শত বছরের সেই সব ভয়াল ভূমিকম্প
নেপালের কাঠমান্ডুতে ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত একটি বাড়ি থেকে এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে নিয়ে যাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। ছবি: রয়টার্স |
নেপালে
আজ শনিবার দুপুরে যে ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে রিখটার স্কেলে তার মাত্রা ৭
দশমিক ৯। ১৯০০ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বে যতগুলো ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছে
এটি সেগুলোর মধ্যে একটি।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভের সরবরাহ করা উপাত্ত থেকে জানা গেছে গত ৮০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে নেপালে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প।
ওই উপাত্তের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া গত এক শ বছরে সংঘটিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পগুলো সম্পর্কে তথ্য দিয়েছে। সেগুলো হলোঃ
৩১ জানুয়ারি, ১৯০৬: ইকুয়েডরের উপকূলীয় অঞ্চলে ৮ দশমিক ৮ ভূমিকম্পে সুনামি হয়। ওই ঘটনায় দেশটিতে কমপক্ষে ৫০০ মানুষের প্রাণহানি ঘটে।
১১ নভেম্বর, ১৯২২: চিলি ও আর্জেন্টিনার সীমান্তবর্তী এলাকায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে চিলিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৩: রাশিয়ার কামচাটকায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের ঘটনায় সুনামির সৃষ্টি হয়।
১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৮: ইন্দোনেশিয়ার বান্দা সাগরের কাছে ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানলে ছোট আকারের সুনামির সৃষ্টি হয়।
১৫ আগস্ট, ১৯৫০: তিব্বতে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে ওই অঞ্চলে কমপক্ষে ৭৮০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
৪ নভেম্বর, ১৯৫২: রাশিয়ার কামচাটকায় ৯ দশমিক ০ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে হাওয়াই দ্বীপে ৩০ ফুট উঁচু ঢেউয়ের সুনামি আছড়ে পড়ে।
৯ মার্চ, ১৯৫৭: আলাস্কার একটি দ্বীপে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। এই সুনামির সময় ৫২ ফুট উঁচু ঢেউ উপকূলে আঘাত হানতে থাকে।
২২ মে,১৯৬০: চিলির দক্ষিণাঞ্চলে ৯ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় কমপক্ষে এক হাজার ৭১৬ জনের প্রাণহানি ঘটে।
১৩ অক্টোবর, ১৯৬৩: রাশিয়ার কুড়িল দ্বীপে ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়।
২৮ মার্চ, ১৯৬৪: আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ৯ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে ১৩১ জন নিহত হয়। এই ভূমিকম্পের ঘটনায় সুনামির সৃষ্টি হয়। এতে প্রাণ হারান ১২৮ জন।
৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫: আলাস্কার র্যাট দ্বীপে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। যা ৩৫ ফুট উঁচু ঢেউ দিয়ে আঘাত হানতে থাকে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪: ইন্দোনেশিয়ায় ৯ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ভারত মহাসাগরে সুনামির সৃষ্টি হয়। এতে বিভিন্ন দেশের প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। প্রাণহানির দিক থেকে বিশ্বে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
২৮ মার্চ, ২০০৫: ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় দ্বীপ সুমাত্রায় ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে প্রায় এক হাজার ৩০০ মানুষ নিহত হয়।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৭: ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ২৫ জনের প্রাণহানি হয়।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১০: চিলিতে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হলে ৫২৪ জন মানুষ নিহত হয়।
১১ মার্চ, ২০১১: জাপানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলে রিখটার স্কেলে ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে সৃষ্ট সুনামির আঘাতে ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়।
১১ এপ্রিল, ২০১২: ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়।
ইউএস জিওলজিক্যাল সার্ভের সরবরাহ করা উপাত্ত থেকে জানা গেছে গত ৮০ বছরেরও বেশি সময়ের মধ্যে নেপালে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্প।
ওই উপাত্তের বরাত দিয়ে টাইমস অব ইন্ডিয়া গত এক শ বছরে সংঘটিত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পগুলো সম্পর্কে তথ্য দিয়েছে। সেগুলো হলোঃ
৩১ জানুয়ারি, ১৯০৬: ইকুয়েডরের উপকূলীয় অঞ্চলে ৮ দশমিক ৮ ভূমিকম্পে সুনামি হয়। ওই ঘটনায় দেশটিতে কমপক্ষে ৫০০ মানুষের প্রাণহানি ঘটে।
১১ নভেম্বর, ১৯২২: চিলি ও আর্জেন্টিনার সীমান্তবর্তী এলাকায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে চিলিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়।
৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯২৩: রাশিয়ার কামচাটকায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এই ভূমিকম্পের ঘটনায় সুনামির সৃষ্টি হয়।
১ ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৮: ইন্দোনেশিয়ার বান্দা সাগরের কাছে ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানলে ছোট আকারের সুনামির সৃষ্টি হয়।
১৫ আগস্ট, ১৯৫০: তিব্বতে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে ওই অঞ্চলে কমপক্ষে ৭৮০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
৪ নভেম্বর, ১৯৫২: রাশিয়ার কামচাটকায় ৯ দশমিক ০ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে হাওয়াই দ্বীপে ৩০ ফুট উঁচু ঢেউয়ের সুনামি আছড়ে পড়ে।
৯ মার্চ, ১৯৫৭: আলাস্কার একটি দ্বীপে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। এই সুনামির সময় ৫২ ফুট উঁচু ঢেউ উপকূলে আঘাত হানতে থাকে।
২২ মে,১৯৬০: চিলির দক্ষিণাঞ্চলে ৯ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় কমপক্ষে এক হাজার ৭১৬ জনের প্রাণহানি ঘটে।
১৩ অক্টোবর, ১৯৬৩: রাশিয়ার কুড়িল দ্বীপে ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়।
২৮ মার্চ, ১৯৬৪: আলাস্কার প্রিন্স উইলিয়াম সাউন্ডে ৯ দশমিক ২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে ১৩১ জন নিহত হয়। এই ভূমিকম্পের ঘটনায় সুনামির সৃষ্টি হয়। এতে প্রাণ হারান ১২৮ জন।
৪ ফেব্রুয়ারি, ১৯৬৫: আলাস্কার র্যাট দ্বীপে ৮ দশমিক ৭ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়। যা ৩৫ ফুট উঁচু ঢেউ দিয়ে আঘাত হানতে থাকে।
২৬ ডিসেম্বর, ২০০৪: ইন্দোনেশিয়ায় ৯ দশমিক ১ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ভারত মহাসাগরে সুনামির সৃষ্টি হয়। এতে বিভিন্ন দেশের প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। প্রাণহানির দিক থেকে বিশ্বে এটাই সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্প।
২৮ মার্চ, ২০০৫: ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় দ্বীপ সুমাত্রায় ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে প্রায় এক হাজার ৩০০ মানুষ নিহত হয়।
১২ সেপ্টেম্বর, ২০০৭: ইন্দোনেশিয়ার সুমাত্রায় ৮ দশমিক ৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে অন্তত ২৫ জনের প্রাণহানি হয়।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১০: চিলিতে ৮ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হলে ৫২৪ জন মানুষ নিহত হয়।
১১ মার্চ, ২০১১: জাপানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলে রিখটার স্কেলে ৯ মাত্রার ভূমিকম্পে সৃষ্ট সুনামির আঘাতে ১৮ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়।
১১ এপ্রিল, ২০১২: ইন্দোনেশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় সুমাত্রার পশ্চিম উপকূলে ৮ দশমিক ৬ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এতে সুনামির সৃষ্টি হয়।
No comments