অটিজমদের জন্য বিশ্বের প্রথম উপনগরী তৈরি হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে
বিশ্বে
প্রথম অটিজমে আক্রান্তদের জন্য কলকাতার অদূরে একটি আলাদা উপনগরী গড়ে তোলার
কাজ শুরু হয়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগণার উস্তিতে শিরাখেলে ৫২ একর জমির উপরে এই
উপনগরীতে অটিজম নিয়ে সুসংহত উন্নয়ন কর্মসুচি রূপায়নের কাজ হবে। বিশিষ্ট
ব্যবসায়ী সুরেশ সোমানি ও রতœাবলী গ্রুপের উদ্যোগে গঠিত ইন্ডিয়া অটিজম
সেন্টার এই উপনগরী গড়ে তোলার কাজ শুরু করেছে। এই উপনগরীতে অটিজম শিশুদের
থাকার ব্যবস্থা যেমন থাকবে তেমনি থাকবে এদের আগামী দিনে প্রতিষ্ঠিত করার
লক্ষ্যে নানা কমসুচি রূপায়নের মত ব্যবস্থাও।
একই ছাতার তলায় থাকবে হাসপাতাল, স্কুল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এছাড়া অটিজম নিয়ে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগের কাজও হবে। উল্লেখ্য, সুরেশ সোমানির পুত্রও অটিজম আক্রান্ত। সেখান থেকেই তিনি অটিজম নিয়ে ভাবতে শুরু করেন।
তারই পরিণতিতে গড়ে উঠছে এই উপনগরী। সম্প্রতি অটিজম সংক্রান্ত এক আলোচনা চক্রে সুরেশ সোমানি বলেছেন, এই সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, অটিজমে আক্রান্তদের প্রত্যেককে সুষ্ঠু চিকিৎসা দেওয়া। ভারত সহ গোটা বিশ্বে অটিজম চিহ্নিত শিশুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে প্রতি ৬৮ জন শিশুর মধ্যে একজন অটিজম বা অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত।
অথচ, অটিজম নিয়ে সকলের সচেতনতা এবং জ্ঞান খুব কম। শিশুদের মধ্যে অটিজম সময়মত চিহ্নিত করার বিষয়টিও ভারতের মত দেশে খুবই অবহেলিত। অনেকে আবার অটিজমকে মানসিক রোগের সঙ্গে গুলিয়েও ফেলেন। কলকাতায় অটিজম সেন্টার আয়োজিত আন্তর্জাতিক আলোচনা চক্রে প্রায় ২৮ জন বিশেষজ্ঞ এই রোগের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেই আলোচনায় যেমন উঠে এসেছে রোগটি মোকাবেলায নানা চিকিৎসার কথা, তেমনি উঠে এসেছে নানা গবেষণার কথাও। বিহেভিয়ার মনস্তস্তও এই আলোচনাচক্রে গুরুত্ব দিয়ে আলোচিত হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে অটিস্টিক শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের উদ্বেগের দিকটি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
একই ছাতার তলায় থাকবে হাসপাতাল, স্কুল ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এছাড়া অটিজম নিয়ে আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতি প্রয়োগের কাজও হবে। উল্লেখ্য, সুরেশ সোমানির পুত্রও অটিজম আক্রান্ত। সেখান থেকেই তিনি অটিজম নিয়ে ভাবতে শুরু করেন।
তারই পরিণতিতে গড়ে উঠছে এই উপনগরী। সম্প্রতি অটিজম সংক্রান্ত এক আলোচনা চক্রে সুরেশ সোমানি বলেছেন, এই সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল, অটিজমে আক্রান্তদের প্রত্যেককে সুষ্ঠু চিকিৎসা দেওয়া। ভারত সহ গোটা বিশ্বে অটিজম চিহ্নিত শিশুর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতে প্রতি ৬৮ জন শিশুর মধ্যে একজন অটিজম বা অটিজম স্পেকট্রাম ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত।
অথচ, অটিজম নিয়ে সকলের সচেতনতা এবং জ্ঞান খুব কম। শিশুদের মধ্যে অটিজম সময়মত চিহ্নিত করার বিষয়টিও ভারতের মত দেশে খুবই অবহেলিত। অনেকে আবার অটিজমকে মানসিক রোগের সঙ্গে গুলিয়েও ফেলেন। কলকাতায় অটিজম সেন্টার আয়োজিত আন্তর্জাতিক আলোচনা চক্রে প্রায় ২৮ জন বিশেষজ্ঞ এই রোগের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেছেন। সেই আলোচনায় যেমন উঠে এসেছে রোগটি মোকাবেলায নানা চিকিৎসার কথা, তেমনি উঠে এসেছে নানা গবেষণার কথাও। বিহেভিয়ার মনস্তস্তও এই আলোচনাচক্রে গুরুত্ব দিয়ে আলোচিত হয়েছে। ব্যক্তিগতভাবে অটিস্টিক শিশুদের নিয়ে অভিভাবকদের উদ্বেগের দিকটি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
No comments