‘কাশ্মিরে দমন অভিযান জনগণকে আরো শত্রুভাবাপন্ন করে তুলবে’
ভারতীয়
শাসনের বিরুদ্ধে কাশ্মিরে প্রতিবাদী জনতার ওপর যে দমন অভিযান চলছে তা
তাদেরকে আরো বেশি শত্রুভাবাপন্ন করে তুলতে পারে বলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
মোদিকে সতর্ক করেছেন কাশ্মিরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও তার সাবেক মিত্র
মেহবুবা মুফতি। এ জন্য তিনি পাকিস্তানের সঙ্গে ও ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের
রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। বলেছেন,
পালওয়ামা হামলার পর যে উত্তেজনা বিরাজ করছে তা প্রশমনে এমন আলোচনা হওয়া
উচিত। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন।
২০১৪ সালের শুরুর দিক থেকে গত বছরের জুন পর্যন্ত কাশ্মিরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মেহবুবা মুফতি। এরপরই তার আঞ্চলিক দলের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্বাবাদী দল।
ডন লিখেছে, সোমবার ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই বিতর্কিত অঞ্চলে সব সশস্ত্র কাশ্মিরি যদি অস্ত্র ত্যাগ না করে তাহলে তাদেরকে হত্যা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ তারা। গত মাসে পালওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় ভারতের কমপক্ষে ৪০ জন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য নিহত হন।
এর জন্য দায়ী করা হয় ২০ বছর বয়সী একজন যুবককে। তারপর থেকে কাশ্মিরে ১৮ জন মানুষকে হত্যা করেছে ভারতের নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা।
পালওয়ামার ওই হামলার পর পারমাণবিক শক্তিধর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে এক সাক্ষাতকারে মেহবুবা মুফতি বলেছেন, আমি দৃঢ়ভাবে মনে করি, আভ্যন্তরীণভাবে এ নিয়ে আলোচনা শুরু করা উচিত। একই সঙ্গে পাকিস্তানের সঙ্গেও আলোচনা হওয়া উচিত। বর্তমানে মাঠপর্যায়ে যে অবস্থা তাতে যদি রাজনৈতিক কোনো উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে এ পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে।
অন্যদিকে ভারতের পুলিশ সোমবার বলেছে, পালওয়ামা হামলার অন্যতম মূল পরিকল্পনাকারীদের একজনকে তারা হত্যা করেছে। সরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে শুটআউটে তাকে হত্যা করা হয়েছে। রোববার হত্যা করা এই যুবকের নাম মুদাসির আহমেদ খান। তাকে জৈশ ই মোহাম্মদের শীর্ষ একজন কমান্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে ভারত।
২০১৪ সালের শুরুর দিক থেকে গত বছরের জুন পর্যন্ত কাশ্মিরের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মেহবুবা মুফতি। এরপরই তার আঞ্চলিক দলের ওপর থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হিন্দুত্বাবাদী দল।
ডন লিখেছে, সোমবার ভারতের সেনাবাহিনী বলেছে, মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ ওই বিতর্কিত অঞ্চলে সব সশস্ত্র কাশ্মিরি যদি অস্ত্র ত্যাগ না করে তাহলে তাদেরকে হত্যা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ তারা। গত মাসে পালওয়ামায় আত্মঘাতী হামলায় ভারতের কমপক্ষে ৪০ জন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্য নিহত হন।
এর জন্য দায়ী করা হয় ২০ বছর বয়সী একজন যুবককে। তারপর থেকে কাশ্মিরে ১৮ জন মানুষকে হত্যা করেছে ভারতের নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা।
পালওয়ামার ওই হামলার পর পারমাণবিক শক্তিধর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে আরেকটি যুদ্ধাবস্থা সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে এক সাক্ষাতকারে মেহবুবা মুফতি বলেছেন, আমি দৃঢ়ভাবে মনে করি, আভ্যন্তরীণভাবে এ নিয়ে আলোচনা শুরু করা উচিত। একই সঙ্গে পাকিস্তানের সঙ্গেও আলোচনা হওয়া উচিত। বর্তমানে মাঠপর্যায়ে যে অবস্থা তাতে যদি রাজনৈতিক কোনো উদ্যোগ না নেয়া হয় তাহলে এ পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে পারে।
অন্যদিকে ভারতের পুলিশ সোমবার বলেছে, পালওয়ামা হামলার অন্যতম মূল পরিকল্পনাকারীদের একজনকে তারা হত্যা করেছে। সরকারি নিরাপত্তা রক্ষীদের সঙ্গে শুটআউটে তাকে হত্যা করা হয়েছে। রোববার হত্যা করা এই যুবকের নাম মুদাসির আহমেদ খান। তাকে জৈশ ই মোহাম্মদের শীর্ষ একজন কমান্ডার হিসেবে আখ্যায়িত করেছে ভারত।
No comments