পাকিস্তানী কূটনীতিককে ধরতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ ভারত
ভারতের
‘ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি’ (এনআইএ) পাকিস্তানী একজন কূটনীতিকের
বিরুদ্ধে নাশকতার অভিযোগ এনেছে। আমির যুবায়ের সিদ্দিকী নামের ওই পাকিস্তানী
দূতাবাস কর্মকর্তা কলম্বোর পাকিস্তান দূতাবাসে ভিসা কাউন্সিলর হিসেবে
কর্মরত ছিলেন। ভারত দাবি করেছে, সিদ্দিকী ভারতে থাকা যুক্তরাষ্ট্র ও
ইসরায়েলের দূতাবাসে ২৬/১১-এর হামলার মতো হামলা করারা ষড়যন্ত্রে যুক্ত।
তাছাড়াও, তিনি দক্ষিণ ভারতের সেনা ও নৌবাহিনী সদর দফতরেও হামলার পরিকল্পনা
করেছিলেন। এনআইএ পাকিস্তানী কূটনীতিক আমির যুবায়ের সিদ্দিকীর ছবি প্রকাশ
করে তার বিষয়ে তথ্য দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে। তাছাড়া তারা সিদ্দিকীকে
গ্রেফতার করতে ইন্টারপোলের সাহায্য নেওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সংস্থাটি
চায়, সিদ্দিকীকে গ্রেফতারে ইন্টারপোলের ‘রেড নোটিস’ জারি হোক।
ভারতের এনআইএর ভাষ্য, আমির যুবায়ের সিদ্দিকীর সঙ্গে আরও দুই পাকিস্তানী কর্মকর্তা জড়িত। তাছাড়াও, শ্রীলঙ্কা দূতাবাসে কাজ করা চতুর্থ একজন পাকিস্তানী কর্মকর্তা ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে সহায়তা করেছে। সিদ্দিকির কর্মকান্ডের খবর জানতে পারার পর, ভারতের চাপে শ্রীলঙ্কা সিদ্দিকিকে বহিষ্কার করে। অভিযুক্ত পাকিস্তানী কর্মকর্তাদের পাকিস্তানী ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা জানা গেছে।
ভারতের সংস্থা এনআইএ দাবি করেছে, শ্রীলঙ্কার পাকিস্তান দূতাবাসে ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত কর্মরত থাকা ওই কর্মকর্তারা অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে মিলে চেন্নাইসহ দক্ষিণ ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করেছিল। তারা শ্রীলঙ্কার নাগরিক মুহাম্মদ সাকির হুসেনসহ অরুণ সেলভারাজ, সিভাবালান ও থামিম আনসারিসহ কয়েক জনকে সহযোগী হিসেবে পেয়েছিল। তাদের সবাইকে ভারতের পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সিদ্দিকী এদেরকে কাজে লাগাতে সেনা ও পারমাণবিক স্থাপনা এবং অস্ত্রের চালানের বিষয়ে খোঁজ নিতে এবং ছবি তুলে আনতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। ভারতীয় কর্মকর্তাদের ল্যাপটপ চুরি করতে ও জাল ভারতীয় মুদ্রা সরবরাহের ব্যবস্থা করতে তাদেরকে নির্দেশ দিয়েছিলেন সিদ্দেদিকী। চেন্নাইয়ে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস, বেঙ্গালুরুতে অবস্থিত ইসরায়েলের দূতাবাস, বিশাখাপট্টমে অবস্থিত নৌবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সদর দফতর এবং বিভিন্ন বন্দরে হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন তারা। দূতাবাসগুলোতে হামলা চালানোর জন্য মালদ্বীপ থেকে দুজন জঙ্গির ভারতে যাওয়ার কথা ছিল।
সিদ্দিকীর নাম জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার নাগরিক সাকির হুসেন। তার বিরুদ্ধে গত ফেব্রুয়ারিতেই অভিযোগপত্র গঠন করেছে ভারত। তবে অপর দুই পাকিস্তানীর বিষয়ে এখনও পুরো তথ্য জানতে পারেনি তারা। সন্দেহভাজন ওই দুই কর্মকর্তাদের একজন পাকিস্তানী গুপ্তচর,যার ছদ্মনাম ‘ভিনিথ’ এবং অপর জনের ছদ্মনাম ‘বস’ ওরফে ‘শাহ’। একজন ভারতীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত এই প্রথম কোনও কূটনীতিককে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং তাকে ধরতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে। সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া ও হিন্দুস্তান টাইমস।
ভারতের এনআইএর ভাষ্য, আমির যুবায়ের সিদ্দিকীর সঙ্গে আরও দুই পাকিস্তানী কর্মকর্তা জড়িত। তাছাড়াও, শ্রীলঙ্কা দূতাবাসে কাজ করা চতুর্থ একজন পাকিস্তানী কর্মকর্তা ভারতের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে সহায়তা করেছে। সিদ্দিকির কর্মকান্ডের খবর জানতে পারার পর, ভারতের চাপে শ্রীলঙ্কা সিদ্দিকিকে বহিষ্কার করে। অভিযুক্ত পাকিস্তানী কর্মকর্তাদের পাকিস্তানী ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা জানা গেছে।
ভারতের সংস্থা এনআইএ দাবি করেছে, শ্রীলঙ্কার পাকিস্তান দূতাবাসে ২০০৯ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত কর্মরত থাকা ওই কর্মকর্তারা অন্যান্য সহযোগীদের সঙ্গে মিলে চেন্নাইসহ দক্ষিণ ভারতের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনা করেছিল। তারা শ্রীলঙ্কার নাগরিক মুহাম্মদ সাকির হুসেনসহ অরুণ সেলভারাজ, সিভাবালান ও থামিম আনসারিসহ কয়েক জনকে সহযোগী হিসেবে পেয়েছিল। তাদের সবাইকে ভারতের পুলিশ গ্রেফতার করেছে। সিদ্দিকী এদেরকে কাজে লাগাতে সেনা ও পারমাণবিক স্থাপনা এবং অস্ত্রের চালানের বিষয়ে খোঁজ নিতে এবং ছবি তুলে আনতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। ভারতীয় কর্মকর্তাদের ল্যাপটপ চুরি করতে ও জাল ভারতীয় মুদ্রা সরবরাহের ব্যবস্থা করতে তাদেরকে নির্দেশ দিয়েছিলেন সিদ্দেদিকী। চেন্নাইয়ে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস, বেঙ্গালুরুতে অবস্থিত ইসরায়েলের দূতাবাস, বিশাখাপট্টমে অবস্থিত নৌবাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় সদর দফতর এবং বিভিন্ন বন্দরে হামলার পরিকল্পনা করেছিলেন তারা। দূতাবাসগুলোতে হামলা চালানোর জন্য মালদ্বীপ থেকে দুজন জঙ্গির ভারতে যাওয়ার কথা ছিল।
সিদ্দিকীর নাম জানিয়েছে শ্রীলঙ্কার নাগরিক সাকির হুসেন। তার বিরুদ্ধে গত ফেব্রুয়ারিতেই অভিযোগপত্র গঠন করেছে ভারত। তবে অপর দুই পাকিস্তানীর বিষয়ে এখনও পুরো তথ্য জানতে পারেনি তারা। সন্দেহভাজন ওই দুই কর্মকর্তাদের একজন পাকিস্তানী গুপ্তচর,যার ছদ্মনাম ‘ভিনিথ’ এবং অপর জনের ছদ্মনাম ‘বস’ ওরফে ‘শাহ’। একজন ভারতীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ভারত এই প্রথম কোনও কূটনীতিককে ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছে এবং তাকে ধরতে ইন্টারপোলের দ্বারস্থ হয়েছে। সূত্র: টাইমস অফ ইন্ডিয়া ও হিন্দুস্তান টাইমস।
No comments