দোয়ারাবাজারে সড়ক নদীতে বিচ্ছিন্ন দুই উপজেলা
দোয়ারাবাজার
উপজেলার সুরমা নদীর ভাঙনে আবারো বন্ধ হয়েছে ছাতক দোয়ারাবাজারে একমাত্র
যোগাযোগ সড়ক। বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে ছাতকের সঙ্গে দোয়ারাবাজারের যোগাযোগ। গত
বৃহস্পতিবার ঢাকা থেকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি টিম ভাঙন এলাকা পরিদর্শন
করেছেন। এদিকে শনিবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. সাবিরুল ইসলাম ভাঙন এলাকা
পরিদর্শন করেছেন।
গত এক সপ্তাহ ধরে নদীর ভাঙনে একটু একটু করে সড়কটি নদীগর্ভে চলে গেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন রকম পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবারের বৃষ্টিতে মংলারগাঁও গ্রামের পাশের মাস্টারপাড়া এলাকায় সড়কের বড় অংশ ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এর আগে বিলীন হয়েছে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন সড়কটি।
এদিকে ভাঙনে মংলারগাঁও, মাজেরগাঁও, মুরাদপুর, পূর্ব মাছিমপুর, পশ্চিম মাছিমপুরের প্রায় শতাধিক পরিবার ভিটে মাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। প্রায় অর্ধশতাধিক পরিবার রাস্তার পাশে ঘর তৈরি করে কোনোরকম দিন কাটাচ্ছেন।
উপজেলার মাজেরগাঁও গ্রামের সমুজ আলী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বাবার রেখে যাওয়া এই বাড়ির ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই। আমদের ভিটের অর্ধেক অংশ এখন নদীগর্ভে। বাকি অংশটুকু যদি নদীগর্ভে চলে যায় তাহলে আমাদেরও অন্যদের মতো রাস্তায় আশ্রয় নিতে হবে।’
নদীভাঙন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিপূর্বে আমরা কয়েকবার মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনোরকম পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। সরকারের নীরব ভূমিকায় আমরা হতাশ।
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মহুয়া মমতাজ বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জরুরি ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে বলেছেন। এই মুহূর্তে উপজেলা পরিষদের পর্যাপ্ত বরাদ্দ নেই। তাই আমাদের পক্ষ থেকে কিছু করা যাচ্ছে না।’
গত এক সপ্তাহ ধরে নদীর ভাঙনে একটু একটু করে সড়কটি নদীগর্ভে চলে গেলেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন রকম পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। গত বৃহস্পতি ও শুক্রবারের বৃষ্টিতে মংলারগাঁও গ্রামের পাশের মাস্টারপাড়া এলাকায় সড়কের বড় অংশ ভেঙে নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যায়। এর আগে বিলীন হয়েছে উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন সড়কটি।
এদিকে ভাঙনে মংলারগাঁও, মাজেরগাঁও, মুরাদপুর, পূর্ব মাছিমপুর, পশ্চিম মাছিমপুরের প্রায় শতাধিক পরিবার ভিটে মাটি হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। প্রায় অর্ধশতাধিক পরিবার রাস্তার পাশে ঘর তৈরি করে কোনোরকম দিন কাটাচ্ছেন।
উপজেলার মাজেরগাঁও গ্রামের সমুজ আলী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘বাবার রেখে যাওয়া এই বাড়ির ভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই। আমদের ভিটের অর্ধেক অংশ এখন নদীগর্ভে। বাকি অংশটুকু যদি নদীগর্ভে চলে যায় তাহলে আমাদেরও অন্যদের মতো রাস্তায় আশ্রয় নিতে হবে।’
নদীভাঙন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি তাজুল ইসলাম বলেন, ‘ইতিপূর্বে আমরা কয়েকবার মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছি। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে কোনোরকম পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। সরকারের নীরব ভূমিকায় আমরা হতাশ।
দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মহুয়া মমতাজ বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জরুরি ভিত্তিতে বরাদ্দ দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষকে বলেছেন। এই মুহূর্তে উপজেলা পরিষদের পর্যাপ্ত বরাদ্দ নেই। তাই আমাদের পক্ষ থেকে কিছু করা যাচ্ছে না।’
No comments