প্রতিবন্ধী নারীকে গণধর্ষণ লোমহর্ষক জবানবন্দি
বাইশ
বছরের এক তরুণী। অনেকটা বাকপ্রতিবন্ধী। অজ্ঞাত হিসেবে পুলিশ তার লাশ
উদ্ধার করে গত ৯ই জানুয়ারি। সম্পূর্ণ ক্লু লেস ছিল ঘটনাটি। তবে পুলিশ হাল
ছাড়েনি। লাশ উদ্ধারের ঘটনাস্থলে ব্যাপক তৎপরতা চালায়। জুয়েল নামে এক যুবককে
আটকের পরই বেরিয়ে আসে লোমহর্ষক ঘটনা। জুয়েলকে ফতুল্লা মডেল থানা হাজতে
আটকে রেখে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে পুলিশ।
সে জানায়, অসুস্থ তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ পরিত্যক্ত একটি স্থানে ফেলে দেয়া হয়। গণধর্ষণ ও হত্যার আগে তরুণীর গা পুড়ে যাওয়ার মতো জ্বর ছিল। বাঁচার জন্য তরুণীটি এদিক ওদিক হাত-পা ছুড়েছিল।
কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। জুয়েল দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেয়। তার জবানবন্দিতে বেরিয়ে আসে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরো ৭ জনের নাম। তারা হলো- শুক্কুর, টিক্কা খান, অনিক, আবু তালেব, তৌফিক, সাগর ও রাসেল। পুলিশ জুয়েলের তথ্যমতে শুক্কুর, টিক্কা খান, অনিক ও রাসেলকে গ্রেপ্তার করে। বাকি তিনজন সাগর, আবু তালেব ও তৌফিককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। এদিকে জুয়েলের পর বুধবার শুক্কুর আলী ও টিক্কা রাকিব ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আর অনিক ও রাসেলকে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে পুলিশ আদালতে পাঠিয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালত শুনানি শেষে তাদের ২দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।
বুধবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কাউছার আলমের আদালতে শুক্কুর আলী ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ূন কবীরের আদালতে টিক্কা রাকিবের লোমহর্ষক এ জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। শুক্কুর আলী (২২) খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার ছোট মেরুল ২নং কলোনি ট্রাস্ট টিলার মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও টিক্কা রাকিব (২০) চাঁদপুর জেলার হাইমচর থানার গাজীবাড়ী গ্রামের মোক্তার হোসেনের ছেলে। তারা দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লার মুসলিমনগর এলাকায় বসবাস করে।
এদিকে পুলিশ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই তরুণীর পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি।
ঘাতকের জবানবন্দিতে লোমহর্ষক বর্ণনা:
মামলার তদন্তকারী অফিসার ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (আইসিপি) গোলাম মোস্তফা বলেন, তিনজনের জবানবন্দিতে তথ্যের হেরফের থাকলেও ৮জনই পরস্পর যোগসাজশে ঘটনাটি ঘটিয়েছে। বাঁচার জন্য সবাই-ই একে অপরের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। জবানবন্দিতে একজন শুক্কুর আলী জানিয়েছে, মেয়েটি মানসিক প্রতিবন্ধী ছিল। শুক্কুর পেশায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক। বাকিদের গ্রেপ্তার করা হলে ধর্ষণ ও হত্যার পুরো ঘটনা পরিষ্কার হওয়া যাবে। তিনি আরো জানান, বৃহস্পতিবার রাসেল ও অনিকের দুইদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে আরো তথ্য বেরিয়ে আসবে।
এদিকে পুলিশ ও দুই ঘাতকের স্বীকারোক্তি মতে, ৮ই জানুয়ারি রাত সাড়ে ৯টায় শহরের কলেজ রোড থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় উঠিয়ে শুক্কুর আলী তার বাসায় নিয়ে যায় মেয়েটিকে। বাসায় নেয়ার পর শুক্কর আলীর মা বকাঝকা করে তাদের বের করে দেয়। পরে শুক্কুর আলী তার সহযোগী টিক্কা রাকিবের কাছে তরুণীকে নিয়ে যায়। এরপর দুইজনে কাশিপুরের ভোলাইল এলাকায় পরিত্যক্ত একটি জায়গায় নেয়ার পর মেয়েটির গায়ে হাত দিয়ে দেখে শরীরে প্রচণ্ড জ্বর, গা পুড়ে যাওয়ার মতো। এবং মুখ দিয়ে লালা পড়ছে। এ অবস্থায় তারা ৮ জন পালাক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে মেয়েটি যন্ত্রণায় বাঁচার জন্য হাত-পা ছুড়তে থাকে। কিন্তু নরপিশাচদের লালসা থেকে নিজেকে রক্ষায় ব্যর্থ হয়। ধর্ষণের পর মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে ঘটনা আড়াল করতে তারা মেয়েটিকে নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ ঘটনাস্থলে ফেলে যায়।
শুক্কুরের বন্ধু টিক্কা রাকিব জানিয়েছে, সে সড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় শুক্কুর এসে তাকে বলে এখানে একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে ছিল সে কোথায়? তখন টিক্কা রাকিব বলে জুয়েল, অনিক, আবু তালেব, তৌফিক, সাগর এবং রাসেল মাঠের দিকে নিয়ে গেছে। এরপর শুক্কুরের সঙ্গে টিক্কা রাকিবও মাঠে যায়। গিয়ে দেখে তারা পর্যায়ক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করছে। পরে শুক্কুরও মেয়েটিকে ধর্ষণ শেষে টিক্কা রাকিবকে ধর্ষণ করতে বলে। ওই সময় মেয়েটি হাত-পা এদিক ওদিক ছুড়ছিল। এতে টিক্কা রাকিব ধর্ষণ করেনি। মেয়েটির এই অবস্থা দেখে জুয়েল বলে একে বাঁচিয়ে রাখলে সমস্যা হবে। এরপর জুয়েলের কথামতো শুক্কুর মেয়েটার গলা টিপে ধরে। সাগর, রাসেল এবং আবু তালেব মেয়েটির হাত ধরে আর টিক্কা রাকিব, অনিক এবং তৌহিদ পা চেপে ধরে। তখন শুক্কুর মেয়েটিকে হত্যা করতে ব্যর্থ হলে জুয়েল মেয়েটির বুকে দুইটি ঘুষি মেরে গলা টিপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
পরিদর্শক (আইসিপি) গোলাম মোস্তফা আরো জানান, শুক্কুর আলী ও টিক্কা রাকিবের আগে মঙ্গলবার বিকালে কাশিপুর ভোলাইল এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে জুয়েল হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শাহ মঞ্জুর কাদের পিপিএম জানান, গত ৯ই জানুয়ারি ফতুল্লার ভোলাইল এলাকায় পরিত্যক্ত একটি জায়গা থেকে ২২ বছর বয়সী ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের সময় তার পরনে ছিল সোয়েটার, চাদর ও পায়জামা। কিন্তু তার পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। তবে চেষ্টা চলছে।
তিনি আরো জানান, আমরা লাশ উদ্ধারের পর থেকে ঘটনার পেছনে লেগে ছিলাম। বেশ কয়েকদিন তৎপরতার পর নাটকীয়ভাবে জুয়েল নামে একজনকে আটক করি। তাকে থানা হাজতে রেখে নানাভাবে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ ও হত্যার বিষয়টি বেরিয়ে আসে। ঘটনাটি অত্যন্ত নৃশংস ও লোমহর্ষক। জুয়েলের তথ্যমতে আরো ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সে জানায়, অসুস্থ তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণের পর নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ পরিত্যক্ত একটি স্থানে ফেলে দেয়া হয়। গণধর্ষণ ও হত্যার আগে তরুণীর গা পুড়ে যাওয়ার মতো জ্বর ছিল। বাঁচার জন্য তরুণীটি এদিক ওদিক হাত-পা ছুড়েছিল।
কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। জুয়েল দোষ স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দেয়। তার জবানবন্দিতে বেরিয়ে আসে ঘটনার সঙ্গে জড়িত আরো ৭ জনের নাম। তারা হলো- শুক্কুর, টিক্কা খান, অনিক, আবু তালেব, তৌফিক, সাগর ও রাসেল। পুলিশ জুয়েলের তথ্যমতে শুক্কুর, টিক্কা খান, অনিক ও রাসেলকে গ্রেপ্তার করে। বাকি তিনজন সাগর, আবু তালেব ও তৌফিককে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালাচ্ছে। এদিকে জুয়েলের পর বুধবার শুক্কুর আলী ও টিক্কা রাকিব ঘটনার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়ে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আর অনিক ও রাসেলকে ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে পুলিশ আদালতে পাঠিয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালত শুনানি শেষে তাদের ২দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করে।
বুধবার বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. কাউছার আলমের আদালতে শুক্কুর আলী ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আহমেদ হুমায়ূন কবীরের আদালতে টিক্কা রাকিবের লোমহর্ষক এ জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। শুক্কুর আলী (২২) খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার ছোট মেরুল ২নং কলোনি ট্রাস্ট টিলার মোহাম্মদ আলীর ছেলে ও টিক্কা রাকিব (২০) চাঁদপুর জেলার হাইমচর থানার গাজীবাড়ী গ্রামের মোক্তার হোসেনের ছেলে। তারা দীর্ঘদিন ধরে ফতুল্লার মুসলিমনগর এলাকায় বসবাস করে।
এদিকে পুলিশ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই তরুণীর পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি।
ঘাতকের জবানবন্দিতে লোমহর্ষক বর্ণনা:
মামলার তদন্তকারী অফিসার ফতুল্লা মডেল থানার পরিদর্শক (আইসিপি) গোলাম মোস্তফা বলেন, তিনজনের জবানবন্দিতে তথ্যের হেরফের থাকলেও ৮জনই পরস্পর যোগসাজশে ঘটনাটি ঘটিয়েছে। বাঁচার জন্য সবাই-ই একে অপরের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করছে। জবানবন্দিতে একজন শুক্কুর আলী জানিয়েছে, মেয়েটি মানসিক প্রতিবন্ধী ছিল। শুক্কুর পেশায় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক। বাকিদের গ্রেপ্তার করা হলে ধর্ষণ ও হত্যার পুরো ঘটনা পরিষ্কার হওয়া যাবে। তিনি আরো জানান, বৃহস্পতিবার রাসেল ও অনিকের দুইদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে আরো তথ্য বেরিয়ে আসবে।
এদিকে পুলিশ ও দুই ঘাতকের স্বীকারোক্তি মতে, ৮ই জানুয়ারি রাত সাড়ে ৯টায় শহরের কলেজ রোড থেকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় উঠিয়ে শুক্কুর আলী তার বাসায় নিয়ে যায় মেয়েটিকে। বাসায় নেয়ার পর শুক্কর আলীর মা বকাঝকা করে তাদের বের করে দেয়। পরে শুক্কুর আলী তার সহযোগী টিক্কা রাকিবের কাছে তরুণীকে নিয়ে যায়। এরপর দুইজনে কাশিপুরের ভোলাইল এলাকায় পরিত্যক্ত একটি জায়গায় নেয়ার পর মেয়েটির গায়ে হাত দিয়ে দেখে শরীরে প্রচণ্ড জ্বর, গা পুড়ে যাওয়ার মতো। এবং মুখ দিয়ে লালা পড়ছে। এ অবস্থায় তারা ৮ জন পালাক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে মেয়েটি যন্ত্রণায় বাঁচার জন্য হাত-পা ছুড়তে থাকে। কিন্তু নরপিশাচদের লালসা থেকে নিজেকে রক্ষায় ব্যর্থ হয়। ধর্ষণের পর মেয়েটি অচেতন হয়ে পড়ে। পরে ঘটনা আড়াল করতে তারা মেয়েটিকে নৃশংসভাবে হত্যা করে লাশ ঘটনাস্থলে ফেলে যায়।
শুক্কুরের বন্ধু টিক্কা রাকিব জানিয়েছে, সে সড়কে দাঁড়িয়ে ছিল। এসময় শুক্কুর এসে তাকে বলে এখানে একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে ছিল সে কোথায়? তখন টিক্কা রাকিব বলে জুয়েল, অনিক, আবু তালেব, তৌফিক, সাগর এবং রাসেল মাঠের দিকে নিয়ে গেছে। এরপর শুক্কুরের সঙ্গে টিক্কা রাকিবও মাঠে যায়। গিয়ে দেখে তারা পর্যায়ক্রমে মেয়েটিকে ধর্ষণ করছে। পরে শুক্কুরও মেয়েটিকে ধর্ষণ শেষে টিক্কা রাকিবকে ধর্ষণ করতে বলে। ওই সময় মেয়েটি হাত-পা এদিক ওদিক ছুড়ছিল। এতে টিক্কা রাকিব ধর্ষণ করেনি। মেয়েটির এই অবস্থা দেখে জুয়েল বলে একে বাঁচিয়ে রাখলে সমস্যা হবে। এরপর জুয়েলের কথামতো শুক্কুর মেয়েটার গলা টিপে ধরে। সাগর, রাসেল এবং আবু তালেব মেয়েটির হাত ধরে আর টিক্কা রাকিব, অনিক এবং তৌহিদ পা চেপে ধরে। তখন শুক্কুর মেয়েটিকে হত্যা করতে ব্যর্থ হলে জুয়েল মেয়েটির বুকে দুইটি ঘুষি মেরে গলা টিপে ধরে মৃত্যু নিশ্চিত করে।
পরিদর্শক (আইসিপি) গোলাম মোস্তফা আরো জানান, শুক্কুর আলী ও টিক্কা রাকিবের আগে মঙ্গলবার বিকালে কাশিপুর ভোলাইল এলাকার মোহাম্মদ আলীর ছেলে জুয়েল হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শাহ মঞ্জুর কাদের পিপিএম জানান, গত ৯ই জানুয়ারি ফতুল্লার ভোলাইল এলাকায় পরিত্যক্ত একটি জায়গা থেকে ২২ বছর বয়সী ওই তরুণীর লাশ উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারের সময় তার পরনে ছিল সোয়েটার, চাদর ও পায়জামা। কিন্তু তার পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি। তবে চেষ্টা চলছে।
তিনি আরো জানান, আমরা লাশ উদ্ধারের পর থেকে ঘটনার পেছনে লেগে ছিলাম। বেশ কয়েকদিন তৎপরতার পর নাটকীয়ভাবে জুয়েল নামে একজনকে আটক করি। তাকে থানা হাজতে রেখে নানাভাবে জিজ্ঞাসাবাদের এক পর্যায়ে ওই তরুণীকে ধর্ষণ ও হত্যার বিষয়টি বেরিয়ে আসে। ঘটনাটি অত্যন্ত নৃশংস ও লোমহর্ষক। জুয়েলের তথ্যমতে আরো ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
No comments