বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার দুই আবেদন খারিজ
বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করা দুটি আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত।
নিম্ন আদালত থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলার নথি তলব এবং ২০০৮ সালে দুদকের দেয়া অব্যাহতিপত্র তলব করতে খালেদা জিয়া পৃথক দুটি আবেদন করেন।
হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আজ রোববার এ আদেশ দেন। ১৯ আগস্ট এ বেঞ্চে আবেদন দুটির উপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
আদালতে খালেদা জিয়ার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
একই আদালতে মামলাটি বাতিল সংক্রান্ত বিষয়ে প্রায় সাত বছর আগে জারি করা রুলের ওপর শুনানি চলছে। খালেদা জিয়া মামলাটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন ২০০৮ সালে।
খালেদা জিয়ার পক্ষে মঙ্গলবার আবেদন দু’টি করেন ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ক্ষতি ও আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করে দুদক।
মামলায় একই বছরের ৫ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। এরপর মামলাটি বাতিল চেয়ে ওই বছরই হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। একই সাথে মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না এর কারণ জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।
ওই রুলের ওপর বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি চলছে। এ অবস্থায় মামলার নথি তলব চেয়ে আবেদন করা হয়।
মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়াও অপরাপর আসামিরা হলেন— সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান (মৃত), সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া (মৃত), সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সমাজ কল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, এম শামসুল ইসলাম (মৃত), আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান এস আর ওসমানী, সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম ও খনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন।
নিম্ন আদালত থেকে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি দুর্নীতি মামলার নথি তলব এবং ২০০৮ সালে দুদকের দেয়া অব্যাহতিপত্র তলব করতে খালেদা জিয়া পৃথক দুটি আবেদন করেন।
হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আজ রোববার এ আদেশ দেন। ১৯ আগস্ট এ বেঞ্চে আবেদন দুটির উপর শুনানি অনুষ্ঠিত হয়।
আদালতে খালেদা জিয়ার আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন ভূঁইয়া। দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান।
একই আদালতে মামলাটি বাতিল সংক্রান্ত বিষয়ে প্রায় সাত বছর আগে জারি করা রুলের ওপর শুনানি চলছে। খালেদা জিয়া মামলাটি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেছিলেন ২০০৮ সালে।
খালেদা জিয়ার পক্ষে মঙ্গলবার আবেদন দু’টি করেন ব্যারিস্টার রাগীব রউফ চৌধুরী ও অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি উত্তোলন, ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণে ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম এবং রাষ্ট্রের ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা ক্ষতি ও আত্মসাতের অভিযোগে ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের করে দুদক।
মামলায় একই বছরের ৫ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে দুদক। এরপর মামলাটি বাতিল চেয়ে ওই বছরই হাইকোর্টে আবেদন করেন খালেদা জিয়া। ওই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরের ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট মামলার কার্যক্রম স্থগিত করেন। একই সাথে মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না এর কারণ জানতে চেয়ে রুল জারি করেন।
ওই রুলের ওপর বিচারপতি মো. নুরুজ্জামান ও বিচারপতি আবদুর রবের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি চলছে। এ অবস্থায় মামলার নথি তলব চেয়ে আবেদন করা হয়।
মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়াও অপরাপর আসামিরা হলেন— সাবেক অর্থমন্ত্রী এম সাইফুর রহমান (মৃত), সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী আবদুল মান্নান ভূঁইয়া (মৃত), সাবেক শিল্পমন্ত্রী মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক সমাজ কল্যাণমন্ত্রী আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম কে আনোয়ার, এম শামসুল ইসলাম (মৃত), আলতাফ হোসেন চৌধুরী, ব্যারিস্টার আমিনুল হক, এ কে এম মোশাররফ হোসেন, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব নজরুল ইসলাম, পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান এস আর ওসমানী, সাবেক পরিচালক মঈনুল আহসান, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম ও খনির কাজ পাওয়া কোম্পানির স্থানীয় এজেন্ট হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন।
No comments