‘আমাদের মাকে মুক্তি দিন’
মায়ের
মুক্তি চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট সৈয়দা
আসিফা আশারাফী পাপিয়ার সন্তানরা। একইসঙ্গে তারা সরকারের কাছে স্বাভাবিক
জীবন-যাপনের গ্যারান্টি চেয়েছেন।
রোববার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘আমাদের মা কারাগারে কেন’ শিরোনামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা আয়োজিত এ দাবি জানান।
পাপিয়ার ছেলে রুবাইয়েত ইবনে হারুন রাফি বলেন, ‘অবিলম্বে মায়ের মুক্তি চাই। আমরা সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই। আমাদের মায়ের মুক্তির বিষয়টি মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে বিবেচনা করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি এবং মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দেয়া জামিনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সরকার আমাদের মাকে মুক্তি দেবন-আমরা এই প্রত্যাশাই করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মা সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া রাজনীতি করেন। রাজনীতি করা প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তাহলে কোন অপরাধে আমাদের মাকে সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়ার পরও বন্দি করে রাখা হয়েছে, দেশবাসীর কাছে সেই প্রশ্ন রাখতে চাই।’
আন্তর্জাতিক শিশু অধিকার সনদে স্বাক্ষর করার পরও সনদে উল্লেখিত সেই অধিকার থেকে তাদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগি করেন তিনি।
পাপিয়ার বড় মেয়ে, নিশাত সাদিয়া রশিদ সূচনা বলেন, ‘আমাদের বাবা সাবেক সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ একজন সমাজসেবক এবং রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে শারিরীকভাবে ভীষণ অসুস্থ। তার উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকরা তাকে দেশের বাইরে যেতে পরামর্শ দিয়েছেন। অপরদিকে আমাদের মা কারাগারে বন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। আমি সরকারকে মানবিক দিক বিবেচনা করে আমাদের মাকে মুক্তি দেয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘এবার আমি এইচএসসি পাশ করেছি। কিন্তু মার অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য কোনো লেখাপড়া বা প্রস্তুতি নিতে পারছি না। এই পরিস্থিতিতে আমার এবং আমার ছোট ভাইবোনের পাশে আমাদের মায়ের থাকা খুবই প্রয়োজন।’
সংবাদ সম্মেলনে আসিফা আশরাফী পাপিয়ার ছোট মেয়ে রিফাত রাইদা রশিদ অনন্যাও উপস্থিত ছিলেন।
রোববার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘আমাদের মা কারাগারে কেন’ শিরোনামে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা আয়োজিত এ দাবি জানান।
পাপিয়ার ছেলে রুবাইয়েত ইবনে হারুন রাফি বলেন, ‘অবিলম্বে মায়ের মুক্তি চাই। আমরা সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই। আমাদের মায়ের মুক্তির বিষয়টি মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে বিবেচনা করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি এবং মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দেয়া জামিনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সরকার আমাদের মাকে মুক্তি দেবন-আমরা এই প্রত্যাশাই করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মা সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়া রাজনীতি করেন। রাজনীতি করা প্রতিটি নাগরিকের সাংবিধানিক অধিকার। তাহলে কোন অপরাধে আমাদের মাকে সর্বোচ্চ আদালত থেকে জামিন পাওয়ার পরও বন্দি করে রাখা হয়েছে, দেশবাসীর কাছে সেই প্রশ্ন রাখতে চাই।’
আন্তর্জাতিক শিশু অধিকার সনদে স্বাক্ষর করার পরও সনদে উল্লেখিত সেই অধিকার থেকে তাদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে বলেও অভিযোগি করেন তিনি।
পাপিয়ার বড় মেয়ে, নিশাত সাদিয়া রশিদ সূচনা বলেন, ‘আমাদের বাবা সাবেক সংসদ সদস্য হারুন অর রশিদ একজন সমাজসেবক এবং রাজনীতিবিদ। তিনি বর্তমানে শারিরীকভাবে ভীষণ অসুস্থ। তার উন্নত চিকিৎসার জন্য চিকিৎসকরা তাকে দেশের বাইরে যেতে পরামর্শ দিয়েছেন। অপরদিকে আমাদের মা কারাগারে বন্দি অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন। আমি সরকারকে মানবিক দিক বিবেচনা করে আমাদের মাকে মুক্তি দেয়ার জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বলেন, ‘এবার আমি এইচএসসি পাশ করেছি। কিন্তু মার অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য কোনো লেখাপড়া বা প্রস্তুতি নিতে পারছি না। এই পরিস্থিতিতে আমার এবং আমার ছোট ভাইবোনের পাশে আমাদের মায়ের থাকা খুবই প্রয়োজন।’
সংবাদ সম্মেলনে আসিফা আশরাফী পাপিয়ার ছোট মেয়ে রিফাত রাইদা রশিদ অনন্যাও উপস্থিত ছিলেন।
No comments