পণ্য বহুমুখীকরণে বাণিজ্য মেলার অবদান by খায়রুল আলম
গতকাল
শুক্রবার শুরু হয়েছে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর উদ্যোগে মাসব্যাপী ২১তম ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য
মেলা-২০১৬’ (ডিআইটিএফ) উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ মেলার
মাধ্যমে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক ব্যবসা প্রসার লাভ করে। প্রতিটি বাণিজ্যিক
প্রতিষ্ঠান তার নিজস্ব সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ ঘটায় এ মেলায়। অর্থাৎ একটি
প্রতিষ্ঠান কী পারে আর কী পারে না বা গত এক বছরে তাদের কী অর্জন, তা এ
মেলার মাধ্যমে দেশী-বিদেশী ক্রেতার সামনে তুলে ধরা হয়। তাই অর্থনৈতিক দিক
বিবেচনায় এ মেলার গুরুত্ব অনেক।
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে রফতানি পণ্য বহুমুখীকরণের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বাণিজ্য মেলা-২০১৬ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘মেলাটি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সর্বাধুনিক জ্ঞান, প্রযুক্তি ও অগ্রগতির সঙ্গে সংযুক্ত রাখার একটি সময়োচিত পদক্ষেপ। এ মেলায় একদিকে যেমন দেশী-বিদেশী ভোক্তারা আমাদের দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে পরিচিত হতে পারবেন, অপরদিকে দেশী উদ্যোক্তারা বিদেশী পণ্য, সর্বশেষ ডিজাইন, স্টাইল ও বিদেশী ক্রেতাদের রুচি, মান-চাহিদা ইত্যাদি বিষয়ে ধারণা লাভ করতে পারবেন।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, এ মেলার মধ্য দিয়ে রফতানি পণ্য বহুমুখীকরণের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সেই সঙ্গে দেশীয় উদ্যোক্তারা প্রয়োজন অনুযায়ী তাদের পণ্যের গুণগত মানোন্নয়নে তৎপর হবেন এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে দেশী পণ্যকে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে নেয়ার প্রয়াস পাবেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত উদার বাণিজ্যনীতির ফলে দেশে বিনিয়োগ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগ ও রফতানিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিদেশী শিল্পোদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী ও আমদানিকারকদের কাছে আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাণিজ্য মেলা-২০১৬ দেশীয় পণ্যের উৎপাদনকারী এবং বিদেশী ক্রেতাদের মধ্যে অধিকতর আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে।
বর্তমান বিশ্বে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রধান নিয়ামকের ভূমিকা পালন করছে। রফতানিযোগ্য পণ্যের যথাযথ বিপণনের সুযোগ সৃষ্টিসহ রফতানি খাতে প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখা এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য নতুন পণ্য উৎপাদনে উৎসাহ প্রদানই এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মূল লক্ষ্য।
দেশী ও বিদেশী পণ্যসামগ্রী প্রদর্শন, রফতানি বাজার অনুসন্ধান এবং দেশী-বিদেশী ক্রেতার সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে এ মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিল্পপণ্য ও ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারীরা একদিকে তাদের উৎপাদিত পণ্যের গুণগতমান, ডিজাইন, প্যাকেজিং ইত্যাদি প্রদর্শন ও বিপণন করতে পারবেন, অন্যদিকে শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা পারস্পরিক সংযোগ স্থাপনসহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রসারের সুযোগ পাবেন।
পণ্য পরিচিতি ও বহুমুখীকরণের জন্য প্রতিবছর জানুয়ারিতে মাসব্যাপী ঢাকায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। বিশ্বের উন্নত দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানগুলো এ মেলায় অংশগ্রহণ করে এবং তাদের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রফতানি আদেশ পাওয়া যায়। আয়োজকরা জানিয়েছেন, এবার পাঁচটি মহাদেশ থেকে বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ মেলায় অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে সাতটি দেশ এবার প্রথমবারের মতো অংশ নিচ্ছে। বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী বিদেশী রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে : ভারত, পাকিস্তান, চীন, মালয়েশিয়া, ইরান, থাইল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া, জার্মানি, মরিশাস, ঘানা, নেপাল, হংকং, জাপান, মরক্কো, ভুটান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তো আছেই।
বিশ্বের উন্নত দেশে বাংলাদেশের রফতানি বাজারকে বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, হংকং, ভারত, চীন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশ নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে। এ ছাড়া কোনো কোনো দেশে বাংলাদেশী পণ্যের একক প্রদর্শনীর আয়োজনও করা হয়। এমনকি উন্নত দেশে নতুন নতুন বাজার অন্বেষণের লক্ষ্যে সরকারি ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধির সমন্বয়ে বাণিজ্যিক মিশনও পাঠানো হয়ে থাকে।
বাণিজ্য মেলায় প্রতিবছরই বিদেশী ক্রেতারা এসে থাকেন। তারা তাদের পছন্দের পণ্যটি এখানে এসে দেখে সরাসরি যাচাই-বাছাই করার সুযোগ পান। এতে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশী পণ্যের সুনামও ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবছরই এ বাণিজ্য মেলায় রফতানি আদেশের পরিমাণ বাড়ছে।
গত বছর (২০১৫) বাণিজ্য মেলা চলছিল এক অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে। সে সময় বিএনপি-জামায়াত জোটের অবরোধ-হরতাল চলাকালে পেট্রলবোমা আর সন্ত্রাসের কিছুটা ধাক্কা লাগে মেলায়। যদিও পরে এ ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়; এত বড় ধাক্কার পরও সর্বোচ্চ ৯৫ কোটি ডলারের রফতানি আদেশ পাওয়া গিয়েছিল। এর আগের বছর (২০১৪) পাওয়া গিয়েছিল ৮০ কোটি ডলারের রফতানি আদেশ।
দেশবিরোধী একটি চক্র বাংলাদেশে যাতে বিদেশীরা আসতে না পারেন সেজন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অপপ্রচারও চালিয়েছিল। কিন্তু তাদের সেই অপপ্রচার ধোপে টেকেনি। রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে বাণিজ্য মেলায় আগতদের ব্যাপক উপস্থিতিকে বড় অর্জন বলে দাবি করছিলেন আয়োজকরা। শেষ বিচারে প্রমাণ হয়েছে, হরতাল-অবরোধ ও পেট্রলবোমাসহ কোনো বাধাই এ আয়োজনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আগামীতে আরও এগিয়ে যাবে। এর মধ্য দিয়ে ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।
খায়রুল আলম : উন্নয়নকর্মী
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মাধ্যমে রফতানি পণ্য বহুমুখীকরণের সুযোগ সৃষ্টি হয়। বাণিজ্য মেলা-২০১৬ উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘মেলাটি বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সর্বাধুনিক জ্ঞান, প্রযুক্তি ও অগ্রগতির সঙ্গে সংযুক্ত রাখার একটি সময়োচিত পদক্ষেপ। এ মেলায় একদিকে যেমন দেশী-বিদেশী ভোক্তারা আমাদের দেশে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে পরিচিত হতে পারবেন, অপরদিকে দেশী উদ্যোক্তারা বিদেশী পণ্য, সর্বশেষ ডিজাইন, স্টাইল ও বিদেশী ক্রেতাদের রুচি, মান-চাহিদা ইত্যাদি বিষয়ে ধারণা লাভ করতে পারবেন।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেছেন, এ মেলার মধ্য দিয়ে রফতানি পণ্য বহুমুখীকরণের সুযোগ সৃষ্টি হবে এবং সেই সঙ্গে দেশীয় উদ্যোক্তারা প্রয়োজন অনুযায়ী তাদের পণ্যের গুণগত মানোন্নয়নে তৎপর হবেন এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে দেশী পণ্যকে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানে নেয়ার প্রয়াস পাবেন।
জানা গেছে, বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত উদার বাণিজ্যনীতির ফলে দেশে বিনিয়োগ ও ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে। বিদেশী বিনিয়োগ ও রফতানিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ এখন বিদেশী শিল্পোদ্যোক্তা, বিনিয়োগকারী ও আমদানিকারকদের কাছে আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বাণিজ্য মেলা-২০১৬ দেশীয় পণ্যের উৎপাদনকারী এবং বিদেশী ক্রেতাদের মধ্যে অধিকতর আগ্রহ ও উদ্দীপনা সৃষ্টি করবে।
বর্তমান বিশ্বে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যবসা-বাণিজ্য প্রধান নিয়ামকের ভূমিকা পালন করছে। রফতানিযোগ্য পণ্যের যথাযথ বিপণনের সুযোগ সৃষ্টিসহ রফতানি খাতে প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রাখা এবং অভ্যন্তরীণ চাহিদা মেটানোর জন্য নতুন পণ্য উৎপাদনে উৎসাহ প্রদানই এ আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার মূল লক্ষ্য।
দেশী ও বিদেশী পণ্যসামগ্রী প্রদর্শন, রফতানি বাজার অনুসন্ধান এবং দেশী-বিদেশী ক্রেতার সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের ক্ষেত্রে এ মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। মেলায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিল্পপণ্য ও ভোগ্যপণ্য উৎপাদনকারীরা একদিকে তাদের উৎপাদিত পণ্যের গুণগতমান, ডিজাইন, প্যাকেজিং ইত্যাদি প্রদর্শন ও বিপণন করতে পারবেন, অন্যদিকে শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীরা পারস্পরিক সংযোগ স্থাপনসহ অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রসারের সুযোগ পাবেন।
পণ্য পরিচিতি ও বহুমুখীকরণের জন্য প্রতিবছর জানুয়ারিতে মাসব্যাপী ঢাকায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করা হয়ে থাকে। বিশ্বের উন্নত দেশের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানগুলো এ মেলায় অংশগ্রহণ করে এবং তাদের কাছ থেকে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ রফতানি আদেশ পাওয়া যায়। আয়োজকরা জানিয়েছেন, এবার পাঁচটি মহাদেশ থেকে বাংলাদেশসহ মোট ২২টি দেশ মেলায় অংশ নিচ্ছে। এর মধ্যে সাতটি দেশ এবার প্রথমবারের মতো অংশ নিচ্ছে। বাণিজ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী বিদেশী রাষ্ট্রগুলো হচ্ছে : ভারত, পাকিস্তান, চীন, মালয়েশিয়া, ইরান, থাইল্যান্ড, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্ক, সিঙ্গাপুর, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, দক্ষিণ কোরিয়া, জার্মানি, মরিশাস, ঘানা, নেপাল, হংকং, জাপান, মরক্কো, ভুটান ও সংযুক্ত আরব আমিরাত। বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তো আছেই।
বিশ্বের উন্নত দেশে বাংলাদেশের রফতানি বাজারকে বহুমুখীকরণের লক্ষ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, হংকং, ভারত, চীন, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা, রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় বাংলাদেশ নিয়মিত অংশগ্রহণ করছে। এ ছাড়া কোনো কোনো দেশে বাংলাদেশী পণ্যের একক প্রদর্শনীর আয়োজনও করা হয়। এমনকি উন্নত দেশে নতুন নতুন বাজার অন্বেষণের লক্ষ্যে সরকারি ও ব্যবসায়ী প্রতিনিধির সমন্বয়ে বাণিজ্যিক মিশনও পাঠানো হয়ে থাকে।
বাণিজ্য মেলায় প্রতিবছরই বিদেশী ক্রেতারা এসে থাকেন। তারা তাদের পছন্দের পণ্যটি এখানে এসে দেখে সরাসরি যাচাই-বাছাই করার সুযোগ পান। এতে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশী পণ্যের সুনামও ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিবছরই এ বাণিজ্য মেলায় রফতানি আদেশের পরিমাণ বাড়ছে।
গত বছর (২০১৫) বাণিজ্য মেলা চলছিল এক অস্থির পরিস্থিতির মধ্যে। সে সময় বিএনপি-জামায়াত জোটের অবরোধ-হরতাল চলাকালে পেট্রলবোমা আর সন্ত্রাসের কিছুটা ধাক্কা লাগে মেলায়। যদিও পরে এ ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়; এত বড় ধাক্কার পরও সর্বোচ্চ ৯৫ কোটি ডলারের রফতানি আদেশ পাওয়া গিয়েছিল। এর আগের বছর (২০১৪) পাওয়া গিয়েছিল ৮০ কোটি ডলারের রফতানি আদেশ।
দেশবিরোধী একটি চক্র বাংলাদেশে যাতে বিদেশীরা আসতে না পারেন সেজন্য আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অপপ্রচারও চালিয়েছিল। কিন্তু তাদের সেই অপপ্রচার ধোপে টেকেনি। রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে বাণিজ্য মেলায় আগতদের ব্যাপক উপস্থিতিকে বড় অর্জন বলে দাবি করছিলেন আয়োজকরা। শেষ বিচারে প্রমাণ হয়েছে, হরতাল-অবরোধ ও পেট্রলবোমাসহ কোনো বাধাই এ আয়োজনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আগামীতে আরও এগিয়ে যাবে। এর মধ্য দিয়ে ২০২১ সাল নাগাদ বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে।
খায়রুল আলম : উন্নয়নকর্মী
No comments