আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস আজ
আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস আজ (সোমবার)। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য ঠিক করা হয়েছে ‘পার্বত্য অঞ্চলের ঝুঁকি, জলবায়ু, ক্ষুধা, অভিবাসন’।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা বাণী দিয়েছেন।
পার্বত্য এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও টেকসই ভবিষ্যতকে সামনে রেখে জাতিসংঘ ২০০৩ সালে ১১ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। সেই থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে।
বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় দিবসটি পালনের জন্য বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে গেলো ৭ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ৫ দিনব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়।
পার্বত্য এলাকার মানুষের জীবন-সংস্কৃতি, পোশাক পরিচ্ছদ ইতিহাস ঐতিহ্য বিষয়ক তথ্যাদি সমতলের মানুষের মাঝে পরিচয় করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যেই এ মেলার আয়োজন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণী বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব ও মানুষের অপরিকল্পিত ব্যবহারের কারণে বিশ্বব্যাপী পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে প্রতিকূল অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অতিবৃষ্টি, খরা, ঝড়ঝঞ্ঝা অন্যদিকে বৃক্ষনিধনের মাধ্যমে বন উজাড়; দুইয়ের প্রভাবে পার্বত্য অধিবাসীদের জীবনজীবিকা আজ হুমকির মুখে।
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস পালনের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের জীবন ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। পার্বত্য মানুষের টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনের মৌলিক উপাদানসমূহ নিশ্চিত হবে।
দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আলাদা বাণী দিয়েছেন।
পার্বত্য এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়ন ও টেকসই ভবিষ্যতকে সামনে রেখে জাতিসংঘ ২০০৩ সালে ১১ ডিসেম্বরকে আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। সেই থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন দেশে দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়ে আসছে।
বাংলাদেশে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় দিবসটি পালনের জন্য বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে গেলো ৭ ডিসেম্বর থেকে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে ৫ দিনব্যাপী মেলার আয়োজন করা হয়।
পার্বত্য এলাকার মানুষের জীবন-সংস্কৃতি, পোশাক পরিচ্ছদ ইতিহাস ঐতিহ্য বিষয়ক তথ্যাদি সমতলের মানুষের মাঝে পরিচয় করিয়ে দেয়ার লক্ষ্যেই এ মেলার আয়োজন।
রাষ্ট্রপতি তার বাণী বলেন, বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের নেতিবাচক প্রভাব ও মানুষের অপরিকল্পিত ব্যবহারের কারণে বিশ্বব্যাপী পার্বত্য অঞ্চলগুলোতে প্রতিকূল অবস্থার সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অতিবৃষ্টি, খরা, ঝড়ঝঞ্ঝা অন্যদিকে বৃক্ষনিধনের মাধ্যমে বন উজাড়; দুইয়ের প্রভাবে পার্বত্য অধিবাসীদের জীবনজীবিকা আজ হুমকির মুখে।
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক পর্বত দিবস পালনের মাধ্যমে পার্বত্য অঞ্চলের জীবন ও সংস্কৃতি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে। পার্বত্য মানুষের টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনের মৌলিক উপাদানসমূহ নিশ্চিত হবে।
No comments