যশোরে চামড়ার দাম ভালো -ভারতে পাচারের আশঙ্কা by মাসুদ আলম,
সারা দেশে কোরবানির পশুর চামড়ার যে দরদাম, যশোরের রাজারহাটে ঠিক তার বিপরীত চিত্র। দেশের অন্যতম বৃহত্তম এই চামড়ার বাজারে গত মঙ্গলবার ট্যানারির মালিক ও ব্যবসায়ীদের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ দামে চামড়া বিক্রি হয়েছে।
এর আগে ট্যানারির মালিকেরা ঢাকার বাইরে গরুর চামড়ার সর্বোচ্চ দর প্রতি বর্গফুট ২০ থেকে ২৫ টাকা এবং খাসির চামড়ার দর ২০ টাকা নির্ধারণ করেন। কিন্তু রাজারহাটে গরুর চামড়া প্রতি বর্গফুট ৪৫ থেকে ৬০ টাকা এবং খাসির চামড়া ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজারহাট বাজার ঘুরে চামড়ার ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার চামড়ার যে দাম তাতে তাঁরা খুশি।
ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা গড়ে ৭৫০ থেকে ৯০০ টাকা করে কেনা গরুর চামড়া এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি করেছেন।
বৃহত্তর যশোর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ আলাউদ্দিন মুকুল প্রথম আলোকে বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে চামড়ার কম দাম নির্ধারণ করেছে। কিন্তু নির্ধারিত ওই দামের চেয়ে বেশি দামে এখানে চামড়া বিক্রি হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতে দাম বেশি থাকায় এখানকার চামড়ার একটি অংশ সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার হচ্ছে।’
সমিতির সভাপতি ফরহাদ করিম মুরাদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিশ্ব মন্দার কারণে গত বছর কোরবানি ঈদের পর চামড়ার দাম অনেক কমে গিয়েছিল। এখন দাম সেই আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।’
তিনি অভিযোগ করেন যে ট্যানারির মালিকেরা চামড়ার ব্যবসা কুক্ষিগত করে রেখেছেন। ন্যায্য দাম দিচ্ছেন না। ভারতে চামড়া পাচারের আশঙ্কা করেন তিনি।
এর আগে ট্যানারির মালিকেরা ঢাকার বাইরে গরুর চামড়ার সর্বোচ্চ দর প্রতি বর্গফুট ২০ থেকে ২৫ টাকা এবং খাসির চামড়ার দর ২০ টাকা নির্ধারণ করেন। কিন্তু রাজারহাটে গরুর চামড়া প্রতি বর্গফুট ৪৫ থেকে ৬০ টাকা এবং খাসির চামড়া ২৫ থেকে ৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
রাজারহাট বাজার ঘুরে চামড়ার ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার চামড়ার যে দাম তাতে তাঁরা খুশি।
ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা গড়ে ৭৫০ থেকে ৯০০ টাকা করে কেনা গরুর চামড়া এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি করেছেন।
বৃহত্তর যশোর জেলা চামড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক শেখ আলাউদ্দিন মুকুল প্রথম আলোকে বলেন, ‘ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে চামড়ার কম দাম নির্ধারণ করেছে। কিন্তু নির্ধারিত ওই দামের চেয়ে বেশি দামে এখানে চামড়া বিক্রি হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতে দাম বেশি থাকায় এখানকার চামড়ার একটি অংশ সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচার হচ্ছে।’
সমিতির সভাপতি ফরহাদ করিম মুরাদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘বিশ্ব মন্দার কারণে গত বছর কোরবানি ঈদের পর চামড়ার দাম অনেক কমে গিয়েছিল। এখন দাম সেই আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।’
তিনি অভিযোগ করেন যে ট্যানারির মালিকেরা চামড়ার ব্যবসা কুক্ষিগত করে রেখেছেন। ন্যায্য দাম দিচ্ছেন না। ভারতে চামড়া পাচারের আশঙ্কা করেন তিনি।
No comments