দশ মাসে ৪৩৭ বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড
চলতি
বছর সারা দেশে ৪৩৭ জন বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডে নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে
মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। ২০১৮ সালের জানুয়ারি থেকে
অক্টোবর পর্যন্ত এসব হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। গতকাল রাজধানীর ডেইলি স্টার
সেন্টারে আইন ও সালিশ কেন্দ্রের উদ্যোগে বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের
সঙ্গে নাগরিক সংলাপে এ তথ্য উপস্থাপন করা হয়। আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পক্ষ
থেকে জানানো হয়, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে গুমের
শিকার হয়েছেন অন্তত ২৬ জন।
সেই সঙ্গে মে থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযানে ২৭৬ জন নিহত হয়েছে। ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৫ বছর সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্তত ৩০০টি ঘটনার তদন্তে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে কোনো ধরনের উত্তর পায়নি। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাজ পর্যালোচনা করে ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ: বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা ও নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় সংলাপে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কর্মকাণ্ড ও প্রতিবন্ধকতার নানা বিষয় উঠে এসেছে এই প্রতিবেদনে। সংলাপে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক।
মতবিনিময় শেষে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত নির্বাচনী ইশতেহারে মানবাধিকার কর্মীদের সুরক্ষার বিষয়ে অঙ্গীকার করা।
নির্বাচনকালীন সময়ে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের বিষয়ে কাজী রিয়াজুল হক জানান, ঝুকিঁপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করবে কমিশন। ওইসব এলাকার স্থানীয় প্রশাসন, মানবাধিকার কর্মী ও জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেন নির্বাচনের আগে সতর্ক থাকে, সে ব্যাপারে নির্দেশনা দিতে স্থানীয় প্রশাসনকে চিঠি দেবে কমিশন। এছাড়া একের পর এক বিচারবর্হিভূত হত্যা ও গুমের ঘটনায় উদ্বেগ জানান মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, এসব ঘটনা প্রতিরোধে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে কমিশন আরো বলিষ্ঠ ও কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। সেই সঙ্গে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন ২০০৯-এ সীমাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করে সেগুলো দ্রুত সংশোধনের তাগিদ দেন কাজী রিয়াজুল হক।
সংলাপে আসকের নির্বাহী পরিচালক শীপা হাফিজা বলেন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন হচ্ছে আমাদের আশ্রয়স্থল। কমিশন যত বেশি কাজ করবে আমরা তত শক্তিশালী হবো। সংলাপে উপস্থিত ছিলেন আসকের ঊর্ধ্বতন উপপরিচালক নীনা গোস্বামী, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’র নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ, এসিড সারভাইভারস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সেলিনা আহমেদ প্রমুখ।
সেই সঙ্গে মে থেকে অক্টোবর পর্যন্ত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাদকবিরোধী অভিযানে ২৭৬ জন নিহত হয়েছে। ২০১২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ ৫ বছর সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অন্তত ৩০০টি ঘটনার তদন্তে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন স্থানীয় প্রশাসনের কাছ থেকে কোনো ধরনের উত্তর পায়নি। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাজ পর্যালোচনা করে ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ: বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা ও নাগরিক সমাজের প্রত্যাশা’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয় সংলাপে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কর্মকাণ্ড ও প্রতিবন্ধকতার নানা বিষয় উঠে এসেছে এই প্রতিবেদনে। সংলাপে প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক।
মতবিনিময় শেষে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত নির্বাচনী ইশতেহারে মানবাধিকার কর্মীদের সুরক্ষার বিষয়ে অঙ্গীকার করা।
নির্বাচনকালীন সময়ে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের বিষয়ে কাজী রিয়াজুল হক জানান, ঝুকিঁপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করবে কমিশন। ওইসব এলাকার স্থানীয় প্রশাসন, মানবাধিকার কর্মী ও জনগণের সঙ্গে মতবিনিময় করবে। প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেন নির্বাচনের আগে সতর্ক থাকে, সে ব্যাপারে নির্দেশনা দিতে স্থানীয় প্রশাসনকে চিঠি দেবে কমিশন। এছাড়া একের পর এক বিচারবর্হিভূত হত্যা ও গুমের ঘটনায় উদ্বেগ জানান মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, এসব ঘটনা প্রতিরোধে সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করতে কমিশন আরো বলিষ্ঠ ও কার্যকর ভূমিকা পালন করবে। সেই সঙ্গে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন ২০০৯-এ সীমাবদ্ধতার কথা উল্লেখ করে সেগুলো দ্রুত সংশোধনের তাগিদ দেন কাজী রিয়াজুল হক।
সংলাপে আসকের নির্বাহী পরিচালক শীপা হাফিজা বলেন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন হচ্ছে আমাদের আশ্রয়স্থল। কমিশন যত বেশি কাজ করবে আমরা তত শক্তিশালী হবো। সংলাপে উপস্থিত ছিলেন আসকের ঊর্ধ্বতন উপপরিচালক নীনা গোস্বামী, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি’র নির্বাহী পরিচালক সালেহ আহমেদ, এসিড সারভাইভারস ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সেলিনা আহমেদ প্রমুখ।
No comments