মোনালিসার রহস্য উন্মোচনে ভিঞ্চির দেহাবশেষ তোলা হতে পারে সমাধি থেকে
লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি তাঁর ‘মোনালিসা’ ছবির মধ্যে সম্ভবত নিজের প্রতিকৃতিই এঁকেছেন। বিষয়টি নিয়ে গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা ভিঞ্চির দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলার পরিকল্পনা করছেন। অনুমতি পেলে তাঁরা দেহাবশেষ থেকে ভিঞ্চির মুখাবয়ব পুনর্গঠনের চেষ্টা করবেন।
ইতালির ন্যাশনাল কমিটি ফর কালচারাল হেরিটেজের বিজ্ঞানী ও ইতিহাসবিদের একটি গবেষক দল ভিঞ্চির সমাধি খোলার অনুমতি চেয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে। ফ্রান্সের লয়ের ভ্যালির অ্যামবোইস ক্যাসলের সমাধিতে ভিঞ্চির মরদেহ রাখা আছে বলে মনে করা হয়। ইতালির রেনেসাঁ যুগের এ প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ১৫১৯ সালে ৬৭ বছর বয়সে লয়ের ভ্যালিতে মারা যান। তাঁকে প্রথম সমাহিত করা হয় একটি গির্জায়। কিন্তু ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের সময় গির্জাটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৮৭৪ সালে তাঁর মরদেহ স্থানান্তর করা হয়।
ভিঞ্চির অমর সৃষ্টি মোনালিসার পরিচয় নিয়ে শত শত বছর ধরে পণ্ডিতদের মধ্যে বিতর্ক চলে আসছে। কোনো কোনো পণ্ডিতের মতে, শিল্পী হয়তো নিজেরই প্রতিকৃতিই তুলে ধরেছেন নারীর অবয়বের মধ্যে। তবে মোনালিসার পরিচয় নিয়ে পণ্ডিতেরা আজ পর্যন্ত কোনো মীমাংসায় পৌঁছাতে পারেননি। তাঁর পরিচয় নিয়ে নানা অনুমান ও ধারণা প্রচলিত আছে। কেউ বলেন, মোনালিসা আসলে ভিঞ্চিরই মা। অন্যরা বলেন, তিনি ছিলেন ফ্লোরেন্সের এক ব্যবসায়ীর স্ত্রী লিসা ঘেরারদিনি।
গবেষক দলের প্রধান নৃবিজ্ঞানী জিওরগিও গ্রুপ্পিওনি জানিয়েছেন, এ প্রকল্প ভিঞ্চির বিখ্যাত মোনালিসা চিত্রটির ওপর নতুন করে আলোকপাত করবে। তিনি বলেন, ‘ভিঞ্চির মাথার খুলি পেলে আমরা তা থেকে তাঁর মুখাবয়ব তৈরি করতে পারব। তখন মোনালিসার সঙ্গে তাঁর চেহারার তুলনা করা যাবে।’
গবেষক দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভিঞ্চির দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলার বিষয়ে ফরাসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
ইতালির ন্যাশনাল কমিটি ফর কালচারাল হেরিটেজের বিজ্ঞানী ও ইতিহাসবিদের একটি গবেষক দল ভিঞ্চির সমাধি খোলার অনুমতি চেয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে। ফ্রান্সের লয়ের ভ্যালির অ্যামবোইস ক্যাসলের সমাধিতে ভিঞ্চির মরদেহ রাখা আছে বলে মনে করা হয়। ইতালির রেনেসাঁ যুগের এ প্রখ্যাত চিত্রশিল্পী ১৫১৯ সালে ৬৭ বছর বয়সে লয়ের ভ্যালিতে মারা যান। তাঁকে প্রথম সমাহিত করা হয় একটি গির্জায়। কিন্তু ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লবের সময় গির্জাটি ধ্বংস হয়ে গেলে ১৮৭৪ সালে তাঁর মরদেহ স্থানান্তর করা হয়।
ভিঞ্চির অমর সৃষ্টি মোনালিসার পরিচয় নিয়ে শত শত বছর ধরে পণ্ডিতদের মধ্যে বিতর্ক চলে আসছে। কোনো কোনো পণ্ডিতের মতে, শিল্পী হয়তো নিজেরই প্রতিকৃতিই তুলে ধরেছেন নারীর অবয়বের মধ্যে। তবে মোনালিসার পরিচয় নিয়ে পণ্ডিতেরা আজ পর্যন্ত কোনো মীমাংসায় পৌঁছাতে পারেননি। তাঁর পরিচয় নিয়ে নানা অনুমান ও ধারণা প্রচলিত আছে। কেউ বলেন, মোনালিসা আসলে ভিঞ্চিরই মা। অন্যরা বলেন, তিনি ছিলেন ফ্লোরেন্সের এক ব্যবসায়ীর স্ত্রী লিসা ঘেরারদিনি।
গবেষক দলের প্রধান নৃবিজ্ঞানী জিওরগিও গ্রুপ্পিওনি জানিয়েছেন, এ প্রকল্প ভিঞ্চির বিখ্যাত মোনালিসা চিত্রটির ওপর নতুন করে আলোকপাত করবে। তিনি বলেন, ‘ভিঞ্চির মাথার খুলি পেলে আমরা তা থেকে তাঁর মুখাবয়ব তৈরি করতে পারব। তখন মোনালিসার সঙ্গে তাঁর চেহারার তুলনা করা যাবে।’
গবেষক দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ভিঞ্চির দেহাবশেষ সমাধি থেকে তোলার বিষয়ে ফরাসি কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনার একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
No comments