জেরুজালেম ইস্যুতে ট্রাম্পকে প্রত্যাখ্যান করা উচিত: কিম
জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ায় মার্কিন ঘোষণার প্রতিবাদ জানিয়েছেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন।
তিনি বলেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তে যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এর জন্য তাকে প্রত্যাখ্যান করা উচিত। ট্রাম্প আন্তর্জাতিক আইনকে অসম্মান করেছেন।
এর আগে তুরস্ক প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ান, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এ সিদ্ধান্তের নিন্দা জানান।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা ও মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরের নির্দেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।
কিমের ভাষায়, এটিই যুক্তরাষ্ট্রের আসল রূপ। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর যে নীতি নিয়ে এগোচ্ছেন তাতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া আশ্চর্যের কিছু না। বিবৃতিতে কিম জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের মায়াকান্নার কথাও উল্লেখ করেন। এসময় তিনি ট্রাম্পকে আবারো 'ভীমরতিগ্রস্ত বুড়ো ধামরা' বলে ডাকেন।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এ ঘোষণার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা পরিস্থিতির দায় যুক্তরাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
এতে স্বাধীনতা, শান্তি ও বন্ধুত্বকে জোর দিয়ে ফিলিস্তিন ও অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের জনগণের প্রতি সমর্থনের কথা জানানো হয়।
তিনি বলেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তে যে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। এর জন্য তাকে প্রত্যাখ্যান করা উচিত। ট্রাম্প আন্তর্জাতিক আইনকে অসম্মান করেছেন।
এর আগে তুরস্ক প্রেসিডেন্ট রেচেপ তায়েপ এরদোয়ান, জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে এ সিদ্ধান্তের নিন্দা জানান।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদ মাধ্যম কেসিএনএতে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা ও মার্কিন দূতাবাস স্থানান্তরের নির্দেশে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে।
কিমের ভাষায়, এটিই যুক্তরাষ্ট্রের আসল রূপ। ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর যে নীতি নিয়ে এগোচ্ছেন তাতে এ সিদ্ধান্ত নেয়া আশ্চর্যের কিছু না। বিবৃতিতে কিম জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের মায়াকান্নার কথাও উল্লেখ করেন। এসময় তিনি ট্রাম্পকে আবারো 'ভীমরতিগ্রস্ত বুড়ো ধামরা' বলে ডাকেন।
বিবৃতিতে আরো বলা হয়, এ ঘোষণার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে সৃষ্ট উত্তেজনা পরিস্থিতির দায় যুক্তরাষ্ট্রকেই নিতে হবে।
এতে স্বাধীনতা, শান্তি ও বন্ধুত্বকে জোর দিয়ে ফিলিস্তিন ও অন্যান্য আরব রাষ্ট্রের জনগণের প্রতি সমর্থনের কথা জানানো হয়।
No comments