যে কারনে বিজয়ী হলেও ক্ষমতা ছাড়তে হবে মাহাথির মোহাম্মদকে!
মালয়েশিয়ার
সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মাদ বুধবারে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে বিজয়ী
হলেও ২ বছরের বেশি ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না। বিরোধী দলের নেতৃত্ব নেওয়ার
চুক্তির সময়ই এমন শর্ত মেনে নিয়েছেন মাহাথির। চুক্তি মোতাবেক, নির্বাচনে
জয়লাভ করলে তিনি বিরোধী নেতা আনোয়ার ইব্রাহিমকে ক্ষমা করে দিয়ে মুক্ত
করবেন। আর দুই বছরের মধ্যে তার হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, দেশজুড়ে মাহাথির মোহাম্মদের অনুগত লোকের সংখ্যা অনেক হলেও সম্প্রতি সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের কারণে ক্ষমতাসীন দলের জয়ের সম্ভবনা বেশি। কারণ তাদের সুবিধামতোই এই সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। দেশটির নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ‘বেরসিহ’ অনুমান করেছে, নাজিব ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ জনপ্রিয় ভোট পেয়ে জয়লাভ করতে পারবেন।
তবে শেষ দিকে এসে নির্বাচনি জনস্রোত নাজিবের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে গেছে বলে মনে করছে অনেকে। গবেষণা সংস্থা মারদেকা সেন্টারের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, মাহাথিরের পাকাতান হারাপান জোট ৪৩ দশমিক ৭ শতাংশ জনপ্রিয় ভোট পেয়ে জয়লাভ করবে। আর নাজিবের ক্ষমতাসীন বারিসান ন্যাসিওনাল জোট পাবে ৪০ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট।
যদি বিরোধী দল সত্যি নির্বাচনে জিতে যায় তাহলে ১৯৫৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর দেশটির ইতিহাসে এমন ঘটনা হবে প্রথমবার। তবে যদি নাজিব নির্বাচনে খারাপ করেই তাহলে নির্বাচন পরবর্তী নেত্ত্বৃ সংকটের আশঙ্কা রয়েছে।
তবে জিতলেও বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না মাহাথির মোহাম্মদ। কারণ নির্বাচনের জোট গঠনের চুক্তি অনুসারে মাহাথিরকে দুই বছর পর আনোয়ার ইব্রাহিমের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। আনোয়ার মোহাম্মদ সমকামের দায়ে দ্বিতীয় মেয়াদে কারাদ- ভোগ করছেন। তবে এই নেতার দাবি, তাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে।
রাজাকের মতো আনোয়ার ইব্রাহিমও এক সময় মাহাথির মোহাম্মদের শিষ্য ছিলেন। তবে অনেক ক্ষমতাবান ও জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় ১৯৯৯ মাহাথিরই তাকে জেলে পাঠিয়েছিলেন। তবে এবারের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের বিরোধ মিটিয়ে ফেলেছেন তারা। নির্বাচনে জিতলে আনোয়ার ইব্রাহিমকে ক্ষমা করে দেবেন মাহাথির। পরে তার কাছেই দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন। ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, দেশজুড়ে মাহাথির মোহাম্মদের অনুগত লোকের সংখ্যা অনেক হলেও সম্প্রতি সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণের কারণে ক্ষমতাসীন দলের জয়ের সম্ভবনা বেশি। কারণ তাদের সুবিধামতোই এই সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। দেশটির নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ‘বেরসিহ’ অনুমান করেছে, নাজিব ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ জনপ্রিয় ভোট পেয়ে জয়লাভ করতে পারবেন।
তবে শেষ দিকে এসে নির্বাচনি জনস্রোত নাজিবের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে গেছে বলে মনে করছে অনেকে। গবেষণা সংস্থা মারদেকা সেন্টারের সাম্প্রতিক জরিপে দেখা গেছে, মাহাথিরের পাকাতান হারাপান জোট ৪৩ দশমিক ৭ শতাংশ জনপ্রিয় ভোট পেয়ে জয়লাভ করবে। আর নাজিবের ক্ষমতাসীন বারিসান ন্যাসিওনাল জোট পাবে ৪০ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট।
যদি বিরোধী দল সত্যি নির্বাচনে জিতে যায় তাহলে ১৯৫৭ সালে স্বাধীনতা লাভের পর দেশটির ইতিহাসে এমন ঘটনা হবে প্রথমবার। তবে যদি নাজিব নির্বাচনে খারাপ করেই তাহলে নির্বাচন পরবর্তী নেত্ত্বৃ সংকটের আশঙ্কা রয়েছে।
তবে জিতলেও বেশিদিন ক্ষমতায় থাকতে পারবেন না মাহাথির মোহাম্মদ। কারণ নির্বাচনের জোট গঠনের চুক্তি অনুসারে মাহাথিরকে দুই বছর পর আনোয়ার ইব্রাহিমের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। আনোয়ার মোহাম্মদ সমকামের দায়ে দ্বিতীয় মেয়াদে কারাদ- ভোগ করছেন। তবে এই নেতার দাবি, তাকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে।
রাজাকের মতো আনোয়ার ইব্রাহিমও এক সময় মাহাথির মোহাম্মদের শিষ্য ছিলেন। তবে অনেক ক্ষমতাবান ও জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় ১৯৯৯ মাহাথিরই তাকে জেলে পাঠিয়েছিলেন। তবে এবারের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নিজেদের বিরোধ মিটিয়ে ফেলেছেন তারা। নির্বাচনে জিতলে আনোয়ার ইব্রাহিমকে ক্ষমা করে দেবেন মাহাথির। পরে তার কাছেই দায়িত্ব হস্তান্তর করবেন। ১৯৮১ সাল থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত টানা ২২ বছর ক্ষমতায় ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ।
No comments