শিশুটির দায়িত্ব নিল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ
রাজশাহীর
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সেই শিশুটির চিকিৎসার সব
দায়িত্ব নিয়েছে। গত শুক্রবার শিশুটিকে বাড়ি থেকে হাসপাতালে এনে ভর্তি
করা হয়েছে।
এই হাসপাতালেই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। পায়ুপথ না থাকায় অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল নবজাতকের। কিন্তু সেই অস্ত্রোপচার সফল না হওয়ায় দ্বিতীয় দফা অস্ত্রোপচারের সময় গরম সেঁক দিতে গিয়ে তার শরীরই পুড়ে ফেলেন চিকিৎসকেরা। এ নিয়ে ৮ আগস্ট প্রথম আলোয় ‘যন্ত্রণায় ছটফট করছে শিশুটি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
ঘটনা তদন্তে রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে ডেপুটি সিভিল সার্জন ফারহানা হককে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আল মামুন অর রশিদ বলেন, রাজশাহীতে সম্ভব না হলে প্রয়োজনে তাঁরা শিশুটিকে ঢাকায় নিয়ে উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন। এ জন্য শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো টাকাপয়সা নেওয়া হবে না।
এই হাসপাতালেই অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম হয়েছিল শিশুটির। পায়ুপথ না থাকায় অস্ত্রোপচার করা হয়েছিল নবজাতকের। কিন্তু সেই অস্ত্রোপচার সফল না হওয়ায় দ্বিতীয় দফা অস্ত্রোপচারের সময় গরম সেঁক দিতে গিয়ে তার শরীরই পুড়ে ফেলেন চিকিৎসকেরা। এ নিয়ে ৮ আগস্ট প্রথম আলোয় ‘যন্ত্রণায় ছটফট করছে শিশুটি’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।
ঘটনা তদন্তে রাজশাহীর সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে ডেপুটি সিভিল সার্জন ফারহানা হককে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি করে দেওয়া হয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আল মামুন অর রশিদ বলেন, রাজশাহীতে সম্ভব না হলে প্রয়োজনে তাঁরা শিশুটিকে ঢাকায় নিয়ে উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করবেন। এ জন্য শিশুটির পরিবারের পক্ষ থেকে কোনো টাকাপয়সা নেওয়া হবে না।
No comments