কাল শুরু হচ্ছে জলবায়ু সম্মেলন -বারাক ওবামার কর্মসূচিতে পরিবর্তন
ডেনমার্কের রাজধানী কোপেনহেগেনে কাল সোমবার শুরু হচ্ছে জলবায়ু সম্মেলন। ওই সম্মেলনে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা তাঁর কর্মসূচি পরিবর্তন করেছেন। সম্মেলনের শুরুর দিকে নয়, শেষ দিনে যোগ দেবেন তিনি। হোয়াইট হাউস আশা করছে, সম্মেলন ফলপ্রসূ হবে।
বিশ্বের শতাধিক রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা কোপেনহেগেন সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। কাল শুরু হয়ে সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ডিসেম্বর। এর আগে ওয়াশিংটন জানিয়েছিল, বারাক ওবামা ৯ ডিসেম্বর সম্মেলনে যোগ দেবেন। ওবামার ওই সিদ্ধান্তে ইউরোপের অনেক নেতা ও পরিবেশবাদী অবাক হয়েছিলেন। গত সপ্তাহে ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, কোনো নেতা শুরুর দিকে এবং কেউ কেউ শেষ দিকে সম্মেলনে যোগ দিলে কাজের কাজ কিছুই হবে না।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানান, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা মনে করছেন ৯ ডিসেম্বরের বদলে সম্মেলনের শেষ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ সম্মেলনকে আরও ফলপ্রসূ করে তুলবে। সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে ওবামা নরওয়ে গিয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করবেন। নরওয়ের অসলোতে ১০ ডিসেম্বর নোবেল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ওবামা।
হোয়াইট হাউস আশা করছে, কোপেনহেগেন সম্মেলনে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সম্মেলনে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে গত কয়েক মাসের কূটনীতিক তত্পরতায় অগ্রগতির লক্ষণ ধরা পড়েছে।
সম্মেলনের শেষ দিনে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে ওবামার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে গ্রিনপিস ইন্টারন্যাশনাল। সংগঠনটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্বনেতাদের দাবির মুখে ওবামা শেষমেশ তাঁর মতো পাল্টেছেন। এটা একটা ভালো লক্ষণ।
ওই সম্মেলনে সিদ্ধান্ত শেষ দিনে আসার কথা। আর ওই দিনে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ওবামাকে স্বাগত জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওবামার সিদ্ধান্তে ফরাসি প্রেসিডেন্ট উত্ফুল্ল। তিনি মনে করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে আগামী প্রজন্ম ও পৃথিবীকে রক্ষা করতে বিশ্বনেতারা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন বলেছেন, বিশ্বনেতাদের এখন আর তত্ত্ববাগিশদের দ্বারা বিভ্রান্ত হওয়া ঠিক হবে না। ওই তাত্ত্বিকেরা মনে করেন, বিশ্ব উষ্ণায়নে মানুষের কোনো হাত নেই। ব্রাউন বলেন, ‘আমরা এখন বিজ্ঞান জানি। আমরা স্পষ্টভাবে জানি কী করণীয়। আমাদের অবশ্যই গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে।’ ব্রিটিশ সরকারের এক উপদেষ্টা বলেছেন, বিশ্ব উষ্ণায়নের হাত থেকে বাঁচতে বায়ুমণ্ডল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এক হাজার কোটি টন গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে।
১৯৯৭ সালে সই করা কিয়োটো প্রটোকল চুক্তি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন বিষয়ে কোপেনহেগেন সম্মেলনে নতুন একটি চুক্তি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিশ্বের শতাধিক রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানেরা কোপেনহেগেন সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন। কাল শুরু হয়ে সম্মেলন শেষ হবে ১৮ ডিসেম্বর। এর আগে ওয়াশিংটন জানিয়েছিল, বারাক ওবামা ৯ ডিসেম্বর সম্মেলনে যোগ দেবেন। ওবামার ওই সিদ্ধান্তে ইউরোপের অনেক নেতা ও পরিবেশবাদী অবাক হয়েছিলেন। গত সপ্তাহে ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, কোনো নেতা শুরুর দিকে এবং কেউ কেউ শেষ দিকে সম্মেলনে যোগ দিলে কাজের কাজ কিছুই হবে না।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র রবার্ট গিবস গত শুক্রবার এক বিবৃতিতে জানান, প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা মনে করছেন ৯ ডিসেম্বরের বদলে সম্মেলনের শেষ দিনেই যুক্তরাষ্ট্রের অংশগ্রহণ সম্মেলনকে আরও ফলপ্রসূ করে তুলবে। সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আগে ওবামা নরওয়ে গিয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার গ্রহণ করবেন। নরওয়ের অসলোতে ১০ ডিসেম্বর নোবেল পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ওবামা।
হোয়াইট হাউস আশা করছে, কোপেনহেগেন সম্মেলনে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় সম্মেলনে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে গত কয়েক মাসের কূটনীতিক তত্পরতায় অগ্রগতির লক্ষণ ধরা পড়েছে।
সম্মেলনের শেষ দিনে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে ওবামার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে গ্রিনপিস ইন্টারন্যাশনাল। সংগঠনটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, বিশ্বনেতাদের দাবির মুখে ওবামা শেষমেশ তাঁর মতো পাল্টেছেন। এটা একটা ভালো লক্ষণ।
ওই সম্মেলনে সিদ্ধান্ত শেষ দিনে আসার কথা। আর ওই দিনে সম্মেলনে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় ওবামাকে স্বাগত জানিয়েছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজি। এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ওবামার সিদ্ধান্তে ফরাসি প্রেসিডেন্ট উত্ফুল্ল। তিনি মনে করছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব থেকে আগামী প্রজন্ম ও পৃথিবীকে রক্ষা করতে বিশ্বনেতারা ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন বলেছেন, বিশ্বনেতাদের এখন আর তত্ত্ববাগিশদের দ্বারা বিভ্রান্ত হওয়া ঠিক হবে না। ওই তাত্ত্বিকেরা মনে করেন, বিশ্ব উষ্ণায়নে মানুষের কোনো হাত নেই। ব্রাউন বলেন, ‘আমরা এখন বিজ্ঞান জানি। আমরা স্পষ্টভাবে জানি কী করণীয়। আমাদের অবশ্যই গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে।’ ব্রিটিশ সরকারের এক উপদেষ্টা বলেছেন, বিশ্ব উষ্ণায়নের হাত থেকে বাঁচতে বায়ুমণ্ডল থেকে ২০২০ সালের মধ্যে এক হাজার কোটি টন গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে হবে।
১৯৯৭ সালে সই করা কিয়োটো প্রটোকল চুক্তি মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ায় গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন বিষয়ে কোপেনহেগেন সম্মেলনে নতুন একটি চুক্তি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
No comments