ভাঙা রেকর্ড ... আর কতো!
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে মহিলা পরিষদ আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন পরিষদের সভাপতি আয়শা খানম। ছবি: প্রথম আলো |
বাংলাদেশ
মহিলা পরিষদের সভাপতি আয়শা খানম বলেছেন, নারী আন্দোলনের পক্ষ থেকে ভাঙা
রেকর্ড বাজানোর মতো বছরের পর বছর একই দাবি তুলতে হচ্ছে। নারী আন্দোলনের
দাবিগুলো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডায় যুক্ত না হলে এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটবে না।
শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে মহিলা পরিষদ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে
বক্তব্য দেন আয়শা খানম। গৃহবধূর চোখ তুলে নিলে শুধু নারী সমাজের মাথা ব্যথা
কেন হবে, নাগরিক সমাজ কেন এগিয়ে আসবে না-এ প্রশ্ন তোলেন তিনি।
মহিলা পরিষদের দুদিন ব্যাপী জাতীয় পরিষদের সভা শেষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সভায় ৫৫টি জেলা থেকে ৬০০ প্রতিনিধি অংশ নেন। সভা থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ এবং সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে ভবিষ্যৎ করণীয় বিষয়ে জানানোর জন্যই ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ’ বিষয়ক এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে মূল বক্তব্য পড়ে শোনান কেন্দ্রীয় কমিটির আন্দোলন সম্পাদক কাজী সুফিয়া আখ্তার।
সংবাদ সম্মেলনে আয়শা খানম বলেন, জাতীয় পরিষদের সভায় জেলা পর্যায়ের প্রতিনিধিরা কাজ করতে গিয়ে ওপর মহলের চাপের কথা বলেছেন। ওপর মহলের চাপ সম্পর্কে সবার জানা থাকলেও এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। জাতিসংঘের নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সনদ বা সিডও সনদের গুরুত্বপূর্ণ ধারা থেকে সংরক্ষণ প্রত্যাহারের কথা বলা হচ্ছে গত ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে। বর্তমানে সংসদ অধিবেশন চলছে। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের দাবি তোলা হচ্ছে ১৯৯০ সাল থেকে। একই ভাবে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধের কথা বলা হলেও তা ক্রমশ বাড়ছেই।
সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে ১৯টি দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে অবিলম্বে (সংসদের চলতি অধিবেশনেই) জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সরাসরি নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং আসনসংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি করা। এ ছাড়া প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারীকে মনোনয়ন দেওয়া, নারী নির্যাতনকারীদের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া বন্ধ করা এবং ধর্ষণকারীকে চিহ্নিত করে সামাজিকভাবে প্রত্যাখ্যান করার দাবিও রয়েছে।
মহিলা পরিষদের দুদিন ব্যাপী জাতীয় পরিষদের সভা শেষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সভায় ৫৫টি জেলা থেকে ৬০০ প্রতিনিধি অংশ নেন। সভা থেকে প্রাপ্ত সুপারিশ এবং সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির পক্ষ থেকে ভবিষ্যৎ করণীয় বিষয়ে জানানোর জন্যই ‘বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ’ বিষয়ক এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এতে মূল বক্তব্য পড়ে শোনান কেন্দ্রীয় কমিটির আন্দোলন সম্পাদক কাজী সুফিয়া আখ্তার।
সংবাদ সম্মেলনে আয়শা খানম বলেন, জাতীয় পরিষদের সভায় জেলা পর্যায়ের প্রতিনিধিরা কাজ করতে গিয়ে ওপর মহলের চাপের কথা বলেছেন। ওপর মহলের চাপ সম্পর্কে সবার জানা থাকলেও এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। জাতিসংঘের নারীর প্রতি সকল প্রকার বৈষম্য বিলোপ সনদ বা সিডও সনদের গুরুত্বপূর্ণ ধারা থেকে সংরক্ষণ প্রত্যাহারের কথা বলা হচ্ছে গত ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে। বর্তমানে সংসদ অধিবেশন চলছে। জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের দাবি তোলা হচ্ছে ১৯৯০ সাল থেকে। একই ভাবে নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধের কথা বলা হলেও তা ক্রমশ বাড়ছেই।
সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া লিখিত বক্তব্যে ১৯টি দাবি তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে অবিলম্বে (সংসদের চলতি অধিবেশনেই) জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনে সরাসরি নির্বাচনের উদ্যোগ গ্রহণ এবং আসনসংখ্যা এক-তৃতীয়াংশ বৃদ্ধি করা। এ ছাড়া প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দল থেকে নির্বাচনে ৩৩ শতাংশ নারীকে মনোনয়ন দেওয়া, নারী নির্যাতনকারীদের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া বন্ধ করা এবং ধর্ষণকারীকে চিহ্নিত করে সামাজিকভাবে প্রত্যাখ্যান করার দাবিও রয়েছে।
No comments