সিরিয়ায় হামলা চালালে ভয়াবহ পরিণতি বরণ করতে হবে: আমেরিকাকে রাশিয়া
রাশিয়া
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেছে, রাসায়নিক হামলার কথিত অজুহাতে সিরিয়ায়
সামরিক হামলা চালালে আমেরিকাকে ভয়াবহ পরিণতি বরণ করতে হবে। জাতিসংঘে
নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত ভ্যাসিলি নেবেনজিয়া গতকাল (সোমবার) জাতিসংঘ
নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে এ হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।
তিনি বলেন, “হামলা করার জন্য সিরিয়ার হাতে কোনো রাসায়নিক অস্ত্র নেই।” তিনি আরো বলেন, “সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের মাধ্যমে আমরা আমেরিকাকে এ তথ্য দিয়েছি যে, সিরিয়া সরকারের অনুরোধে দেশটিতে সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া এবং মিথ্যা অভিযোগে সিরিয়ায় সামরিক হামলা চালালে আমেরিকাকে মারাত্মক পরিণতির মুখে পড়তে হবে।”
নেবেনজিয়া বলেন, রাসায়নিক অস্ত্র বিষয়ক আন্তর্জাতিক নজরদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত মঙ্গলবারের মধ্যেই সিরিয়ায় তদন্তকারী পাঠানো। তিনি বলেন, “আমাদের সামরিক বাহিনী, তেজস্ক্রিয়, জীবাণু ও রাসায়নিক অস্ত্র বিষয়ক ইউনিটগুলো কথিত রাসায়নিক হামলার ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং তারা সেখান থেকে জানিয়েছে যে, রাসায়নিক হামলার মতো কোনো কিছু পাওয়া যায় নি। সেখানে কোনো মৃতদেহ পাওয়া যায় নি। বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত কোনো ব্যক্তিকে হাসাপতালে পাওয়া যায় নি। দুমার ডাক্তাররাও বলেন নি যে, সেখানো রাসায়নিক হামলার শিকার কোনো ব্যক্তি ভর্তি হয়েছে। সিরিয়ার রেড ক্রিসেন্টও এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে নি। এ অবস্থায় আমরা আন্তর্জাতিক রাাসয়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ প্রতিষ্ঠান ওপিসিডাব্লিউ-কে সিরিয়ার ঘটনা তদন্ত করে দেখার অনুরোধ করছি।”
গত শনিবার সন্ত্রাসী অধ্যুষিত পূর্ব গৌতার দুমা শহরে সিরিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক হামলার গুজব ছড়ানো হয় এবং ওই হামলায় কয়েক ডজন লোক মারা গেছে বলে দাবি করা হয়। কিন্তু সিরিয়া ও রাশিয়া তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি জোরালোভাবে নাকচ করে। এ নিয়ে গতকাল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ জরুরি বৈঠকে বসে। সিরিয়া ও রাশিয়া দু দেশই বলেছে, দুমায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সিরিয়ার সেনাদের সাফল্য ম্লান করে দিতেই আমেরিকা এ অভিযোগ তুলেছে।
তিনি বলেন, “হামলা করার জন্য সিরিয়ার হাতে কোনো রাসায়নিক অস্ত্র নেই।” তিনি আরো বলেন, “সংশ্লিষ্ট চ্যানেলের মাধ্যমে আমরা আমেরিকাকে এ তথ্য দিয়েছি যে, সিরিয়া সরকারের অনুরোধে দেশটিতে সেনা মোতায়েন করেছে রাশিয়া এবং মিথ্যা অভিযোগে সিরিয়ায় সামরিক হামলা চালালে আমেরিকাকে মারাত্মক পরিণতির মুখে পড়তে হবে।”
নেবেনজিয়া বলেন, রাসায়নিক অস্ত্র বিষয়ক আন্তর্জাতিক নজরদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর উচিত মঙ্গলবারের মধ্যেই সিরিয়ায় তদন্তকারী পাঠানো। তিনি বলেন, “আমাদের সামরিক বাহিনী, তেজস্ক্রিয়, জীবাণু ও রাসায়নিক অস্ত্র বিষয়ক ইউনিটগুলো কথিত রাসায়নিক হামলার ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং তারা সেখান থেকে জানিয়েছে যে, রাসায়নিক হামলার মতো কোনো কিছু পাওয়া যায় নি। সেখানে কোনো মৃতদেহ পাওয়া যায় নি। বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত কোনো ব্যক্তিকে হাসাপতালে পাওয়া যায় নি। দুমার ডাক্তাররাও বলেন নি যে, সেখানো রাসায়নিক হামলার শিকার কোনো ব্যক্তি ভর্তি হয়েছে। সিরিয়ার রেড ক্রিসেন্টও এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে নি। এ অবস্থায় আমরা আন্তর্জাতিক রাাসয়নিক অস্ত্র নিষিদ্ধকরণ প্রতিষ্ঠান ওপিসিডাব্লিউ-কে সিরিয়ার ঘটনা তদন্ত করে দেখার অনুরোধ করছি।”
গত শনিবার সন্ত্রাসী অধ্যুষিত পূর্ব গৌতার দুমা শহরে সিরিয়ার সেনাদের বিরুদ্ধে রাসায়নিক হামলার গুজব ছড়ানো হয় এবং ওই হামলায় কয়েক ডজন লোক মারা গেছে বলে দাবি করা হয়। কিন্তু সিরিয়া ও রাশিয়া তাৎক্ষণিকভাবে বিষয়টি জোরালোভাবে নাকচ করে। এ নিয়ে গতকাল জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ জরুরি বৈঠকে বসে। সিরিয়া ও রাশিয়া দু দেশই বলেছে, দুমায় সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সিরিয়ার সেনাদের সাফল্য ম্লান করে দিতেই আমেরিকা এ অভিযোগ তুলেছে।
No comments