২০ বছরে বিলীন হতে পারে সুন্দরী গাছ
বাংলাদেশের পরিবেশবিদরা সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে হুমকির মুখে রয়েছে সুন্দরবনের সুন্দরী গাছ। আগামী ২০ বছরে এটি বিলীন হয়ে যাবার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
তারা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সঠিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করতে না পারা ও সমন্বিত উদ্যোগের অভাবই এর জন্য দায়ী।
সমুদ্রের উপকূলে তীব্রভাবে লবণাক্ততা বাড়ছে যার ফলে শুধু সুন্দরী গাছ নয়, পুরো সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়তে পারে।
"সুন্দরবনে লবণাক্ততার ফলে যদি সুন্দরী নামক বড় গাছগুলো না থাকে, ফলে সেখানে পানি এত লবণাক্ত হবে যে বাঘের অস্তিত্ব, হরিণের অস্তিত্ব এবং পুরো গাছপালার যে সিস্টেম আছে সেটাই হারিয়ে যাবে।" বলেন পরিবেশ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আইনুন নিশাত।
অধ্যাপক নিশাত বলেন, এর সমাধান হচ্ছে লবণাক্ততা কমানোর জন্য সুন্দরবনে মিঠাপানি সরবরাহ করা। তার মতে, একটি ব্যারাজ তৈরি করে গঙ্গা থেকে পাওয়া পানির কিছুটা সুন্দরবনে ধাবিত করলে লবণাক্ততা অনেকটাই কমে যাবে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ বিষয়ে দুদিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক কর্মশালা শনিবার ঢাকায় শুরু হয়েছে
তারা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সঠিকভাবে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করতে না পারা ও সমন্বিত উদ্যোগের অভাবই এর জন্য দায়ী।
সমুদ্রের উপকূলে তীব্রভাবে লবণাক্ততা বাড়ছে যার ফলে শুধু সুন্দরী গাছ নয়, পুরো সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে পড়তে পারে।
"সুন্দরবনে লবণাক্ততার ফলে যদি সুন্দরী নামক বড় গাছগুলো না থাকে, ফলে সেখানে পানি এত লবণাক্ত হবে যে বাঘের অস্তিত্ব, হরিণের অস্তিত্ব এবং পুরো গাছপালার যে সিস্টেম আছে সেটাই হারিয়ে যাবে।" বলেন পরিবেশ ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক আইনুন নিশাত।
অধ্যাপক নিশাত বলেন, এর সমাধান হচ্ছে লবণাক্ততা কমানোর জন্য সুন্দরবনে মিঠাপানি সরবরাহ করা। তার মতে, একটি ব্যারাজ তৈরি করে গঙ্গা থেকে পাওয়া পানির কিছুটা সুন্দরবনে ধাবিত করলে লবণাক্ততা অনেকটাই কমে যাবে।
জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ বিষয়ে দুদিনব্যাপী একটি আন্তর্জাতিক কর্মশালা শনিবার ঢাকায় শুরু হয়েছে
No comments