‘মুক্তচিন্তা আন্দোলন’ নামে নতুন মঞ্চ গঠনের ঘোষণা
নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় হত্যার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নাগরিক শোক সমাবেশে প্রদীপ প্রজ্বালন করা হয় -প্রথম আলো |
একের
পর এক মুক্তমনা লেখক হত্যার প্রতিবাদে ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত
করার দাবিতে নতুন আন্দোলনের কর্মসূচি দিয়েছে গণজাগরণ মঞ্চ।
এ কর্মসূচির আওতায় ‘মুক্তচিন্তা আন্দোলন’ নামে নতুন মঞ্চ গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার। যেখানে দেশের সব প্রগতিশীল মানুষ, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনকে একাত্ম হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ব্লগার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় হত্যার প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নাগরিক শোক সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
‘মুক্তচিন্তা আন্দোলন’-এর সাংগঠনিক কাঠামো সম্পর্কে ইমরান এইচ সরকার বলেন, এর জন্য আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নিহত মুক্তমনা লেখক অভিজিৎ রায়ের বাবা অধ্যাপক অজয় রায়কে প্রধান উপদেষ্টা করে ১০১ সদস্যের কমিটি করা হবে। এ সময়ের মধ্যেই ২১ সদস্যের একটি স্টিয়ারিং কমিটি এবং সারা দেশ থেকে ৭১ সদস্যের একটি কার্যকরী কমিটি গঠনের কাজ শেষে নতুন এই মঞ্চের আওতায় ২৮ আগস্ট শাহবাগে জনসমাবেশ আয়োজন করা হবে।
নীলাদ্রিসহ সাম্প্রতিক সময়ের সব হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে নাগরিক শোক সমাবেশের সভাপতি অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, ‘এই হত্যাকারীদের হাত থেকে বাঁচতে এবং হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে নিজেদের সংগঠিত হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।’
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নিহত ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের বাবা নাজিমুদ্দিন, বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ, সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য হায়দার আকবর খান রনো প্রমুখ।
এ কর্মসূচির আওতায় ‘মুক্তচিন্তা আন্দোলন’ নামে নতুন মঞ্চ গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন গণজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার। যেখানে দেশের সব প্রগতিশীল মানুষ, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনকে একাত্ম হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। ব্লগার নীলাদ্রি চট্টোপাধ্যায় হত্যার প্রতিবাদে গতকাল শুক্রবার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নাগরিক শোক সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
‘মুক্তচিন্তা আন্দোলন’-এর সাংগঠনিক কাঠামো সম্পর্কে ইমরান এইচ সরকার বলেন, এর জন্য আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে নিহত মুক্তমনা লেখক অভিজিৎ রায়ের বাবা অধ্যাপক অজয় রায়কে প্রধান উপদেষ্টা করে ১০১ সদস্যের কমিটি করা হবে। এ সময়ের মধ্যেই ২১ সদস্যের একটি স্টিয়ারিং কমিটি এবং সারা দেশ থেকে ৭১ সদস্যের একটি কার্যকরী কমিটি গঠনের কাজ শেষে নতুন এই মঞ্চের আওতায় ২৮ আগস্ট শাহবাগে জনসমাবেশ আয়োজন করা হবে।
নীলাদ্রিসহ সাম্প্রতিক সময়ের সব হত্যাকাণ্ডের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে নাগরিক শোক সমাবেশের সভাপতি অধ্যাপক অজয় রায় বলেন, ‘এই হত্যাকারীদের হাত থেকে বাঁচতে এবং হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে নিজেদের সংগঠিত হওয়া ছাড়া বিকল্প নেই।’
অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নিহত ব্লগার আহমেদ রাজীব হায়দারের বাবা নাজিমুদ্দিন, বাংলাদেশ ইতিহাস সম্মিলনীর সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মেসবাহ কামাল, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ, সিপিবির প্রেসিডিয়াম সদস্য হায়দার আকবর খান রনো প্রমুখ।
No comments