রোহিঙ্গা বোঝাই নৌকা মালয়েশিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে সরকারের বক্তব্য এবং প্রতিক্রিয়া
মালয়েশিয়ার উপকুলে রোহিঙ্গা শরণার্থী বোঝাই নৌকাগুলি বাংলাদেশের উপকূল ছেড়ে যাওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের শরণার্থীবিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, রোহিঙ্গারা তাদের ভাগ্য পরীক্ষার চেষ্টায় আবারও খোলা সাগরে নামছে ‘এ ধরনের কোনও তথ্য’ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের হাতে নেই। তিনি বলেন, ‘কেউ নৌকায় করে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে বাংলাদেশ উপকূল থেকে যাত্রা করেছে বলে কোনও গোয়েন্দা তথ্য আমরা পাইনি।’
এ প্রসঙ্গে, কক্সবাজারস্থ রোহিংগা এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট-এর সাধারণ সম্পাদক জনাব জমির উদ্দিন রেডিও তেহরানকে জানান, মিয়ানমারে বছরের পর বছর অবরুদ্ধ থেকে নির্যাতন সইতে না পেরে রোহিংগারা প্রাণ বাঁচাতে যে যেদিকে পারছে পালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে আশ্রিত অনেকে আরো ভাল জীবনের আশায় এভাবে ঝুঁকিপুর্ণ পথে সাগর পারি দিচ্ছে।
এদিকে, বার্তা সংস্থা এএফপি’ র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ফেলে আসা ভূখণ্ডে বসতি স্থাপনের জন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি উপজাতি পরিবারগুলোকে প্রলুব্ধ করছে মিয়ানমার। রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চল থেকে আনুমানিক ৫০টি পরিবার ইতিমধ্যে রাখাইন রাজ্যে পাড়ি জমিয়েছে।
রাখাইনে জমি, নাগরিকত্ব আর পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে খাবার দেয়ার প্রলোভনে তাদের প্রলুব্ধ করছে মিয়ানমার। এ বিষয়ের সত্যতা স্বীকার করে জনাব জমির উদ্দিন বলেন , ২০১২ সালে রাখাইনে নির্যাতন শুরুর পর অনেক বৌদ্ধ যুবক সেখানকার উগ্র রাখাইন্দের সাথে যোগ দেয়। এখন অনেকে সপরিবাre চলে যাচ্ছে।
রাখাইনে গত আগস্ট থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কঠোর অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে আনুমানিক ৭ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। রোহিঙ্গাদের বহু গ্রাম আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। এ অভিযানকে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ কর্মকর্তারা জাতিগত নিধনযজ্ঞ আখ্যা দিয়েছেন। এদিকে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে হওয়া সমঝোতায় একজন শরণার্থীও এখনো ফেরত যায়নি। রোহিঙ্গা নেতারা বলছেন, রোহিঙ্গাদের নিজ গ্রামে যাওয়ার সুযোগ দেয়া না হলে তারা ফেরত যাবেন না। অস্থায়ী পুনর্বাসন ক্যাম্পে থাকবেন না।
বাংলাদেশের শরণার্থীবিষয়ক কমিশনার মোহাম্মদ আবুল কালাম ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেছেন, রোহিঙ্গারা তাদের ভাগ্য পরীক্ষার চেষ্টায় আবারও খোলা সাগরে নামছে ‘এ ধরনের কোনও তথ্য’ স্থানীয় কর্তৃপক্ষের হাতে নেই। তিনি বলেন, ‘কেউ নৌকায় করে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে বাংলাদেশ উপকূল থেকে যাত্রা করেছে বলে কোনও গোয়েন্দা তথ্য আমরা পাইনি।’
এ প্রসঙ্গে, কক্সবাজারস্থ রোহিংগা এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট-এর সাধারণ সম্পাদক জনাব জমির উদ্দিন রেডিও তেহরানকে জানান, মিয়ানমারে বছরের পর বছর অবরুদ্ধ থেকে নির্যাতন সইতে না পেরে রোহিংগারা প্রাণ বাঁচাতে যে যেদিকে পারছে পালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে আশ্রিত অনেকে আরো ভাল জীবনের আশায় এভাবে ঝুঁকিপুর্ণ পথে সাগর পারি দিচ্ছে।
এদিকে, বার্তা সংস্থা এএফপি’ র এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ফেলে আসা ভূখণ্ডে বসতি স্থাপনের জন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী বাংলাদেশি উপজাতি পরিবারগুলোকে প্রলুব্ধ করছে মিয়ানমার। রিপোর্টে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চল থেকে আনুমানিক ৫০টি পরিবার ইতিমধ্যে রাখাইন রাজ্যে পাড়ি জমিয়েছে।
রাখাইনে জমি, নাগরিকত্ব আর পাঁচ বছরের জন্য বিনামূল্যে খাবার দেয়ার প্রলোভনে তাদের প্রলুব্ধ করছে মিয়ানমার। এ বিষয়ের সত্যতা স্বীকার করে জনাব জমির উদ্দিন বলেন , ২০১২ সালে রাখাইনে নির্যাতন শুরুর পর অনেক বৌদ্ধ যুবক সেখানকার উগ্র রাখাইন্দের সাথে যোগ দেয়। এখন অনেকে সপরিবাre চলে যাচ্ছে।
রাখাইনে গত আগস্ট থেকে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর কঠোর অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে আনুমানিক ৭ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে। রোহিঙ্গাদের বহু গ্রাম আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেয়া হয়েছে। এ অভিযানকে যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘ কর্মকর্তারা জাতিগত নিধনযজ্ঞ আখ্যা দিয়েছেন। এদিকে, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে হওয়া সমঝোতায় একজন শরণার্থীও এখনো ফেরত যায়নি। রোহিঙ্গা নেতারা বলছেন, রোহিঙ্গাদের নিজ গ্রামে যাওয়ার সুযোগ দেয়া না হলে তারা ফেরত যাবেন না। অস্থায়ী পুনর্বাসন ক্যাম্পে থাকবেন না।
No comments