবে গেমসের আগে পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন বলে শোনা যায়নি। পুরস্কারের কথা শুনে খেলোয়াড়েরা খুবই খুশি।
ফেডারেশনগুলো পুরস্কারের ঘোষণা দিয়ে অনেক বারই কথা রাখেনি। না হলে ১৯৯৫ মাদ্রাজ সাফে ২০০ মিটার স্প্রিন্টে সোনাজয়ী মাহবুব আলম কাল রাতে কেন আক্ষেপ নিয়ে বলবেন, ‘তখন ফেডারেশন বলেছিল ১ লাখ টাকা দেবে। আজও দেয়নি।’
গত দক্ষিণ এশীয় গেমসে সোনাজয়ী ৩ খেলোয়াড়কে সরকার কোনো অর্থ পুরস্কার দেয়নি। এ নিয়ে সরকারের কোনো হেলদোলও ছিল না। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন দিয়েছিল এক লাখ করে। এবার রুপা, ব্রোঞ্জের জন্যও পুরস্কার—খেলোয়াড়দের কাছে এ যেন প্রত্যাশাতীত ব্যাপার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেওয়া এই ঘোষণা বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে নতুন। কোনো সরকার-প্রধান এভাবে গেমসের আগে পুরস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন বলে শোনা যায়নি। পুরস্কারের কথা শুনে খেলোয়াড়েরা খুবই খুশি।
ফেডারেশনগুলো পুরস্কারের ঘোষণা দিয়ে অনেক বারই কথা রাখেনি। না হলে ১৯৯৫ মাদ্রাজ সাফে ২০০ মিটার স্প্রিন্টে সোনাজয়ী মাহবুব আলম কাল রাতে কেন আক্ষেপ নিয়ে বলবেন, ‘তখন ফেডারেশন বলেছিল ১ লাখ টাকা দেবে। আজও দেয়নি।’
গত দক্ষিণ এশীয় গেমসে সোনাজয়ী ৩ খেলোয়াড়কে সরকার কোনো অর্থ পুরস্কার দেয়নি। এ নিয়ে সরকারের কোনো হেলদোলও ছিল না। বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন দিয়েছিল এক লাখ করে। এবার রুপা, ব্রোঞ্জের জন্যও পুরস্কার—খেলোয়াড়দের কাছে এ যেন প্রত্যাশাতীত ব্যাপার।
No comments