১০ বছরেই চাঁদে বসবাস!
আর
মাত্র এক দশকের কিছু বেশি সময়ের মধ্যেই মানুষ চাঁদে বসবাসের সামর্থ্য
অর্জন করতে পারে। মার্কিন মহাকাশ সংস্থার (নাসা) অর্থায়নে পরিচালিত এক
উচ্চাভিলাষী গবেষণার ফলাফলে এ কথা বলা হয়েছে। খবর আইএএনএসের।
১৯৬৯ সালে মানুষ প্রথমবারের মতো চাঁদের বুকে পা রেখেছিল। মার্কিন নভোচারীরা অ্যাপোলো ১১ নভোযানে চড়ে সফলভাবে চাঁদে অবতরণ করেন। ঐতিহাসিক ওই ঘটনার ৪৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে মার্কিন সংবাদ সংস্থা দ্য ভার্জ গত সোমবার একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে মানুষ পরবর্তী সময়ে চাঁদে কবে ও কীভাবে অবতরণ করবে, সেই পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।
নেক্সজেন স্পেস এলএলসি নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ওই গবেষণায় বলা হয়, নাসা সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হলে ২০১৭ সালের মধ্যেই চাঁদে রোবটযান পাঠিয়ে তা ফেরত আনতে পারবে। হাইড্রোজেন গ্যাসের খোঁজে নাসার এ রকম রোবটযান চাঁদের মেরু অঞ্চলে পাঠানোর লক্ষ্যে ২০১৮ সালে কাজ শুরু হতে পারে। আশা করা যায়, পরবর্তী দুই বছরে অভিযানটি শুরু হয়ে যাবে। গবেষণায় আরও বলা হয়, চাঁদে আবার মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা মাথায় রেখে বিশেষ রোবট নির্মাণের কাজ ২০২১ সালেই শুরু হতে পারে।
দ্য ভার্জেরপ্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বর্তমান বাজেটের মধ্যেই নাসা চাঁদে মানুষবাহী নভোযান পাঠানোর নতুন অভিযান শুরু করতে পারে। এ জন্য সংস্থাটিকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) রসদ সরবরাহকাজে ব্যবহৃত প্রযুক্তি অবলম্বন করতে হবে। বর্তমানে স্পেসএক্স বা অরবিটাল এটিকের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে আইএসএসে রসদ পাঠানো হয়ে থাকে।
ফ্যালকন নাইন রকেটে করে আইএসএসে প্রতি কিলোগ্রাম জিনিস পাঠানোর জন্য স্পেসএক্স বর্তমানে নাসার কাছ থেকে ৪ হাজার ৭৫০ মার্কিন ডলার নিয়ে থাকে। অ্যাপোলো-যুগে স্যাটার্ন ফাইভ নভোযানে করে প্রতি কেজি জিনিস পাঠাতে খরচ পড়ত ৪৬ হাজার ডলার। আর নাসার স্পেস শাটলে করে পণ্য পরিবহনে খরচ হতো কেজিতে ৬০ হাজার ডলার। স্পেসএক্স জানায়, ফ্যালকন হেভি নামের রকেটটি ফ্যালকন নাইনের চেয়েও সাশ্রয়ী হবে। নাসা ইতিমধ্যে ফ্যালকনের পরবর্তী প্রজন্মের রকেটে করে চাঁদে অভিযানের পরিকল্পনা শুরু করেছে। তবে ওই প্রকল্পে পৃথিবীর উপগ্রহটিতে কোনো নভোযান অবতরণ করবে না।
২১ জন বিশেষজ্ঞের পর্যালোচনার ভিত্তিতে ওই গবেষণায় আরও বলা হয়, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্ত করে চাঁদে সম্ভাব্য অভিযানের সংখ্যা ১২ থেকে তিনে নামিয়ে আনতে পারে নাসা। এতে পুরো প্রকল্পের খরচও কমে যাবে। তবে এ জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তির উন্নয়নের কাজ এখনো বাকি রয়েছে।
১৯৬৯ সালে মানুষ প্রথমবারের মতো চাঁদের বুকে পা রেখেছিল। মার্কিন নভোচারীরা অ্যাপোলো ১১ নভোযানে চড়ে সফলভাবে চাঁদে অবতরণ করেন। ঐতিহাসিক ওই ঘটনার ৪৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে মার্কিন সংবাদ সংস্থা দ্য ভার্জ গত সোমবার একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে মানুষ পরবর্তী সময়ে চাঁদে কবে ও কীভাবে অবতরণ করবে, সেই পরিকল্পনার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে।
নেক্সজেন স্পেস এলএলসি নামের একটি প্রতিষ্ঠানের ওই গবেষণায় বলা হয়, নাসা সঠিক পরিকল্পনা নিয়ে অগ্রসর হলে ২০১৭ সালের মধ্যেই চাঁদে রোবটযান পাঠিয়ে তা ফেরত আনতে পারবে। হাইড্রোজেন গ্যাসের খোঁজে নাসার এ রকম রোবটযান চাঁদের মেরু অঞ্চলে পাঠানোর লক্ষ্যে ২০১৮ সালে কাজ শুরু হতে পারে। আশা করা যায়, পরবর্তী দুই বছরে অভিযানটি শুরু হয়ে যাবে। গবেষণায় আরও বলা হয়, চাঁদে আবার মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা মাথায় রেখে বিশেষ রোবট নির্মাণের কাজ ২০২১ সালেই শুরু হতে পারে।
দ্য ভার্জেরপ্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বর্তমান বাজেটের মধ্যেই নাসা চাঁদে মানুষবাহী নভোযান পাঠানোর নতুন অভিযান শুরু করতে পারে। এ জন্য সংস্থাটিকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) রসদ সরবরাহকাজে ব্যবহৃত প্রযুক্তি অবলম্বন করতে হবে। বর্তমানে স্পেসএক্স বা অরবিটাল এটিকের মতো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যৌথভাবে আইএসএসে রসদ পাঠানো হয়ে থাকে।
ফ্যালকন নাইন রকেটে করে আইএসএসে প্রতি কিলোগ্রাম জিনিস পাঠানোর জন্য স্পেসএক্স বর্তমানে নাসার কাছ থেকে ৪ হাজার ৭৫০ মার্কিন ডলার নিয়ে থাকে। অ্যাপোলো-যুগে স্যাটার্ন ফাইভ নভোযানে করে প্রতি কেজি জিনিস পাঠাতে খরচ পড়ত ৪৬ হাজার ডলার। আর নাসার স্পেস শাটলে করে পণ্য পরিবহনে খরচ হতো কেজিতে ৬০ হাজার ডলার। স্পেসএক্স জানায়, ফ্যালকন হেভি নামের রকেটটি ফ্যালকন নাইনের চেয়েও সাশ্রয়ী হবে। নাসা ইতিমধ্যে ফ্যালকনের পরবর্তী প্রজন্মের রকেটে করে চাঁদে অভিযানের পরিকল্পনা শুরু করেছে। তবে ওই প্রকল্পে পৃথিবীর উপগ্রহটিতে কোনো নভোযান অবতরণ করবে না।
২১ জন বিশেষজ্ঞের পর্যালোচনার ভিত্তিতে ওই গবেষণায় আরও বলা হয়, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে যুক্ত করে চাঁদে সম্ভাব্য অভিযানের সংখ্যা ১২ থেকে তিনে নামিয়ে আনতে পারে নাসা। এতে পুরো প্রকল্পের খরচও কমে যাবে। তবে এ জন্য বেশ কিছু প্রযুক্তির উন্নয়নের কাজ এখনো বাকি রয়েছে।
No comments