ক্যালিফোর্নিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ১৭
ভারী বর্ষণের কারণে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে ক্যালিফোর্নিয়ায় নিহত হয়েছেন অন্তত ১৭ জন। নিখোঁজ রয়েছেন আরো ১৩ জন। খবর বিবিসি, স্কাই নিউজ।
একই ঘটনায় আহত ১৬৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যা ও ভূমিধসে সান্তা বারবারার পূর্ব দিকে অবস্থিত রোমেরো ক্যানিয়নের মধ্যে এখনো প্রায় তিনশ জন আটকা পড়ে আছেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসাবশেষের মতো দেখাচ্ছে।
এখনো অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা উদ্ধার কর্মীদের।
বন্যাকবলিত এলাকাগুলোর হাজার হাজার অধিবাসী বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। কাদায় চাপা পড়া অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, যেসব এলাকা খালি করে ফেলার নির্দেশনার মধ্যে ছিল না সেসব এলাকাতেই বন্যা বড় ধরণের আঘাত হেনেছে। কেন্দ্রীয় জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা ক্যালিফোর্নিয়ায় এক জরুরি সতর্কতায় যেসব বাড়ি আগে কখনোই বন্যায় আক্রান্ত হয়নি এবার সেগুলোও ঝুঁকিতে আছে বলে জানিয়েছিল।
ভূমিধসে মন্টেসিটো এলাকার অনেক বাড়িরই ভিত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে সান্তা বারবারা কাউন্টি ফায়ার ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র মাইক এলিয়াসন জানিয়েছেন।
দমকল বাহিনীর ক্যাপ্টেন ডেভ জানিবোনি মঙ্গলবার শহরটি থেকে পাঁচ ব্যক্তির মৃতদের উদ্ধারের কথা জানান। ঝড়ের কারণে এদের মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা তার।
উদ্ধার কার্যক্রমে সহায়তা দিতে মার্কিন কোস্টগার্ড বেশ কয়েকটি বিমান পাঠানোর কথা জানিয়েছে। এ কারণে ঘটনাস্থলের কাছাকাছি ড্রোন ওড়াতে সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে হওয়া ভয়াবহ দাবানলে গাছ ও মাটি পুড়ে যাওয়ায় প্রাকৃতিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় সমস্যা দেখা দেয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
একই ঘটনায় আহত ১৬৩ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, বন্যা ও ভূমিধসে সান্তা বারবারার পূর্ব দিকে অবস্থিত রোমেরো ক্যানিয়নের মধ্যে এখনো প্রায় তিনশ জন আটকা পড়ে আছেন।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলকে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসাবশেষের মতো দেখাচ্ছে।
এখনো অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা উদ্ধার কর্মীদের।
বন্যাকবলিত এলাকাগুলোর হাজার হাজার অধিবাসী বাড়িঘর ছেড়ে পালিয়ে গেছে। কাদায় চাপা পড়া অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে উদ্ধার করা হয়েছে।
কর্মকর্তারা জানান, যেসব এলাকা খালি করে ফেলার নির্দেশনার মধ্যে ছিল না সেসব এলাকাতেই বন্যা বড় ধরণের আঘাত হেনেছে। কেন্দ্রীয় জরুরি ব্যবস্থাপনা সংস্থা ক্যালিফোর্নিয়ায় এক জরুরি সতর্কতায় যেসব বাড়ি আগে কখনোই বন্যায় আক্রান্ত হয়নি এবার সেগুলোও ঝুঁকিতে আছে বলে জানিয়েছিল।
ভূমিধসে মন্টেসিটো এলাকার অনেক বাড়িরই ভিত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে সান্তা বারবারা কাউন্টি ফায়ার ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র মাইক এলিয়াসন জানিয়েছেন।
দমকল বাহিনীর ক্যাপ্টেন ডেভ জানিবোনি মঙ্গলবার শহরটি থেকে পাঁচ ব্যক্তির মৃতদের উদ্ধারের কথা জানান। ঝড়ের কারণে এদের মৃত্যু হতে পারে বলে ধারণা তার।
উদ্ধার কার্যক্রমে সহায়তা দিতে মার্কিন কোস্টগার্ড বেশ কয়েকটি বিমান পাঠানোর কথা জানিয়েছে। এ কারণে ঘটনাস্থলের কাছাকাছি ড্রোন ওড়াতে সতর্কতাও জারি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে হওয়া ভয়াবহ দাবানলে গাছ ও মাটি পুড়ে যাওয়ায় প্রাকৃতিক পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনায় সমস্যা দেখা দেয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ক্ষয়ক্ষতির ঝুঁকি বেড়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
No comments