সিরিয়া থেকে সেনা সরাতে চান ট্রাম্প; পেন্টাগনের ভিন্ন সুর
আমেরিকার
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়া থেকে মার্কিন সেনা
ফিরিয়ে নিতে চাইলেও ভিন্ন মত প্রকাশ করেছে পেন্টাগন ও পররাষ্ট্র দপ্তর।
পেন্টাগন ও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা এ ইস্যুতে সম্পূর্ণ ভিন্ন নীতি নিয়েছেন। তারা বলছেন, সিরিয়ায় মার্কিন সেনাদের মিশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেনা ফিরিয়ে নেয়া হবে না।
গতকাল রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির একটি ফোরামে দেয়া বক্তৃতায় মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ডের প্রধান জেনারেল জোসেফ ভোটেল বলেন, “যদিও উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের কবল থেকে ইরাক ও সিরিয়ার শতকরা ৯০ শতাংশ ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে তারপরও সেখানে মার্কিন সেনা উপস্থিতির দরকার রয়েছে।” ভোটেল বলেন, “এখনো এমন কিছু এলাকা রয়েছে সেখানে দায়েশের উপস্থিতি ও তৎপরতা রয়েছে।”
জেনারেল ভোটেলের পাশাপাশি পররাষ্ট্র দপ্তরের শীর্ষ দূত ব্রেট ম্যাকগুর্ক বলেন, “দায়েশ এখনো শেষ হয়ে যায় নি। আমরা সিরিয়ায় গিয়েছি দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কিন্তু আমাদের মিশন এখনো শেষ হয় নি।”
মার্কিন কর্মকর্তারা সিরিয়ায় দায়েশ-বিরোধী লড়াইয়ের দাবি করলেও বাস্তবতা হচ্ছে- সেখানে মার্কিন হামলায় দায়েশের বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর নেই। বরং মার্কিন বিমান হামলায় ইরাক ও সিরিয়ায় হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে; এমনকি ইরাক ও সিরিয়ার বহু সেনাও মারা গেছে। মার্কিন নির্লিপ্ততার কারণেই রুশ সামরিক বাহিনী সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে।
পেন্টাগন ও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা এ ইস্যুতে সম্পূর্ণ ভিন্ন নীতি নিয়েছেন। তারা বলছেন, সিরিয়ায় মার্কিন সেনাদের মিশন শেষ না হওয়া পর্যন্ত সেনা ফিরিয়ে নেয়া হবে না।
গতকাল রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির একটি ফোরামে দেয়া বক্তৃতায় মার্কিন কেন্দ্রীয় কমান্ডের প্রধান জেনারেল জোসেফ ভোটেল বলেন, “যদিও উগ্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দায়েশের কবল থেকে ইরাক ও সিরিয়ার শতকরা ৯০ শতাংশ ভূমি উদ্ধার করা হয়েছে তারপরও সেখানে মার্কিন সেনা উপস্থিতির দরকার রয়েছে।” ভোটেল বলেন, “এখনো এমন কিছু এলাকা রয়েছে সেখানে দায়েশের উপস্থিতি ও তৎপরতা রয়েছে।”
জেনারেল ভোটেলের পাশাপাশি পররাষ্ট্র দপ্তরের শীর্ষ দূত ব্রেট ম্যাকগুর্ক বলেন, “দায়েশ এখনো শেষ হয়ে যায় নি। আমরা সিরিয়ায় গিয়েছি দায়েশের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য কিন্তু আমাদের মিশন এখনো শেষ হয় নি।”
মার্কিন কর্মকর্তারা সিরিয়ায় দায়েশ-বিরোধী লড়াইয়ের দাবি করলেও বাস্তবতা হচ্ছে- সেখানে মার্কিন হামলায় দায়েশের বড় কোনো ক্ষয়ক্ষতির খবর নেই। বরং মার্কিন বিমান হামলায় ইরাক ও সিরিয়ায় হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে; এমনকি ইরাক ও সিরিয়ার বহু সেনাও মারা গেছে। মার্কিন নির্লিপ্ততার কারণেই রুশ সামরিক বাহিনী সিরিয়ায় হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য হয়েছে।
No comments