গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের সময়সীমা মেনে নেবে ভারতসহ চার দেশ
বেসিকভুক্ত চার দেশ ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারত ও চীন জলবায়ু পরিবর্তন রোধে ক্ষতিকর গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসের ব্যাপারে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত জাতিসংঘের বেঁধে দেওয়া সময়সীমা মেনে নিতে একমত হয়েছে। গত রোববার নয়াদিল্লিতে ওই চার দেশের পরিবেশমন্ত্রীদের এক বৈঠকে এ ব্যাপারে সমঝোতা হয়। গত ডিসেম্বরে ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক শীর্ষ সম্মেলনের পর এ ব্যাপারে ভবিষ্যত্ আলোচনায় অভিন্ন অবস্থানে পৌঁছার লক্ষ্যে তাঁরা এ বৈঠক করেন।
ভারতের পরিবেশমন্ত্রী জয়রাম রমেশ বলেন, ক্ষতিকর গ্যাস নিঃসরণ কমাতে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে উন্নত দেশগুলোর প্রচণ্ড চাপের মুখে বেসিক দেশগুলো কাজ করে যাচ্ছে। বৈঠকে তিনি একটি রাজনৈতিক চুক্তির আদলে করা কোপেনহেগেন চুক্তি বাস্তবায়নে বেসিক দেশগুলোর সমন্বিত সমর্থনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যদিও জি-৭৭ দেশগুলোর গোষ্ঠীর মধ্যে বেসিক দেশগুলোর এই সিদ্ধান্তের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই, তবু উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে এই চার দেশকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী হিসেবে গণ্য করা হয়।
বেসিক দেশগুলোর এক যৌথ বিবৃতিতে রমেশ বলেন, ৩১ জানুয়ারি নাগাদ জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি)-বিষয়ক যে কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে, এ ব্যাপারে তথ্যের যোগসূত্র রাখার অভিপ্রায়ও ব্যক্ত করেন চার দেশের মন্ত্রীরা।
এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের বেঁধে দেওয়া ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমার সিদ্ধান্ত নাকচ করেন। সূত্র জানায়, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে কার্বনমিশ্রিত গ্যাসের নির্গমন হ্রাসে পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী লারস লোক্কে সারমুসেন ও জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বারবার চাপ দেওয়ায় তিনি নাখোশ হয়েছিলেন।
২০ জানুয়ারি ইউএনএফসিসিসির নির্বাহী সচিব ইউভো দা বোয়ের মন্তব্য করেন, ৩১ জানুয়ারির সময়সীমা মেনে নেওয়া পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য বাধ্যতামূলক নয়। কেবল অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, পাপুয়া নিউগিনি ও মালদ্বীপ—এই চারটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। কিউবা এই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে। রমেশ বলেন, ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে কোপেনহেগেন চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর ধনী দেশগুলো গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষ্য অর্জিত হবে বলে প্রত্যাশা করে। একই সঙ্গে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এক হাজার কোটি ডলারের তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু সে লক্ষ্য অর্জিত হয়নি।
ভারতের পরিবেশমন্ত্রী জয়রাম রমেশ বলেন, ক্ষতিকর গ্যাস নিঃসরণ কমাতে ব্যবস্থা নেওয়ার ব্যাপারে উন্নত দেশগুলোর প্রচণ্ড চাপের মুখে বেসিক দেশগুলো কাজ করে যাচ্ছে। বৈঠকে তিনি একটি রাজনৈতিক চুক্তির আদলে করা কোপেনহেগেন চুক্তি বাস্তবায়নে বেসিক দেশগুলোর সমন্বিত সমর্থনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। যদিও জি-৭৭ দেশগুলোর গোষ্ঠীর মধ্যে বেসিক দেশগুলোর এই সিদ্ধান্তের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই, তবু উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে এই চার দেশকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবশালী হিসেবে গণ্য করা হয়।
বেসিক দেশগুলোর এক যৌথ বিবৃতিতে রমেশ বলেন, ৩১ জানুয়ারি নাগাদ জাতিসংঘের ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন ক্লাইমেট চেঞ্জ (ইউএনএফসিসিসি)-বিষয়ক যে কর্মকাণ্ড পরিচালিত হবে, এ ব্যাপারে তথ্যের যোগসূত্র রাখার অভিপ্রায়ও ব্যক্ত করেন চার দেশের মন্ত্রীরা।
এর আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কার্বন নিঃসরণ কমানোর ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের বেঁধে দেওয়া ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমার সিদ্ধান্ত নাকচ করেন। সূত্র জানায়, ৩১ জানুয়ারির মধ্যে কার্বনমিশ্রিত গ্যাসের নির্গমন হ্রাসে পদক্ষেপ নেওয়ার ব্যাপারে ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী লারস লোক্কে সারমুসেন ও জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বারবার চাপ দেওয়ায় তিনি নাখোশ হয়েছিলেন।
২০ জানুয়ারি ইউএনএফসিসিসির নির্বাহী সচিব ইউভো দা বোয়ের মন্তব্য করেন, ৩১ জানুয়ারির সময়সীমা মেনে নেওয়া পশ্চিমা দেশগুলোর জন্য বাধ্যতামূলক নয়। কেবল অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, পাপুয়া নিউগিনি ও মালদ্বীপ—এই চারটি দেশ ওই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। কিউবা এই চুক্তি প্রত্যাখ্যান করে। রমেশ বলেন, ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে কোপেনহেগেন চুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর ধনী দেশগুলো গুরুত্বপূর্ণ কিছু লক্ষ্য অর্জিত হবে বলে প্রত্যাশা করে। একই সঙ্গে দরিদ্র ও উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য এক হাজার কোটি ডলারের তহবিল গঠনের উদ্যোগ নেয়। কিন্তু সে লক্ষ্য অর্জিত হয়নি।
No comments