বয়সের পার্থক্য ৪৫ বছর, দাম্পত্যের গোপন রহস্য
স্টেফানি
অ্যান্ডারসন (২৩)। প্রথম দেখায় তিনি প্রেমে পড়ে গিয়েছিলেন ৬৮ বছর বয়সী
বিল্ডার ডন ওয়ালপারের। তারপর থেকে চুটিয়ে প্রেম, ডেটিং। এরপর চার বছর আগে
তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তাদের সংসারে রয়েছে ৯ মাস বয়সী একটি ছেলে।
স্টেফানি ও ওয়ালপারের বয়সের ফারাক ৪৫ বছরের হলেও দাম্পত্য সুখ অনাবিল। এর
কারণ কি? স্টেফানি বলেন, তাদের এই সম্পর্কের কেমিস্ট্রি হলো প্রতিদিন যৌন
সম্পর্ক স্থাপন। তা তাদেরকে বয়সের ব্যবধান ঘুচিয়ে আরো কাছে নিয়ে এসেছে।
বৃটিশ কলাম্বিয়ার ভারননে তাদের বসতি। চ্যানেল ৫ এর ‘এইজ গ্যাপ লাভ’ সিরিজের এক অনুষ্ঠানে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এতে আপত্তি ছিল না স্টেফানির মা জ্যানেটের। উল্লেখ্য, ওয়ালপারের শাশুড়ি অর্থাৎ জ্যানেট কিন্তু তার চেয়ে ১০ বছরের ছোট।
দাম্পত্য সম্পর্ক নিয়ে স্টেফানি বলেছেন, তার বয়স যখন মাত্র ১৯ বছর তখন তিনি প্রথম দেখায় ভালবেসে ফেলেন ওয়ালপারকে। এখন তিনি তার স্বামী। তার মতে, আমি এ যাবত যত মানুষকে দেখেছি তার মধ্যে ওয়ালপার হলো সেরা প্রেমিক। প্রথম যেদিন তারা ডেটিং দেয়া শুরু করেন সেদিন থেকেই দিনে একাধিকবার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে থাকেন।
স্টেফানি একটি বার-এ কাজ করতেন। একদিন হঠাৎ তার চোখ পড়ে যায় ওয়ালপারের চোখের ওপর। অমনি তার মনের ভিতর ঝড় বইতে থাকে। তাৎক্ষণিকভাবে তার প্রেমে পড়ে যান। স্টেফানি বলেন, শুরু থেকেই আমরা এলোমেলো হয়ে যেতে শুরু করি। সেখান থেকেই আমাদের যাত্রা শুরু হয়। আমি বয়স্ক মানুষদের সব সময় পছন্দ করতাম। তেমনই একজনকে পেয়ে বিস্মিত হয়ে গিয়েছিলাম। তবে ওয়ালপারের বয়সের ক্যাটেগরিতে কারো দিকে আমি এর আগে এভাবে তাকাই নি।
তারপর বিয়ে। কেটে গেঠে চার বছর। এখনও তাদের সম্পর্ক অটুট আছে। ৪৫ বছরের বয়সের ফারাক থাকলেও তাদেরকে বিনি সুতোয় গেঁথে রেখেছে শারীরিক সম্পর্ক। সে কথাই স্বীকার করেছেন স্টেফানি। তিনি বলেছেন, এর সূচনা হয়েছিল প্রথম ডেটিং থেকেই। তারপর বহুবার।
বৃটিশ কলাম্বিয়ার ভারননে তাদের বসতি। চ্যানেল ৫ এর ‘এইজ গ্যাপ লাভ’ সিরিজের এক অনুষ্ঠানে তারা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। এতে আপত্তি ছিল না স্টেফানির মা জ্যানেটের। উল্লেখ্য, ওয়ালপারের শাশুড়ি অর্থাৎ জ্যানেট কিন্তু তার চেয়ে ১০ বছরের ছোট।
দাম্পত্য সম্পর্ক নিয়ে স্টেফানি বলেছেন, তার বয়স যখন মাত্র ১৯ বছর তখন তিনি প্রথম দেখায় ভালবেসে ফেলেন ওয়ালপারকে। এখন তিনি তার স্বামী। তার মতে, আমি এ যাবত যত মানুষকে দেখেছি তার মধ্যে ওয়ালপার হলো সেরা প্রেমিক। প্রথম যেদিন তারা ডেটিং দেয়া শুরু করেন সেদিন থেকেই দিনে একাধিকবার যৌন সম্পর্ক স্থাপন করতে থাকেন।
স্টেফানি একটি বার-এ কাজ করতেন। একদিন হঠাৎ তার চোখ পড়ে যায় ওয়ালপারের চোখের ওপর। অমনি তার মনের ভিতর ঝড় বইতে থাকে। তাৎক্ষণিকভাবে তার প্রেমে পড়ে যান। স্টেফানি বলেন, শুরু থেকেই আমরা এলোমেলো হয়ে যেতে শুরু করি। সেখান থেকেই আমাদের যাত্রা শুরু হয়। আমি বয়স্ক মানুষদের সব সময় পছন্দ করতাম। তেমনই একজনকে পেয়ে বিস্মিত হয়ে গিয়েছিলাম। তবে ওয়ালপারের বয়সের ক্যাটেগরিতে কারো দিকে আমি এর আগে এভাবে তাকাই নি।
তারপর বিয়ে। কেটে গেঠে চার বছর। এখনও তাদের সম্পর্ক অটুট আছে। ৪৫ বছরের বয়সের ফারাক থাকলেও তাদেরকে বিনি সুতোয় গেঁথে রেখেছে শারীরিক সম্পর্ক। সে কথাই স্বীকার করেছেন স্টেফানি। তিনি বলেছেন, এর সূচনা হয়েছিল প্রথম ডেটিং থেকেই। তারপর বহুবার।
No comments