স্ত্রীর ‘বেপরোয়া’ জীবন, চিকিৎসকের আত্মহত্যা by ইব্রাহিম খলিল
স্ত্রীর
বিরুদ্ধে বেপরোয়া জীবন আর একাধিক সম্পর্কে জড়ানোর অভিযোগ। ছবি শেয়ার।
তীব্র অভিমান আর ক্ষোভ জানিয়ে আত্মহত্যা করলেন চট্টগ্রামের তরুণ চিকিৎসক
মোস্তফা মোরশেদ আকাশ। ফেসবুকে তার শেষ স্ট্যাটাস ছিল- ভালো থেকো আমার
ভালোবাসা তোমার প্রেমিকদের নিয়ে।
বৃহসপতিবার ভোরে চট্টগ্রাম মহানগরীর চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার দুই নম্বর সড়কের ২০ নম্বর বাসা থেকে ৩৩ বছর বয়সী এই চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বাংলাবাজার বরকল এলাকার মৃত আব্দুস সবুরের ছেলে। এমবিবিএস শেষ করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে কর্মরত ছিলেন তিনি। সঙ্গে এফসিপিএস পড়ছিলেন। এখন সেই মেডিকেলের মর্গে পড়ে আছে তার মরদেহ!
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ডা. আকাশকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।
এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিকিৎসকরা বলছেন-ডা. আকাশ শরীরে ইনসুলিন ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করেছেন। তার শরীরের কোথাও আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর তার মৃত্যুর কারণ আরো সপষ্ট হওয়া যাবে। নিহতের স্বজনদের দাবি, কুমিল্লা মেডিকেলে পড়ুয়া স্ত্রী তানজিলা হক মিতুর সঙ্গে ঝগড়া করে বুধবার রাতে আকাশ অভিমানে শরীরে ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করে।
নিহতের ঘনিষ্ঠ বন্ধু সঞ্জয় শুভ্র জানান, আত্মহত্যার এক ঘণ্টা আগে আকাশ নিজের ফেসবুকে স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে একটি স্ট্যাটাস দেন। যাতে স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি অভিমান এবং ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে।
ডা. আকাশের ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে বেশকিছু স্ট্যাটাস দেখা যায়। যেখান থেকে সহজেই অনুমেয় দামপত্য জীবনে অসুখী ছিলেন তিনি। স্ট্যাটাসে তিনি তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে বহুগামিতার অভিযোগ তুলেছেন। তা প্রমাণে একাধিক ছেলের সঙ্গে স্ত্রীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিও যুক্ত করেছেন।
আত্মহত্যার আগে স্ট্যাটাসে নিজের মায়ের কাছেও ক্ষমা চান-মা তুমি মাফ করে দিও। তোমার স্বপ্নপূরণ করতে পারলাম না। মায়ের ভালোবাসার কখনো তুলনা চলে না।
ডা. আকাশ লেখেন, আমাদের দেশে তো ভালোবাসায় চিটিংয়ের শাস্তি নেই। তাই আমিই বিচার করলাম। আমি চির শান্তির পথ বেছে নিলাম।
ফেসবুকে এই দমপতির বিভিন্ন দেশ ঘুরে বেড়ানোর অসংখ্য ছবি দেয়া আছে। কাভার ফটোও বানানো যুগলের সুখময় স্মৃতিগুলো জোড়া দিয়ে, যার একটিতে লাভ আকৃতির মধ্যে আঙুলে মিতু ভি এঁকেছেন স্বামীকে পাশে নিয়ে।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তার আকাশ লেখেন-আমার সঙ্গে তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর ২০০৯ সাল থেকে পরিচয়। প্রচণ্ড ভালোবাসি ওকে। ও নিজেও আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমরা ঘুরে বেড়াই, প্রেম করে বেড়াই, আমাদের ভালোবাসা কমবেশি সবাই জানে। আমাকে অনেকে বউ পাগলাও ডাকতো।
২০১৬তে আমাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিন আগে জানতে পারি, ... নামে চুয়েটের ৮ম ব্যাচের এক ছেলের সঙ্গে হোটেলে রাত কাটায় মিতু। আরো কত কি, লজ্জা লাগছে সব লিখতে। ততদিনে সবাইকে বিয়ের দাওয়াত দেয়া শেষ। আমাকে যেহেতু চট্টগ্রামের সবাই চিনে, তাই বিয়ে কেনসেল (বাতিল) করতে পারিনি লজ্জাতে।’
বিয়ের পর ওর মোবাইলে ভাইবারে দেখতে পাই ... নামে কুমিল্লা মেডিকেলের এক ব্যাচম্যাটের সঙ্গে হোটেলে...শত শত ছবি। আমি তো বেঁচে থেকেও মৃত হয়ে গেলাম। তারপর শবেকদরের রাতে কান্না করে পা ধরে ক্ষমা চেয়ে বললো, আর কখনো এমন হবে না। আমিও ক্ষমা করে দিয়ে এক বছর ভালোভাবেই সংসার করলাম।
তারপর ও দেশের বাইরে আমেরিকা গেল, মাঝখানে একবার ঈদ পালন করতে আসলো গত বছর সেপ্টেম্বরে। আবার চলে গেল ইউএসএমএলই-এর প্রিপারেশন নিচ্ছিল। সঙ্গে ফেব্রুয়ারিতে ২০১৯-এ আমার ইউএসএ যাওয়ার কথা।
জানুয়ারি, ২০১৯তে জানতে পারি ও রেগুলার ক্লাবে যাচ্ছে, মদ খাচ্ছে, নামে এক ছেলের সঙ্গে...। আমি বারবার বলছি-আমাকে ভালো না লাগলে ছেড়ে দাও। কিন্তু চিট করো না, মিথ্যা বলো না। আমার ভালোবাসা সব সময় ওর জন্য ১০০% ছিল। আমি আর সহ্য করতে পারিনি। আমাদের দেশে তো ভালোবাসায় চিটিংয়ের শাস্তি নেই। তাই আমিই বিচার করলাম। আমিই চির শান্তির পথ বেছে নিলাম।
তোমাদেরও বলছি- কাউকে ভালো না লাগলে সুন্দরভাবে আলাদা হয়ে যাও, চিট করো না। মিথ্যা বলো না। আমি জানি, অনেকে বিশ্বাস করবে না। এত অমায়িক মেয়ে আমিও এসব দেখে ভালোবেসে ছিলাম। ভেতর-বাহির যদি এক হতো। সবাই আমায় দোষ দেবে, সবকিছুর জন্য, তাই ব্যাখ্যা করলাম।
বারবার বলছি, ভালো না লাগলে আলাদা হয়ে যাও, চিট করো না, মিথ্যা বলো না, বিশ্বাস ভাঙিও না। হাজার হাজার ছবি আছে, আরো খারাপ খারাপ দিলাম না, যারা বিলিভ করবে, এতেই করবে। না করলে নাই। এই ৯ বছরে বয়ফ্রেন্ড স্বামী-স্ত্রীর মতো আবার সবই করে গেল।
ও আমাকে আর কি ভালোবাসলো? কিসের বিয়ে করলো? আমি শেষ পর্যন্ত চাইছি সব চুপ রেখে সমাধান করে ওকে নিয়ে থাকতে। আমার শ্বশুর আর শাশুড়িকে বারবার বলছি, উনারা সমাধান করতে পারতো! আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী আমার বউ। ৯টা বছর যাকে ১০০% ভালোবাসছি। আমিই এই বেঈমানি মেনে নিতে পারি নাই। তারপরও ভুলে আমি সুন্দর সংসার করতে চাইছি।
জানা যায়, ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চট্টগ্রামের তরুণ ডাক্তারদের জনপ্রিয় কোচিং সেন্টার থ্রি ডক্টরস-এর সঙ্গে সমপৃক্ত ছিলেন। একজন জনপ্রিয় শিক্ষক হিসেবে তার খ্যাতিও রয়েছে। তরুণ এই চিকিৎসকের মৃত্যুতে বন্ধুমহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তবে তার স্ত্রী তানজিলা হক মিতু বর্তমানে কোথায় আছেন তা জানা যায়নি। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিও ডিঅ্যাকটিভেট পাওয়া গেছে।
বৃহসপতিবার ভোরে চট্টগ্রাম মহানগরীর চান্দগাঁও আবাসিক এলাকার দুই নম্বর সড়কের ২০ নম্বর বাসা থেকে ৩৩ বছর বয়সী এই চিকিৎসকের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার বাংলাবাজার বরকল এলাকার মৃত আব্দুস সবুরের ছেলে। এমবিবিএস শেষ করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে কর্মরত ছিলেন তিনি। সঙ্গে এফসিপিএস পড়ছিলেন। এখন সেই মেডিকেলের মর্গে পড়ে আছে তার মরদেহ!
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল হক জানান, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ডা. আকাশকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়।
এ সময় কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চিকিৎসকরা বলছেন-ডা. আকাশ শরীরে ইনসুলিন ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করেছেন। তার শরীরের কোথাও আঘাতের কোনো চিহ্ন নেই। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর তার মৃত্যুর কারণ আরো সপষ্ট হওয়া যাবে। নিহতের স্বজনদের দাবি, কুমিল্লা মেডিকেলে পড়ুয়া স্ত্রী তানজিলা হক মিতুর সঙ্গে ঝগড়া করে বুধবার রাতে আকাশ অভিমানে শরীরে ইনজেকশন পুশ করে আত্মহত্যা করে।
নিহতের ঘনিষ্ঠ বন্ধু সঞ্জয় শুভ্র জানান, আত্মহত্যার এক ঘণ্টা আগে আকাশ নিজের ফেসবুকে স্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে একটি স্ট্যাটাস দেন। যাতে স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসার পাশাপাশি অভিমান এবং ক্ষোভ প্রকাশ পেয়েছে।
ডা. আকাশের ফেসবুক প্রোফাইলে গিয়ে বেশকিছু স্ট্যাটাস দেখা যায়। যেখান থেকে সহজেই অনুমেয় দামপত্য জীবনে অসুখী ছিলেন তিনি। স্ট্যাটাসে তিনি তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে বহুগামিতার অভিযোগ তুলেছেন। তা প্রমাণে একাধিক ছেলের সঙ্গে স্ত্রীর অন্তরঙ্গ মুহূর্তের ছবিও যুক্ত করেছেন।
আত্মহত্যার আগে স্ট্যাটাসে নিজের মায়ের কাছেও ক্ষমা চান-মা তুমি মাফ করে দিও। তোমার স্বপ্নপূরণ করতে পারলাম না। মায়ের ভালোবাসার কখনো তুলনা চলে না।
ডা. আকাশ লেখেন, আমাদের দেশে তো ভালোবাসায় চিটিংয়ের শাস্তি নেই। তাই আমিই বিচার করলাম। আমি চির শান্তির পথ বেছে নিলাম।
ফেসবুকে এই দমপতির বিভিন্ন দেশ ঘুরে বেড়ানোর অসংখ্য ছবি দেয়া আছে। কাভার ফটোও বানানো যুগলের সুখময় স্মৃতিগুলো জোড়া দিয়ে, যার একটিতে লাভ আকৃতির মধ্যে আঙুলে মিতু ভি এঁকেছেন স্বামীকে পাশে নিয়ে।
ফেসবুক স্ট্যাটাসে স্ত্রীকে নিয়ে ডাক্তার আকাশ লেখেন-আমার সঙ্গে তানজিলা হক চৌধুরী মিতুর ২০০৯ সাল থেকে পরিচয়। প্রচণ্ড ভালোবাসি ওকে। ও নিজেও আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমরা ঘুরে বেড়াই, প্রেম করে বেড়াই, আমাদের ভালোবাসা কমবেশি সবাই জানে। আমাকে অনেকে বউ পাগলাও ডাকতো।
২০১৬তে আমাদের বিয়ে হয়। বিয়ের কয়েক দিন আগে জানতে পারি, ... নামে চুয়েটের ৮ম ব্যাচের এক ছেলের সঙ্গে হোটেলে রাত কাটায় মিতু। আরো কত কি, লজ্জা লাগছে সব লিখতে। ততদিনে সবাইকে বিয়ের দাওয়াত দেয়া শেষ। আমাকে যেহেতু চট্টগ্রামের সবাই চিনে, তাই বিয়ে কেনসেল (বাতিল) করতে পারিনি লজ্জাতে।’
বিয়ের পর ওর মোবাইলে ভাইবারে দেখতে পাই ... নামে কুমিল্লা মেডিকেলের এক ব্যাচম্যাটের সঙ্গে হোটেলে...শত শত ছবি। আমি তো বেঁচে থেকেও মৃত হয়ে গেলাম। তারপর শবেকদরের রাতে কান্না করে পা ধরে ক্ষমা চেয়ে বললো, আর কখনো এমন হবে না। আমিও ক্ষমা করে দিয়ে এক বছর ভালোভাবেই সংসার করলাম।
তারপর ও দেশের বাইরে আমেরিকা গেল, মাঝখানে একবার ঈদ পালন করতে আসলো গত বছর সেপ্টেম্বরে। আবার চলে গেল ইউএসএমএলই-এর প্রিপারেশন নিচ্ছিল। সঙ্গে ফেব্রুয়ারিতে ২০১৯-এ আমার ইউএসএ যাওয়ার কথা।
জানুয়ারি, ২০১৯তে জানতে পারি ও রেগুলার ক্লাবে যাচ্ছে, মদ খাচ্ছে, নামে এক ছেলের সঙ্গে...। আমি বারবার বলছি-আমাকে ভালো না লাগলে ছেড়ে দাও। কিন্তু চিট করো না, মিথ্যা বলো না। আমার ভালোবাসা সব সময় ওর জন্য ১০০% ছিল। আমি আর সহ্য করতে পারিনি। আমাদের দেশে তো ভালোবাসায় চিটিংয়ের শাস্তি নেই। তাই আমিই বিচার করলাম। আমিই চির শান্তির পথ বেছে নিলাম।
তোমাদেরও বলছি- কাউকে ভালো না লাগলে সুন্দরভাবে আলাদা হয়ে যাও, চিট করো না। মিথ্যা বলো না। আমি জানি, অনেকে বিশ্বাস করবে না। এত অমায়িক মেয়ে আমিও এসব দেখে ভালোবেসে ছিলাম। ভেতর-বাহির যদি এক হতো। সবাই আমায় দোষ দেবে, সবকিছুর জন্য, তাই ব্যাখ্যা করলাম।
বারবার বলছি, ভালো না লাগলে আলাদা হয়ে যাও, চিট করো না, মিথ্যা বলো না, বিশ্বাস ভাঙিও না। হাজার হাজার ছবি আছে, আরো খারাপ খারাপ দিলাম না, যারা বিলিভ করবে, এতেই করবে। না করলে নাই। এই ৯ বছরে বয়ফ্রেন্ড স্বামী-স্ত্রীর মতো আবার সবই করে গেল।
ও আমাকে আর কি ভালোবাসলো? কিসের বিয়ে করলো? আমি শেষ পর্যন্ত চাইছি সব চুপ রেখে সমাধান করে ওকে নিয়ে থাকতে। আমার শ্বশুর আর শাশুড়িকে বারবার বলছি, উনারা সমাধান করতে পারতো! আমার মৃত্যুর জন্য দায়ী আমার বউ। ৯টা বছর যাকে ১০০% ভালোবাসছি। আমিই এই বেঈমানি মেনে নিতে পারি নাই। তারপরও ভুলে আমি সুন্দর সংসার করতে চাইছি।
জানা যায়, ডা. মোস্তফা মোরশেদ আকাশ চট্টগ্রামের তরুণ ডাক্তারদের জনপ্রিয় কোচিং সেন্টার থ্রি ডক্টরস-এর সঙ্গে সমপৃক্ত ছিলেন। একজন জনপ্রিয় শিক্ষক হিসেবে তার খ্যাতিও রয়েছে। তরুণ এই চিকিৎসকের মৃত্যুতে বন্ধুমহলে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
তবে তার স্ত্রী তানজিলা হক মিতু বর্তমানে কোথায় আছেন তা জানা যায়নি। তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটিও ডিঅ্যাকটিভেট পাওয়া গেছে।
No comments