বাংলাদেশি আইটি শিক্ষার্থীদের জন্য মার্কিন প্রতিষ্ঠানের মিলিয়ন ডলারের বৃত্তি ঘোষণা
উত্তর
আমেরিকায় প্রযুক্তি কর্ম-বাজার খাতের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান পিপল এন টেক
বাংলাদেশি আইটি শিক্ষার্থীদের জন্য এক মিলিয়ন ডলারের স্কলারশিপ বা
শিক্ষাবৃত্তি ঘোষণা করেছে। আগামী এক বছরের মধ্যে উপযুক্ত বাংলাদেশি
শিক্ষার্থীরা এই সুবিধার আওতায় বিনা খরচে অথবা স্বল্প খরচে প্রয়োজনীয়
প্রস্তুতি গ্রহণপূর্বক যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার মূলধারার প্রযুক্তি-বাজারে
উচ্চ বেতনে কাজের সুযোগ গ্রহণ করতে পারবেন। ভার্জিনিয়াভিত্তিক প্রতিষ্ঠান
পিপল এন টেকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আবু বকর হানিপ রোববার তাদের
নিউ ইয়র্ক অফিসে এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে এই ঘোষণা দেন। এ সময় প্রতিষ্ঠানটির
সিনিয়র কর্মকর্তাগণও উপস্থিত ছিলেন।
আবু বকর হানিপ জানান, বিগত কয়েক বছরে পিপল এন টেক প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে পাঁচ হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণীকে যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার প্রযুক্তি খাতে উচ্চ বেতনের কাজ জুটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি ঢাকায় একটি ক্যাম্পাস চালু করেছে এবং সেখান থেকেও বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানিতে আকর্ষণীয় বেতনে কাজের সুযোগ পেয়েছে। তিনি জানান, পিপল এন টেক নিয়মিতভাবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ বা বৃত্তি দেয়। সেই ধারাবাহিকতায় এবার আরো বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে আমেরিকান ও কানাডীয় প্রযুক্তি খাতের সুবিশাল কর্মবাজারে কাজের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় অঙ্কের বৃত্তি ঘোষণা করল। যথানিয়মে মেধা যাচাই পরীক্ষার ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অন্তত ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে এই সুবিধা প্রদান করা হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা কানাডায় বসবাসকারী বাংলাদেশিরা তো বটেই, বাংলাদেশে অবস্থানরত উপযুক্ত প্রার্থীরাও নির্ধারিত নিয়মে এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আগ্রহীদের িি.িঢ়ড়বড়ঢ়ষবহঃবপয.পড়স ওয়েব ঠিকানায় যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঘোষিত বৃত্তির আওতায় সফটওয়্যার টেস্টিং বিষয়ে ৫০ জন, সেলেনিয়ামে ৫০ জন, মোবাইল অটোমেশনে ৫০ জন, সাইবার সিকিউরিটিতে ৫০ জন এবং ডেটাবেজ অ্যামিনিস্ট্রেশনে ৫০ জন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার সুযোগ দেয়া হবে। বর্তমানে এর যে কোনো বিষয়ে কোর্স ফি নেয়া হয় ৪ হাজার ডলার। কিন্তু বৃত্তিপ্রাপ্তরা কোনো ফি ছাড়াই অথবা নামমাত্র ফি’র বিনিময়ে এসব কোর্স সম্পন্ন করে সরাসরি চাকরিতে যোগদানের সুযোগ পাবেন। এ সময় আরো জানানো হয়, আমেরিকা ও কানাডার প্রযুক্তি বাজারে বর্তমানে কম করে হলেও ১ লাখ ৩৩ হাজার কাজের সুযোগ রয়েছে। এসব শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীরা যেন উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে আসতে পারে সেই লক্ষ্যেই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান প্রযুক্তি উদ্যোক্তা আবু বকর হানিপ।
আবু বকর হানিপ জানান, বিগত কয়েক বছরে পিপল এন টেক প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে পাঁচ হাজারেরও বেশি তরুণ-তরুণীকে যুক্তরাষ্ট্রের মূলধারার প্রযুক্তি খাতে উচ্চ বেতনের কাজ জুটিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে, যাদের বেশির ভাগই বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত। ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠানটি ঢাকায় একটি ক্যাম্পাস চালু করেছে এবং সেখান থেকেও বিপুল সংখ্যক শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন কোম্পানিতে আকর্ষণীয় বেতনে কাজের সুযোগ পেয়েছে। তিনি জানান, পিপল এন টেক নিয়মিতভাবে মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ বা বৃত্তি দেয়। সেই ধারাবাহিকতায় এবার আরো বেশি সংখ্যক বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে আমেরিকান ও কানাডীয় প্রযুক্তি খাতের সুবিশাল কর্মবাজারে কাজের সুযোগ করে দেয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানের এ যাবৎকালের সবচেয়ে বড় অঙ্কের বৃত্তি ঘোষণা করল। যথানিয়মে মেধা যাচাই পরীক্ষার ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অন্তত ২৫০ জন শিক্ষার্থীকে এই সুবিধা প্রদান করা হবে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র কিংবা কানাডায় বসবাসকারী বাংলাদেশিরা তো বটেই, বাংলাদেশে অবস্থানরত উপযুক্ত প্রার্থীরাও নির্ধারিত নিয়মে এই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আগ্রহীদের িি.িঢ়ড়বড়ঢ়ষবহঃবপয.পড়স ওয়েব ঠিকানায় যোগাযোগের পরামর্শ দেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঘোষিত বৃত্তির আওতায় সফটওয়্যার টেস্টিং বিষয়ে ৫০ জন, সেলেনিয়ামে ৫০ জন, মোবাইল অটোমেশনে ৫০ জন, সাইবার সিকিউরিটিতে ৫০ জন এবং ডেটাবেজ অ্যামিনিস্ট্রেশনে ৫০ জন শিক্ষার্থীকে পড়াশোনার সুযোগ দেয়া হবে। বর্তমানে এর যে কোনো বিষয়ে কোর্স ফি নেয়া হয় ৪ হাজার ডলার। কিন্তু বৃত্তিপ্রাপ্তরা কোনো ফি ছাড়াই অথবা নামমাত্র ফি’র বিনিময়ে এসব কোর্স সম্পন্ন করে সরাসরি চাকরিতে যোগদানের সুযোগ পাবেন। এ সময় আরো জানানো হয়, আমেরিকা ও কানাডার প্রযুক্তি বাজারে বর্তমানে কম করে হলেও ১ লাখ ৩৩ হাজার কাজের সুযোগ রয়েছে। এসব শূন্যপদ পূরণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশি তরুণ-তরুণীরা যেন উল্লেখযোগ্যভাবে এগিয়ে আসতে পারে সেই লক্ষ্যেই দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছেন বাংলাদেশি-আমেরিকান প্রযুক্তি উদ্যোক্তা আবু বকর হানিপ।
No comments