ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: হঠাৎ বদলে গেছে দৃশ্যপট by জিয়া চৌধুরী
প্রাচ্যের
অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলাদেশের ইতিহাস, নানা
আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দেয়া এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দীর্ঘ ২৮ বছর পর
অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ছাত্র সংসদ নির্বাচন। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সূতিকাগার
হিসেবে পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ও হল সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে এখন
সরগরম পুরো ক্যাম্পাস। হলের কক্ষে কক্ষে, গণরুম, কমনরুম-ক্যান্টিনে, চায়ের
দোকানে কিংবা টিএসসি চত্বরে সবখানেই আলোচনার বিষয় এখন ‘ডাকসু নির্বাচন’।
সাধারণ শিক্ষার্থী থেকে ছাত্র সংগঠনগুলোর নেতাকর্মী সবার মুখে ডাকসু ভোটের
আলাপ। নির্বাচনকে ঘিরে হলে ও ক্যাম্পাসের রাজনীতিতে অনিয়মিত থাকা অনেকেই
ক্যাম্পাসে আসছেন।
জানান দিচ্ছেন নিজেদের উপস্থিতি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা সরজমিন ঘুরে পাওয়া গেছে এমন চিত্র। তবে নির্বাচন ঘিরে আনন্দ-উচ্ছ্বাসের আড়ালে সংশয়ও আছে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নেতাকর্মীদের মনে।
সবার চাওয়া একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন। শহীদুল্লাহ হলের এক শিক্ষার্থী জানান, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হলে খাবারের মান উন্নত করা হয়েছে। ছাত্রলীগের বড় ভাইয়ারা এসব তদারকি করছেন। কোনো শিক্ষার্থীর সমস্যা হচ্ছে কিনা এসব বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন তারা। জিয়া হলের আরেক শিক্ষার্থী জানান, তাদের হলে গণরুমে বড় ভাইদের শাসন-খবরদারি অনেকটা বন্ধ হয়ে গেছে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো রূঢ় আচরণ না করতে মৌখিকভাবে নির্দেশ দিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। হলের পরিবেশে কেউ যাতে অসন্তুষ্ট হয়ে হল ছেড়ে চলে না যায় সে বিষয়েও তদারকি করা হচ্ছে। পল্লীকবি জসীম উদ্দীন হলের সামনে লাগোয়া খাবার দোকানগুলোতে ভরদুপুরেও ভোটের আলাপে ব্যস্ত শিক্ষার্থীরা। দোকানগুলোতে এখন ভোটের চায়ের ক্রেতাই বেশি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ টিএসসি চত্বরেও দেখা গেছে একই পরিবেশ। কেন্দ্রীয় বা হল সংসদে প্রার্থী হবেন এমন শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের আপ্যায়ন করছেন। শুধু চায়েই সীমাবদ্ধ থাকছে না আপ্যায়ন। মিষ্টি ও অন্য খাবারও যুক্ত হচ্ছে তালিকায়। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী আল নীরব জানান, ভোট উপলক্ষে ক্যাম্পাসে এখন উৎসব উৎসব ভাব। হলে কিংবা হলের বাইরে অনেক প্রার্থী নিয়মিত আমাদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। ভোটারদের মন জোগাতে সব চেষ্টাই করছেন তারা। যদিও নিজেই হল সংসদে প্রার্থী হতে চান নীরব।
নির্বাচিত প্রতিনিধিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সোনালী অতীত ফেরাবেন বলে প্রত্যাশা তার। ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষে পড়ছেন শরীয়ত উল্লাহ। নির্বাচনের নামে কোনো প্রহসন চান না শরীয়ত। বলেন, হলগুলোর পরিবেশ উন্নত করা, বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বিপরীতে নতুন হল বানানো এসব উদ্যোগ যারা নিবে তাদেরকেই ভোট দেবেন তিনি। মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী তমা রশিদ অবশ্য স্রোতের উল্টো দিকে। তিনি খুব একটা রাজনীতি সচেতন নন, ডাকসু ভোট নিয়েও খুব একটা মাথাব্যথা নেই তার। তবে ডাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা চান না তিনি। সেশনজট চিরতরে বন্ধ আর ক্যাম্পাসে শান্তি চান এই শিক্ষার্থী। তার সঙ্গে একমত পোষণ করেন নাট্যকলা বিভাগের তামান্না ইসলাম মুমু ও স্বর্ণা আক্তার। তবে নির্ধারিত তারিখে ভোট হওয়া ও ভোটের পরিবেশ নিয়ে সংশয় আছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মনে। ভোটের তারিখ পেছাতে পারে বলেও জানিয়েছেন বেশ কয়েকটি সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নেয়া সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে বলে মনে করেন জসীম উদ্দীন হলের শিক্ষার্থী তানভীর হাসান সৈকত। টিএসসি এলাকায় তিনি বলেন, ২৮ বছর ধরে শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে এর অবসান চাই আমরা। পাশাপাশি, ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতায়নের সংসৃ্কতিরও অবসান চান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম ও সহশিক্ষা কার্যক্রমকে সক্রিয় করতে ডাকসু কাজ করে যাবে বলে মনে করেন এই শিক্ষার্থী। বলেন, ছাত্রসংসদ কার্যকর হলে স্বাভাবিক পরিবেশ ও সবার ক্ষমতায়নে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হবে। ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক রাজীব দাস অবশ্য কিছুটা দ্বিমত এই বিষয়ে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১১টি ছাত্র সংগঠনের সুপারিশ আমলে নেয়নি। উল্টো প্রার্থীদের বয়স বাড়িয়ে ৩০ বছর ও হলে ভোটকেন্দ্র দিয়েছে প্রশাসন। সরকার সমর্র্থিত ছাত্র সংগঠনকে সুবিধা দিতেই প্রশাসন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
এত বছর পর নির্বাচন যে হচ্ছে বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখেন ছাত্র ফেডারেশনের বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি উম্মে হাবিবা বেনজীর। তবে হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র দেয়া ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চান তিনি। সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রলীগের সভাপতি তাহসান আহমেদ রাসেল মানবজমিনকে বলেন, যেহেতু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে আছি, সংগঠন আমাকে যোগ্য মনে করলে প্রার্থী হতে চাই। নির্বাচিত হলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার ও বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করবো। সুযোগ পেলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে তাদের ন্যায্য দাবি প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে চান এই ছাত্রলীগ নেতা। শুধু নেতাকর্মীরাই নয়, সাধারণ শিক্ষার্থীরাও হল সংসদে প্রার্থী হবেন বলে সহপাঠীদের জানান দিচ্ছেন। এমন একজন শিক্ষার্থী গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মোসাদ্দিক বিল্লাহ। থাকেন জিয়া হলে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির শুরু থেকেই ডাকসুতে প্রার্থী হবার ইচ্ছে ছিল তার। নির্বাচনের ডামাডোলে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে চান এই শিক্ষার্থী। হল সংসদে নির্বাচন করবেন বলে এর মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন। তবে ভোট যেন সুন্দর পরিবেশে হয় সে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন মোসাদ্দিকের মতো সব শিক্ষার্থী।
জানান দিচ্ছেন নিজেদের উপস্থিতি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা সরজমিন ঘুরে পাওয়া গেছে এমন চিত্র। তবে নির্বাচন ঘিরে আনন্দ-উচ্ছ্বাসের আড়ালে সংশয়ও আছে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নেতাকর্মীদের মনে।
সবার চাওয়া একটি সুন্দর ও সুষ্ঠু নির্বাচন। শহীদুল্লাহ হলের এক শিক্ষার্থী জানান, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে হলে খাবারের মান উন্নত করা হয়েছে। ছাত্রলীগের বড় ভাইয়ারা এসব তদারকি করছেন। কোনো শিক্ষার্থীর সমস্যা হচ্ছে কিনা এসব বিষয়ে খোঁজখবর রাখছেন তারা। জিয়া হলের আরেক শিক্ষার্থী জানান, তাদের হলে গণরুমে বড় ভাইদের শাসন-খবরদারি অনেকটা বন্ধ হয়ে গেছে।
শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কোনো রূঢ় আচরণ না করতে মৌখিকভাবে নির্দেশ দিয়েছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। হলের পরিবেশে কেউ যাতে অসন্তুষ্ট হয়ে হল ছেড়ে চলে না যায় সে বিষয়েও তদারকি করা হচ্ছে। পল্লীকবি জসীম উদ্দীন হলের সামনে লাগোয়া খাবার দোকানগুলোতে ভরদুপুরেও ভোটের আলাপে ব্যস্ত শিক্ষার্থীরা। দোকানগুলোতে এখন ভোটের চায়ের ক্রেতাই বেশি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ টিএসসি চত্বরেও দেখা গেছে একই পরিবেশ। কেন্দ্রীয় বা হল সংসদে প্রার্থী হবেন এমন শিক্ষার্থীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের আপ্যায়ন করছেন। শুধু চায়েই সীমাবদ্ধ থাকছে না আপ্যায়ন। মিষ্টি ও অন্য খাবারও যুক্ত হচ্ছে তালিকায়। ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থী আল নীরব জানান, ভোট উপলক্ষে ক্যাম্পাসে এখন উৎসব উৎসব ভাব। হলে কিংবা হলের বাইরে অনেক প্রার্থী নিয়মিত আমাদের খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। ভোটারদের মন জোগাতে সব চেষ্টাই করছেন তারা। যদিও নিজেই হল সংসদে প্রার্থী হতে চান নীরব।
নির্বাচিত প্রতিনিধিরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সোনালী অতীত ফেরাবেন বলে প্রত্যাশা তার। ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষে পড়ছেন শরীয়ত উল্লাহ। নির্বাচনের নামে কোনো প্রহসন চান না শরীয়ত। বলেন, হলগুলোর পরিবেশ উন্নত করা, বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর বিপরীতে নতুন হল বানানো এসব উদ্যোগ যারা নিবে তাদেরকেই ভোট দেবেন তিনি। মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষার্থী তমা রশিদ অবশ্য স্রোতের উল্টো দিকে। তিনি খুব একটা রাজনীতি সচেতন নন, ডাকসু ভোট নিয়েও খুব একটা মাথাব্যথা নেই তার। তবে ডাকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ বা দাঙ্গা-হাঙ্গামা চান না তিনি। সেশনজট চিরতরে বন্ধ আর ক্যাম্পাসে শান্তি চান এই শিক্ষার্থী। তার সঙ্গে একমত পোষণ করেন নাট্যকলা বিভাগের তামান্না ইসলাম মুমু ও স্বর্ণা আক্তার। তবে নির্ধারিত তারিখে ভোট হওয়া ও ভোটের পরিবেশ নিয়ে সংশয় আছে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মনে। ভোটের তারিখ পেছাতে পারে বলেও জানিয়েছেন বেশ কয়েকটি সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নেয়া সিদ্ধান্ত সঠিক হয়েছে বলে মনে করেন জসীম উদ্দীন হলের শিক্ষার্থী তানভীর হাসান সৈকত। টিএসসি এলাকায় তিনি বলেন, ২৮ বছর ধরে শিক্ষার্থীরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে এর অবসান চাই আমরা। পাশাপাশি, ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের একনায়কতান্ত্রিক ক্ষমতায়নের সংসৃ্কতিরও অবসান চান তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম ও সহশিক্ষা কার্যক্রমকে সক্রিয় করতে ডাকসু কাজ করে যাবে বলে মনে করেন এই শিক্ষার্থী। বলেন, ছাত্রসংসদ কার্যকর হলে স্বাভাবিক পরিবেশ ও সবার ক্ষমতায়নে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হবে। ছাত্র ইউনিয়নের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ সম্পাদক রাজীব দাস অবশ্য কিছুটা দ্বিমত এই বিষয়ে। তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ১১টি ছাত্র সংগঠনের সুপারিশ আমলে নেয়নি। উল্টো প্রার্থীদের বয়স বাড়িয়ে ৩০ বছর ও হলে ভোটকেন্দ্র দিয়েছে প্রশাসন। সরকার সমর্র্থিত ছাত্র সংগঠনকে সুবিধা দিতেই প্রশাসন এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
এত বছর পর নির্বাচন যে হচ্ছে বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবে দেখেন ছাত্র ফেডারেশনের বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি উম্মে হাবিবা বেনজীর। তবে হলের বাইরে ভোটকেন্দ্র দেয়া ও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চান তিনি। সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রলীগের সভাপতি তাহসান আহমেদ রাসেল মানবজমিনকে বলেন, যেহেতু বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে আছি, সংগঠন আমাকে যোগ্য মনে করলে প্রার্থী হতে চাই। নির্বাচিত হলে সাধারণ শিক্ষার্থীদের অধিকার ও বিশ্ববিদ্যালয়ে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে কাজ করবো। সুযোগ পেলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে তাদের ন্যায্য দাবি প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে চান এই ছাত্রলীগ নেতা। শুধু নেতাকর্মীরাই নয়, সাধারণ শিক্ষার্থীরাও হল সংসদে প্রার্থী হবেন বলে সহপাঠীদের জানান দিচ্ছেন। এমন একজন শিক্ষার্থী গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের মোসাদ্দিক বিল্লাহ। থাকেন জিয়া হলে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির শুরু থেকেই ডাকসুতে প্রার্থী হবার ইচ্ছে ছিল তার। নির্বাচনের ডামাডোলে নিজের ইচ্ছা পূরণ করতে চান এই শিক্ষার্থী। হল সংসদে নির্বাচন করবেন বলে এর মধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘোষণা দিয়েছেন। তবে ভোট যেন সুন্দর পরিবেশে হয় সে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন মোসাদ্দিকের মতো সব শিক্ষার্থী।
No comments