এবার ১৫ কোটি টাকার পুরোনো কাপড় আমদানির সিদ্ধান্ত -৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে
সরকার চলতি ২০০৯-১০ অর্থবছরে তিন হাজার আমদানিকারকের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে পুরোনো কাপড় আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তবে একজন আমদানিকারক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের পুরোনো কাপড় আমদানি করতে পারবেন। তাই পুরোনো কাপড় আমদানি ১৫ কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। সরকার এ ব্যাপারে একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়েছে, প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসম্পন্ন ও আগ্রহী আমদানিকারকদের নিজ নিজ জেলা প্রশাসকের দপ্তরে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
জানা গেছে, আমদানিকারকেরা বিভিন্ন দেশ থেকে পুরোনো সোয়েটার, লেডিস কার্ডিগান, জিপার জ্যাকেটসহ পুরুষদের জ্যাকেট, ট্রাউজার, কম্বল, সিনথেটিক ও ব্লেন্ডেড কাপড়ের শার্ট আমদানি করতে পারবেন। অন্য কোনো প্রকার পুরোনো কাপড় আমদানি করা যাবে না।
আমদানিকারকেরা এই ছয় ধরনের পণ্যের মধ্যে এক বা একাধিক পণ্য আমদানি করতে পারবেন। তবে তাঁদের ৫০ হাজার টাকার মধ্যেই আমদানি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
এ ছাড়া একজন আমদানিকারক নির্ধারিত টাকার মধ্যে সর্বোচ্চ চার টন করে সোয়েটার, মেয়েদের কার্ডিগান, জিপার জ্যাকেটসহ পুরুষদের জ্যাকেট ও ট্রাউজার; দেড় টন কম্বল এবং এক টন সিনথেটিক ও ব্লেন্ডেড কাপড়ের শার্ট আমদানি করতে পারবেন।
সূত্রমতে, এসব পণ্য আমদানির জন্য জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রকাশ্য লটারির মাধ্যমে সারা দেশে জেলা কোটায় তিন হাজার আমদানিকারককে নির্বাচিত করা হবে। তবে শিল্প খাতে নিবন্ধিত আমদানিকারকেরা পুরোনো কাপড় আমদানির জন্য বিবেচিত হবেন না।
আগ্রহী ব্যক্তিদের নিজ নিজ জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে হবে। প্রাপ্ত আবেদনপত্র থেকে জেলা কমিটি বাছাই করে বৈধ আবেদনপত্রগুলোর মধ্যে প্রকাশ্য লটারির মাধ্যমে প্রয়োজনীয়সংখ্যক আমদানিকারক নির্বাচন করবে। কেবল নগদ বৈদেশিক মুদ্রার মাধ্যমেই কাপড় আমদানি করা যাবে।
জানা গেছে, পুরোনো বা পরিত্যক্ত কাপড় আমদানির মাধ্যমে যাতে করে কোনো প্রকার রোগজীবাণু না আসে সেই লক্ষ্যে আমদানি করা পুরোনো কাপড় রোগজীবাণুমুক্ত—এ সংক্রান্ত রপ্তানিকারক দেশের সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষের দেওয়া সনদ বাধ্যতামূলকভাবে শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করতে হবে।
লটারিতে মনোনীত হওয়ার পর আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এ ব্যাপারে আমদানি ঋণপত্র খুলতে হবে এবং ২৯ এপ্রিল ২০১০-এর মধ্যে পণ্য জাহাজীকরণ করতে হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্বাচিত সব আমদানিকারক আমদানি করা কাপড় নিজ নিজ জেলায় বিক্রি করতে বাধ্য থাকবেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে নিশ্চিত করতে হবে। যদি কোনো আমদানিকারক বা ঋণপত্র প্রদানকারী ব্যাংক তথ্য গোপন করে অন্য কোনো কাপড় কিংবা পণ্য আমদানি করে, তাহলে শুল্ক কর্তৃপক্ষ বেআইনিভাবে আমদানি করা পণ্য বাজেয়াপ্ত করবে।
এ জন্য দায়ী আমদানিকারক ও যে ব্যাংকে ঋণপত্র খোলা হয় তাদের বিরুদ্ধেও সরকার আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
সাধারণত, শীতকালে গরম শীতবস্ত্র হিসেবে নিম্ন আয়ের মানুষ এসব পুরোনো কাপড়ের প্রধান ক্রেতা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা এবং জেলা শহর ছাড়াও গ্রামের হাটবাজারে এসব পুরোনো কাপড় বিক্রি হয়ে থাকে।
তবে একজন আমদানিকারক সর্বোচ্চ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের পুরোনো কাপড় আমদানি করতে পারবেন। তাই পুরোনো কাপড় আমদানি ১৫ কোটি টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। সরকার এ ব্যাপারে একটি গণবিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করেছে।
এতে বলা হয়েছে, প্রয়োজনীয় যোগ্যতাসম্পন্ন ও আগ্রহী আমদানিকারকদের নিজ নিজ জেলা প্রশাসকের দপ্তরে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে।
জানা গেছে, আমদানিকারকেরা বিভিন্ন দেশ থেকে পুরোনো সোয়েটার, লেডিস কার্ডিগান, জিপার জ্যাকেটসহ পুরুষদের জ্যাকেট, ট্রাউজার, কম্বল, সিনথেটিক ও ব্লেন্ডেড কাপড়ের শার্ট আমদানি করতে পারবেন। অন্য কোনো প্রকার পুরোনো কাপড় আমদানি করা যাবে না।
আমদানিকারকেরা এই ছয় ধরনের পণ্যের মধ্যে এক বা একাধিক পণ্য আমদানি করতে পারবেন। তবে তাঁদের ৫০ হাজার টাকার মধ্যেই আমদানি সীমাবদ্ধ রাখতে হবে।
এ ছাড়া একজন আমদানিকারক নির্ধারিত টাকার মধ্যে সর্বোচ্চ চার টন করে সোয়েটার, মেয়েদের কার্ডিগান, জিপার জ্যাকেটসহ পুরুষদের জ্যাকেট ও ট্রাউজার; দেড় টন কম্বল এবং এক টন সিনথেটিক ও ব্লেন্ডেড কাপড়ের শার্ট আমদানি করতে পারবেন।
সূত্রমতে, এসব পণ্য আমদানির জন্য জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রকাশ্য লটারির মাধ্যমে সারা দেশে জেলা কোটায় তিন হাজার আমদানিকারককে নির্বাচিত করা হবে। তবে শিল্প খাতে নিবন্ধিত আমদানিকারকেরা পুরোনো কাপড় আমদানির জন্য বিবেচিত হবেন না।
আগ্রহী ব্যক্তিদের নিজ নিজ জেলা প্রশাসক বরাবর আবেদন করতে হবে। প্রাপ্ত আবেদনপত্র থেকে জেলা কমিটি বাছাই করে বৈধ আবেদনপত্রগুলোর মধ্যে প্রকাশ্য লটারির মাধ্যমে প্রয়োজনীয়সংখ্যক আমদানিকারক নির্বাচন করবে। কেবল নগদ বৈদেশিক মুদ্রার মাধ্যমেই কাপড় আমদানি করা যাবে।
জানা গেছে, পুরোনো বা পরিত্যক্ত কাপড় আমদানির মাধ্যমে যাতে করে কোনো প্রকার রোগজীবাণু না আসে সেই লক্ষ্যে আমদানি করা পুরোনো কাপড় রোগজীবাণুমুক্ত—এ সংক্রান্ত রপ্তানিকারক দেশের সংশ্লিষ্ট স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষের দেওয়া সনদ বাধ্যতামূলকভাবে শুল্ক কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিল করতে হবে।
লটারিতে মনোনীত হওয়ার পর আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারির মধ্যে এ ব্যাপারে আমদানি ঋণপত্র খুলতে হবে এবং ২৯ এপ্রিল ২০১০-এর মধ্যে পণ্য জাহাজীকরণ করতে হবে।
সরকারি সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্বাচিত সব আমদানিকারক আমদানি করা কাপড় নিজ নিজ জেলায় বিক্রি করতে বাধ্য থাকবেন। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসককে নিশ্চিত করতে হবে। যদি কোনো আমদানিকারক বা ঋণপত্র প্রদানকারী ব্যাংক তথ্য গোপন করে অন্য কোনো কাপড় কিংবা পণ্য আমদানি করে, তাহলে শুল্ক কর্তৃপক্ষ বেআইনিভাবে আমদানি করা পণ্য বাজেয়াপ্ত করবে।
এ জন্য দায়ী আমদানিকারক ও যে ব্যাংকে ঋণপত্র খোলা হয় তাদের বিরুদ্ধেও সরকার আইন অনুযায়ী শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
সাধারণত, শীতকালে গরম শীতবস্ত্র হিসেবে নিম্ন আয়ের মানুষ এসব পুরোনো কাপড়ের প্রধান ক্রেতা। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা এবং জেলা শহর ছাড়াও গ্রামের হাটবাজারে এসব পুরোনো কাপড় বিক্রি হয়ে থাকে।
No comments