লেডি বাইকারের বিরুদ্ধে বিয়ে প্রতারণার অভিযোগ
মাধবদীতে
সুবর্ণা নাহার সাথী (২৩) নামে এক লেডি বাইকারের বিরুদ্ধে ‘বিয়ে’ প্রতারণার
অভিযোগ উঠেছে। তথ্য গোপন করে দ্বিতীয় বিয়ে এবং একাধিক মামলা দিয়ে হয়রানির
অভিযোগ করেন তার স্বামীর পরিবার। সোমবার মাধবদী প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক
সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন স্বামী শরিফুল ইসলাম সানীর (২৪) পরিবার। তিনি
ওই এলাকার পল্লী চিকিৎসক শামসুল হকের ছেলে। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য
পাঠ করেন সানীর বড় ভাই ব্যাংক কর্মকর্তা শামিমুল হক সেলিম।
লিখিত বক্তব্যে তিনি অভিযোগ করেন, সুবর্ণা নাহার সাথী প্রথম বিয়ের তথ্য গোপন করে শরিফুুল ইসলাম সানীকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে পরিবারের অমতে তাকে বিয়ে করতে বাধ্য করেন। পরবর্তীতে নানা সময়ে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কারের দাবিতে সানির পরিবারের সঙ্গে তার কলহ শুরু হয়। ধীরেধীরে সাথীর আসল উদ্দেশ্য বেরিয়ে আসতে থাকলে সানীর পরিবার সতর্ক হয়ে যায়।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সানীর পরিবারের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন ও গণধর্ষণের অভিযোগ এনে মাধবদী থানায় পরপর দুটি মামলা করেন সাথী।
তিনি আরো বলেন, লেডি বাইকার হিসেবে পরিচিত সাথী মূলত একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। চক্রটির সহযোগিতায় এর আগে ঢাকার আরেক যুবককে বিয়ে ও পরবর্তীতে ওই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন সুবর্ণা নাহার সাথী। তিনি বলেন, সানির সঙ্গে বিয়ের কাবিনামায় সাথী নিজেকে কুমারী দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে রাজধানীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সেলস্ ম্যানেজার মহিবুল ইসলাম শাওন নামে এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে বিয়ে করে মেটো অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন সুর্বণা নাহার সাথী। এ ঘটনায় একটি বেসরকারি টেলিভিশনে এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে চলে আসে সাথীর আসল কাহিনী।
লিখিত বক্তব্যে তিনি অভিযোগ করেন, সুবর্ণা নাহার সাথী প্রথম বিয়ের তথ্য গোপন করে শরিফুুল ইসলাম সানীকে প্রেমের জালে ফাঁসিয়ে পরিবারের অমতে তাকে বিয়ে করতে বাধ্য করেন। পরবর্তীতে নানা সময়ে নগদ অর্থ ও স্বর্ণালঙ্কারের দাবিতে সানির পরিবারের সঙ্গে তার কলহ শুরু হয়। ধীরেধীরে সাথীর আসল উদ্দেশ্য বেরিয়ে আসতে থাকলে সানীর পরিবার সতর্ক হয়ে যায়।
এতে ক্ষিপ্ত হয়ে সানীর পরিবারের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন ও গণধর্ষণের অভিযোগ এনে মাধবদী থানায় পরপর দুটি মামলা করেন সাথী।
তিনি আরো বলেন, লেডি বাইকার হিসেবে পরিচিত সাথী মূলত একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য। চক্রটির সহযোগিতায় এর আগে ঢাকার আরেক যুবককে বিয়ে ও পরবর্তীতে ওই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা করে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন সুবর্ণা নাহার সাথী। তিনি বলেন, সানির সঙ্গে বিয়ের কাবিনামায় সাথী নিজেকে কুমারী দাবি করলেও প্রকৃতপক্ষে রাজধানীর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সেলস্ ম্যানেজার মহিবুল ইসলাম শাওন নামে এক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে বিয়ে করে মেটো অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নেন সুর্বণা নাহার সাথী। এ ঘটনায় একটি বেসরকারি টেলিভিশনে এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে চলে আসে সাথীর আসল কাহিনী।
No comments