চট্টগ্রামে ঋণ জালিয়াতির অভিযোগে ব্যাংক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামের জালিয়াতির মাধ্যমে এক ব্যক্তিকে ঋণ নিতে সহায়তায় অভিযোগে এক ব্যাংক কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম প্রিন্সিপাল অফিসে উপ মহাব্যবস্থাপক পদে কর্মরত মো. নুরুল কবিরকে।
তার আগে বন্দর থানায় ৩ কোটি সাড়ে ১৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুই ব্যাংক কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
মামলায় পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাথার সাবেক কর্মকর্তা ও বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুরে মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপক জাকির হোসেনসহ আরও তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন মোহাম্মদ হোসেন, আনিসুল আলম চৌধুরী, মো. সাহাবউদ্দিন।
মামলার বাদী দুদকের ঢাকা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক বলেন, নুরুল কবির পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাখায় ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত থাকাকালে জাকির হোসেনসহ পরষ্পর যোগসাজসে আসামি মো. হোসেনকে শফিকুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে একটি ভূয়া ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সহায়তা করেন।
“২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদ হোসেনকে ভুয়া আমদানিকারক পরিচয় ও ভুয়া কাগজপত্র জমা নিয়ে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ঋণ পেতে সহায়তা করেন।”
দুদক কর্মকর্তা সিরাজুল বলেন, হোসেন ভুয়া কাগজপত্র ও আমদানিকারক পরিচয় দিয়ে নেওয়া ঋণ থেকে কিছু পরিশোধ করলেও আরও তিন কোটি ১৮ লাখ ৫৫ হাজার ৪৯৪ দশমিক ২২ টাকা আসামিরা পরষ্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন।
বৃহস্পতিবার কোতোয়ালি এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম প্রিন্সিপাল অফিসে উপ মহাব্যবস্থাপক পদে কর্মরত মো. নুরুল কবিরকে।
তার আগে বন্দর থানায় ৩ কোটি সাড়ে ১৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুই ব্যাংক কর্মকর্তাসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক।
মামলায় পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাথার সাবেক কর্মকর্তা ও বর্তমানে লক্ষ্মীপুর জেলার রায়পুরে মিউচুয়্যাল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপক জাকির হোসেনসহ আরও তিনজনকে আসামি করা হয়েছে। অন্য আসামিরা হলেন মোহাম্মদ হোসেন, আনিসুল আলম চৌধুরী, মো. সাহাবউদ্দিন।
মামলার বাদী দুদকের ঢাকা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ সিরাজুল হক বলেন, নুরুল কবির পূবালী ব্যাংকের চট্টগ্রাম বন্দর শাখায় ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত থাকাকালে জাকির হোসেনসহ পরষ্পর যোগসাজসে আসামি মো. হোসেনকে শফিকুল ইসলাম পরিচয় দিয়ে একটি ভূয়া ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে সহায়তা করেন।
“২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মোহাম্মদ হোসেনকে ভুয়া আমদানিকারক পরিচয় ও ভুয়া কাগজপত্র জমা নিয়ে প্রায় পাঁচ কোটি টাকা ঋণ পেতে সহায়তা করেন।”
দুদক কর্মকর্তা সিরাজুল বলেন, হোসেন ভুয়া কাগজপত্র ও আমদানিকারক পরিচয় দিয়ে নেওয়া ঋণ থেকে কিছু পরিশোধ করলেও আরও তিন কোটি ১৮ লাখ ৫৫ হাজার ৪৯৪ দশমিক ২২ টাকা আসামিরা পরষ্পর যোগসাজশে আত্মসাৎ করেন।
No comments