চলতি বছর ইরাকে ১২০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে
চলতি বছর ইরাকে ১২০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে। আরও ৯০০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার অপেক্ষায়। গত শুক্রবার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কয়েকজনকে সম্ভবত পক্ষপাতদুষ্ট বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ মৃত্যুদণ্ড বন্ধ করার জন্যও বাগদাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
লন্ডনভিত্তিক এ সংস্থাটি জানায়, চলতি বছরে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ১২০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর অভিযানের পর ২০০৪ সালে ইরাকে মৃত্যুদণ্ড পুনঃপ্রবর্তন করা হয়। দেশটিতে সাধারণত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানায়, ২০০৮ সালে কমপক্ষে ২৮৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। আর কার্যকর করা হয়েছে ৩৪ জনের। ২০০৭ সালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় কমপক্ষে ১৯৯ জনকে। কার্যকর করা হয়েছে ৩৩ জনের।
ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি মৃত্যুদণ্ডের জোর সমর্থক। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট জালাল তালাবানি মৃত্যুদণ্ডের বিরোধী।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কয়েকজনকে সম্ভবত পক্ষপাতদুষ্ট বিচারে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।’ মৃত্যুদণ্ড বন্ধ করার জন্যও বাগদাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মানবাধিকার সংস্থাটি।
লন্ডনভিত্তিক এ সংস্থাটি জানায়, চলতি বছরে এ পর্যন্ত কমপক্ষে ১২০ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়েছে।
২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন বাহিনীর অভিযানের পর ২০০৪ সালে ইরাকে মৃত্যুদণ্ড পুনঃপ্রবর্তন করা হয়। দেশটিতে সাধারণত ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়।
অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল জানায়, ২০০৮ সালে কমপক্ষে ২৮৫ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। আর কার্যকর করা হয়েছে ৩৪ জনের। ২০০৭ সালে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় কমপক্ষে ১৯৯ জনকে। কার্যকর করা হয়েছে ৩৩ জনের।
ইরাকি প্রধানমন্ত্রী নুরি আল মালিকি মৃত্যুদণ্ডের জোর সমর্থক। অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট জালাল তালাবানি মৃত্যুদণ্ডের বিরোধী।
No comments