ভোটের আগে উত্তপ্ত ভোটের হাওয়া- পরিবেশ ও নিরাপত্তা নিয়ে জনমনে উদ্বেগ বাড়ছে
একটি
সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত হচ্ছে নির্বাচনী পরিবেশ। এই পরিবেশ হতে হয়
উৎসবমুখর, ভয়-ভীতিহীন ও সব প্রার্থীর জন্য সমান সুযোগ। দুই ঢাকা ও
চট্টগ্রামের সিটি নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, নির্বাচনী পরিবেশ নিয়ে
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়।
অরাজনৈতিক স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে রাজনীতিই সব সময়ে বড় বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়, এবারের তিন সিটি নির্বাচনেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্ত থাকলে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রতি আস্থার পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই ভোটাররা ভোট দিতে আসেন। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য ভোটারদের যথাযথ উপস্থিতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এবারের তিন সিটি নির্বাচনের ঘোষণা এক অসহনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি থেকে দেশকে আপাতত মুক্তি এবং দেশে একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া শুরুর সুযোগ করে দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারের সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনা সেই সুযোগকে যেমন নষ্ট করছে, তেমনি নির্বাচনী পরিবেশের ওপরও প্রভাব ফেলছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই হামলা বন্ধে কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আক্রমণকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে। ফলে ভোটের হাওয়া উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।
নির্বাচনের সময় এমনিতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত কার্যক্রমের প্রয়োজন হয় এবং কখনো ভোটারদের মধ্যে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সেনাবাহিনী নিয়োগের উদ্যোগও নেওয়া হয়। এবারের সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সে দাবি ওঠে এবং নির্বাচন কমিশনও সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয়। এতে নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যে এক ধরনের স্বস্তিও আসে। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ইসি সিদ্ধান্ত বদলায়।
তাই নির্বাচনপূর্ব ও নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বেড়েছে। এ অবস্থায় ইসির উচিত আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেনা মোতায়েন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। প্রথম চিঠি বাতিল করে তারা দ্বিতীয় চিঠি লিখতে পারলে দ্বিতীয় চিঠি বাতিল করে তৃতীয় চিঠি লিখতে পারবে না কেন?
অরাজনৈতিক স্থানীয় সরকারের নির্বাচনে রাজনীতিই সব সময়ে বড় বিবেচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায়, এবারের তিন সিটি নির্বাচনেও এর ব্যতিক্রম হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও শান্ত থাকলে এবং নির্বাচনী প্রক্রিয়ার প্রতি আস্থার পরিস্থিতি সৃষ্টি হলেই ভোটাররা ভোট দিতে আসেন। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য ভোটারদের যথাযথ উপস্থিতির বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এবারের তিন সিটি নির্বাচনের ঘোষণা এক অসহনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি থেকে দেশকে আপাতত মুক্তি এবং দেশে একটি স্বাভাবিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া শুরুর সুযোগ করে দিয়েছে। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে নির্বাচনী প্রচারের সময় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনা সেই সুযোগকে যেমন নষ্ট করছে, তেমনি নির্বাচনী পরিবেশের ওপরও প্রভাব ফেলছে। কিন্তু নির্বাচন কমিশন কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই হামলা বন্ধে কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আক্রমণকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরও কোনো ব্যবস্থা নেয়নি তাদের বিরুদ্ধে। ফলে ভোটের হাওয়া উত্তপ্ত হয়ে উঠছে।
নির্বাচনের সময় এমনিতেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত কার্যক্রমের প্রয়োজন হয় এবং কখনো ভোটারদের মধ্যে আস্থার পরিবেশ সৃষ্টির জন্য সেনাবাহিনী নিয়োগের উদ্যোগও নেওয়া হয়। এবারের সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সে দাবি ওঠে এবং নির্বাচন কমিশনও সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেয়। এতে নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবার মধ্যে এক ধরনের স্বস্তিও আসে। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ইসি সিদ্ধান্ত বদলায়।
তাই নির্বাচনপূর্ব ও নির্বাচনের সময় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বেড়েছে। এ অবস্থায় ইসির উচিত আগের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সেনা মোতায়েন করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। প্রথম চিঠি বাতিল করে তারা দ্বিতীয় চিঠি লিখতে পারলে দ্বিতীয় চিঠি বাতিল করে তৃতীয় চিঠি লিখতে পারবে না কেন?
No comments