উইঘুর মুসলিমদের প্রতি সম্মান দেখাতে চীনের প্রতি তুরস্কের আহ্বান
চীনে
উইঘুর মুসলিম সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে নির্যাতনের কাহিনী নতুন নয়। এবার ওই
সম্প্রদায়ের মানুষদের অধিকারেরর প্রতি সম্মান দেখাতে চীনের প্রতি আহ্বান
জানিয়েছে তুরস্ক। চীনের সংখ্যালঘু এ সম্প্রদায়ের সঙ্গে যে আচরণ করা হচ্ছে
তাকে মানবতার জন্য বড় লজ্জা বলে আখ্যায়িত করেছে তুরস্কের পররাষ্ট্র
মন্ত্রণালয়। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এপি।
এ বিষয়ে শনিবার একটি বিবৃতি দিয়েছেন তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হামি আকসয়। তিনি বলেছেন, বন্দি শিবিরে কমপক্ষে ১০ লাখ উইঘুর সম্প্রদায়ের মানুষকে খেয়ালখুশি মতো আটকে রেখেছে চীন। এটা আর কোনো গোপন কথা নয়। তিনি আরো বলেছেন, চীনের পশ্চিমাঞ্চলে এ সম্প্রদায়ের ওপর যে পর্যায়ক্রমিক ‘অ্যাসিমিলেশন’ ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন তার উত্তাপ তুরস্কের মুসলিম জনগোষ্ঠীও পাচ্ছেন। হামি আকসয় আরো বলেন, সর্বক্ষেত্রে চীনের অবস্থান শেয়ার করে তুরস্ক।
তাই তারা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়, ওই বন্দিশিবিরগুলো বন্ধ করে দিতে এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্মান দেখাতে।
একবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিপ এরদোগান চীনের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ এনেছিলেন। তার পর থেকেই তিনি চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের রক্তাক্ত দাঙ্গার পর উইঘুর সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে চীনের নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী দমনপীড়ন তীব্র থেকে তীব্র করেছে। ফলে অনেক উইঘুর পালিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন তুরস্কে।
এ বিষয়ে শনিবার একটি বিবৃতি দিয়েছেন তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হামি আকসয়। তিনি বলেছেন, বন্দি শিবিরে কমপক্ষে ১০ লাখ উইঘুর সম্প্রদায়ের মানুষকে খেয়ালখুশি মতো আটকে রেখেছে চীন। এটা আর কোনো গোপন কথা নয়। তিনি আরো বলেছেন, চীনের পশ্চিমাঞ্চলে এ সম্প্রদায়ের ওপর যে পর্যায়ক্রমিক ‘অ্যাসিমিলেশন’ ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন তার উত্তাপ তুরস্কের মুসলিম জনগোষ্ঠীও পাচ্ছেন। হামি আকসয় আরো বলেন, সর্বক্ষেত্রে চীনের অবস্থান শেয়ার করে তুরস্ক।
তাই তারা কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানায়, ওই বন্দিশিবিরগুলো বন্ধ করে দিতে এবং মানবাধিকারের প্রতি সম্মান দেখাতে।
একবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিপ এরদোগান চীনের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ এনেছিলেন। তার পর থেকেই তিনি চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ কূটনৈতিক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের রক্তাক্ত দাঙ্গার পর উইঘুর সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে চীনের নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনী দমনপীড়ন তীব্র থেকে তীব্র করেছে। ফলে অনেক উইঘুর পালিয়ে আশ্রয় নিচ্ছেন তুরস্কে।
No comments