সড়কের চেয়ে নর্দমা উঁচু আবর্জনা জমে স্তূপ
এভাবেই ময়লা–আবর্জনায় ভরে গেছে নর্দমা। গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডের সরকারি মহিলা কলেজের সামনে থেকে তোলা। ছবি -প্রথম আলো |
গাইবান্ধা
শহরে রাস্তার পাশ ঘেঁষে গড়ে তোলা ৩৬ কিলোমিটার দীর্ঘ নর্দমার বেশির ভাগ
অংশই সড়কের চেয়ে উঁচু। এতে পানি সরতে যেমন সমস্যা হয়, তেমনি নিয়মিত
পরিষ্কার না করায় ময়লা-আবর্জনা জমে নর্দমাগুলো ভরাট হয়ে ছড়াচ্ছে
দুর্গন্ধ। সামান্য বৃষ্টিতে পানি সরতে না পেরে শহরে তৈরি হয় দুর্গন্ধযুক্ত
জলাবদ্ধতা।
গাইবান্ধা পৌরসভা কার্যালয় সূত্র জানায়, ১৯২৩ সালে স্থাপিত এ পৌরসভায় মোট ৩৬ কিলোমিটার নর্দমা রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ কিলোমিটার পাকা ও ছয় কিলোমিটার কাঁচা। বৃষ্টি ও বর্ষার সময় সড়কের পানি দ্রুত নিষ্কাশনের জন্য এগুলো নির্মিত হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত সড়কের দুই পাশে অপরিকল্পিতভাবে এসব নর্দমা নির্মাণ করা হয়। সড়কের তুলনায় নর্দমাগুলো কোথাও এক ফুট, কোথাও দেড় ফুট উঁচু। দু-এক জায়গায় পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা হলেও সেগুলোও এখন বন্ধ হয়ে গেছে। বিশেষ করে শহরের ডিবি রোডের ট্রাফিক মোড়, পুবালী হোটেলের সামনে, সার্কুলার রোড, স্কুললেন, পুলবন্দি রোড, গোরস্থানপাড়া রোড, ভিএইড রোডে নর্দমার অবস্থা শোচনীয়।
গাইবান্ধা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক খন্দকার সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘শহরের ডিবি রোড ঘেঁষে আমাদের কলেজ। কলেজের প্রাচীর ঘেঁষে নির্মিত নর্দমায় ঢাকনা নেই। ফলে নর্দমাটি ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। পৌর কর্তৃপক্ষকে ঢাকনা দেওয়ার জন্য লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।’
নর্দমাগুলো নিয়মিত পরিষ্কারও করা হয় না। ময়লা-আবর্জনা জমে নর্দমাগুলো ভরাট হয়ে গেছে। এতে সড়কের পানিনিষ্কাশন দূরের কথা, উল্টো নর্দমার পানিই সড়কে গড়ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা।
গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডের ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, ‘আমার দোকান ঘেঁষে পাকা নর্দমা। কিন্তু গত ছয় মাসে পরিষ্কার করতে দেখিনি। নর্দমার ভেতরের আবর্জনা পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে থাকা দুস্কর হয়ে পড়েছে।’
গাইবান্ধা পৌর মেয়র শামছুল আলম বলেন, এসব নর্দমা পূর্ববর্তী মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। নর্দমায় পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তবে বর্তমানে পরিকল্পিতভাবে নর্দমা নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যেসব নর্দমা আবর্জনায় ভরাট হয়েছে, সেগুলো পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা হবে।
গাইবান্ধা পৌরসভা কার্যালয় সূত্র জানায়, ১৯২৩ সালে স্থাপিত এ পৌরসভায় মোট ৩৬ কিলোমিটার নর্দমা রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ কিলোমিটার পাকা ও ছয় কিলোমিটার কাঁচা। বৃষ্টি ও বর্ষার সময় সড়কের পানি দ্রুত নিষ্কাশনের জন্য এগুলো নির্মিত হয়। কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ত সড়কের দুই পাশে অপরিকল্পিতভাবে এসব নর্দমা নির্মাণ করা হয়। সড়কের তুলনায় নর্দমাগুলো কোথাও এক ফুট, কোথাও দেড় ফুট উঁচু। দু-এক জায়গায় পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা হলেও সেগুলোও এখন বন্ধ হয়ে গেছে। বিশেষ করে শহরের ডিবি রোডের ট্রাফিক মোড়, পুবালী হোটেলের সামনে, সার্কুলার রোড, স্কুললেন, পুলবন্দি রোড, গোরস্থানপাড়া রোড, ভিএইড রোডে নর্দমার অবস্থা শোচনীয়।
গাইবান্ধা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষক খন্দকার সারওয়ার হোসেন বলেন, ‘শহরের ডিবি রোড ঘেঁষে আমাদের কলেজ। কলেজের প্রাচীর ঘেঁষে নির্মিত নর্দমায় ঢাকনা নেই। ফলে নর্দমাটি ডাস্টবিন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। পৌর কর্তৃপক্ষকে ঢাকনা দেওয়ার জন্য লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। কিন্তু কোনো কাজ হচ্ছে না।’
নর্দমাগুলো নিয়মিত পরিষ্কারও করা হয় না। ময়লা-আবর্জনা জমে নর্দমাগুলো ভরাট হয়ে গেছে। এতে সড়কের পানিনিষ্কাশন দূরের কথা, উল্টো নর্দমার পানিই সড়কে গড়ছে। সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা।
গাইবান্ধা শহরের ডিবি রোডের ব্যবসায়ী রাজু মিয়া বলেন, ‘আমার দোকান ঘেঁষে পাকা নর্দমা। কিন্তু গত ছয় মাসে পরিষ্কার করতে দেখিনি। নর্দমার ভেতরের আবর্জনা পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে থাকা দুস্কর হয়ে পড়েছে।’
গাইবান্ধা পৌর মেয়র শামছুল আলম বলেন, এসব নর্দমা পূর্ববর্তী মেয়রের দায়িত্ব পালনকালে অপরিকল্পিতভাবে নির্মাণ করা হয়েছে। নর্দমায় পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা হয়নি। তবে বর্তমানে পরিকল্পিতভাবে নর্দমা নির্মাণ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যেসব নর্দমা আবর্জনায় ভরাট হয়েছে, সেগুলো পরিষ্কারের ব্যবস্থা করা হবে।
No comments